একুশের হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে আইন পরিষদে প্রথম বক্তব্য রাখেন মাওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ। তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি একুশের হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে প্রথম গণপরিষদের অধিবেশন বর্জন করেছিলেন। ১৯৫৫
বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ১১ মার্চ ১৯৪৮ তারিখে দেশব্যাপী হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করে। এটাই ছিল পাকিস্তান উত্তর প্রথম হরতাল কর্মসূচি। এ কর্মসূচিকে
তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার (৪ জানুয়ারি ১৯৪৮) পূর্বাপর যারা রাষ্ট্রভাষা-আন্দোলনে জড়িত ছিলেন আবদুর রহমান চৌধুরী তাঁদের মধ্যে অন্যতম। তিনি একজন গুরুত্বপূর্ণ ছাত্রনেতা হিসেবে
ভাষাসৈনিক বিচারপতি আবদুর রহমান চৌধুরী ১৯২৬ সালের ২৫ নভেম্বর বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ থানার উলানিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা খান বাহাদুর আবদুল লতিফ চৌধুরী ছিলেন বেঙ্গল
আব্দুল মুইজ্জ বাদশা ১৯২৬ সালের ৫ নভেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম- খান বাহাদুর মহম্মদ। মাতার নাম- আমিনা বেগম। তিনি হুগলীর চূঁচূড়া থেকে ম্যাট্রিক
আব্দুল করিম পাঠান ১৯৩০ সালের ১ এপ্রিল ময়মনসিংহের গোপালপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক ভিটা নরসিংদী জেলার পলাশ থানার সুলতানপুর গ্রামে। তাঁর পিতার নাম-নজর আলী পাঠান
শিক্ষাবিদ, সমাজসেবী, ক্রীড়া সংগঠক অধ্যক্ষ আবদুল মান্নান, রাষ্ট্রভাষা-আন্দোলনের সকল পর্বেই ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। পুরাতন ঢাকা-বাসীদের অনেকের মধ্যে যখন বাংলা ভাষার রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দানের প্রশ্নে বিরূপ
সৈয়দ আব্দুল ওয়াহেদ ১৯০১ সালের ১ জানুয়ারি অবিভক্ত কুমিল্লার নবীনগর উপজেলার অন্তর্গত কাঠালিয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯১৮ সনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা হাই স্কুল
একুশের রক্তক্ষয়ী ঘটনার পর যখন শাসককুল ভাষা-আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দেয়ার জন্য সব ধরনের প্রচেষ্টা ও কৌশল অবলম্বন করছিল, সে প্রতিকুল পরিস্থিতিতে ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে কতিপয়