।।ইয়াসীন হীরা।। ইয়াবা ব্যবসা যেন রূপকথার আলাদীনের যাদুর প্রদীপের মতোই। রাতারাতি কোটিপতি! এমন একজন ইয়াবা কোটিপতি জাহিদুল ইসলাম ওরফে আলো। ২০০০ সালে আলো নগরীর নিউমার্কেট
।।ইয়াসীন হীরা।। উগান্ডার বাসিন্দা আমিন হুদার হাত ধরে ২০০৪ সালে ‘ইয়াবা যুগে’ প্রবেশ করে বাংলাদেশ। জার্মানী থেকে অ্যামফিটামিন নামক রাসায়নিক এনে উগান্ডার নাগরিক আমিন হুদা
।।ইয়াসীন হীরা।। অল্প পুঁজি অধিক রুজির ব্যবসা হচ্ছে ইয়াবা! ফলে দিনদিন এর পরিধি বেড়ে চলেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র থেকে শুরু করে এমন কোন পদ্ধতি, কৌশল নেই
।।ইয়াসীন হীরা।। ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ১০২ ইয়াবা ব্যবসায়ী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর উপিস্থিতিতে আত্মসমর্পণ করেন। ২০২০ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আত্মসমর্পণ করেন আরও ২১ জন।ইয়াবা ব্যবসায়িদের এমন আত্মসমর্পণ
।।ইয়াসীন হীরা।। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত অবৈধ মাদক ব্যবসায়ীর সংখ্যা ১১৫১ জন। এদের মধ্য গডফাদার ৭৩ জন। এর মধ্য ২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ২৪ জন
।।ইয়াসীন হীরা।। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের তালিকায় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদি, তার ৫ ভাইসহ অন্তত ২৫ জন স্বজন রয়েছে। এর মধ্য তার
।।ইয়াসীন হীরা।। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকায় কক্সবাজার জেলার এক হাজার ১৫১ ইয়াবা ব্যবসায়ীর নাম রয়েছে। এর মধ্য ১৪১ জন গড ফাদার। তাদের বেশিরভাগই টেকনাফের বাসিন্দা। তালিকায়
।।ইয়াসীন হীরা।। ইয়াবা ডন সিআইপি সাইফুল করিমের উঠাবসা ছিল রাজনৈতিক দলের নেতা, পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তা ও কতিপয় অসাধু এলিট সাংবাদিকদের সঙ্গে। ২০১৮ সালের ৩ মে
।।ইয়াসীন হীরা।। কবে ইয়াবার বাণিজ্য শুরু হয়েছিল? অনুসন্ধানে এ ব্যাপারে কোনো সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে, ১৯৯৫ সালের ৫ সেপ্টেম্বর মিয়ানমার-বাংলাদেশ
।।ইয়াসীন হীরা।। বাংলাদেশের সর্ব-দক্ষিণে টেকনাফ উপজেলার অবস্থান। টেকনাফের উত্তরে উখিয়া উপজেলা, পূর্বে মায়ানমারের রাখাইন প্রদেশ এবং দক্ষিণে ও পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর।কক্সবাজার জেলা সদর থেকে এ উপজেলার