প্রসিকিউশনের ৮নং সাক্ষী মেজর শাহাদাত হোসেন খান বলেন, ১৯৭৫ সনের ১৫ই আগস্ট ১ম বেঙ্গল রেজিমেন্ট এ্যাডজুডেন্ট/ক্যাপ্টেন ছিলেন। লে. কর্ণেল মতিয়ার রহমান তাদের কমান্ডিং অফিসার ছিলেন।
২নং বিচার্য বিষয়: প্রসিকিউশনের ৭নং সাক্ষী লে.কর্ণেল বাশার বলেন, ঘটনার আগে কুমিল্লা ১ ফিল্ড আর্টিলারিতে ছিল। ১৯৭৫ সনের জুলাই মাসের শেষের দিকে ঢাকা গণভবনে এবং
৫৩নং সাক্ষী সৈয়দ সিদ্দিকুর রহমান বর্তমানে বঙ্গবন্ধু যাদুঘরে কিউরেটর হিসাবে কর্মরত আছেন। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের আলামত হিসাবে রক্তমাখা ও গুলির ছিদ্রযুক্ত জামা-কাপড়, তোয়ালে, টুপী, জামা,
প্রসিকিউশনের ৫৪ নং সাক্ষীও বঙ্গবন্ধুর দাফনের সাক্ষী। তাহাকে টেন্ডার করা হয়। প্রসিকিউশনের ৩১নং সাক্ষী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ঘটনার সময় তাহার পিতা মো: সিদ্দীকুর রহমান পুলিশ
প্রসিকিউশনের ২৮নং সাক্ষী আব্দুল হাই শেখ বলেন, ঘটনার দিন অর্থাৎ ১৫ই আগস্ট সকাল ৮টার সময় রেডিওতে শুনিতে পায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা
প্রসিকিউশনের ৩০নং সাক্ষী এ.এস.পি. শেখ আব্দুর রহমান বলেন, বর্তমানে সিনিয়র এ.এস.পি. হিসাবে ঢাকায় সি.আই.ডি.তে কর্মরত আছেন। ঘটনার সময় গোপালগঞ্জের সি.আই. হিসাবে কর্মরত ছিলেন। ১৫ই আগস্ট
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কতিপয় উগ্রবাদী সেনা সদস্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করে।হত্যাকারিরা ক্ষমতাসীন হয়ে ওই বছর ২৬ সেপ্টেম্বর ‘ ইনডেমনিটি
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কতিপয় উগ্রবাদী সেনা সদস্য জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যা করে।হত্যাকারিরা ক্ষমতাসীন হয়ে ওই বছর ২৬ সেপ্টেম্বর ‘ ইনডেমনিটি