সৈয়দ আব্দুল ওয়াহেদ ১৯০১ সালের ১ জানুয়ারি অবিভক্ত কুমিল্লার নবীনগর উপজেলার অন্তর্গত কাঠালিয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯১৮ সনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা হাই স্কুল
একুশের রক্তক্ষয়ী ঘটনার পর যখন শাসককুল ভাষা-আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দেয়ার জন্য সব ধরনের প্রচেষ্টা ও কৌশল অবলম্বন করছিল, সে প্রতিকুল পরিস্থিতিতে ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে কতিপয়
অধ্যাপক আবদুল গফুর ১৯২৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ি জেলার দাদপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম- হাজী হাবিল উদ্দিন মুন্সী, মাতার নাম- শুরুরুন্নেছা খাতুন। ভাষা-আন্দোলন
অধ্যাপক আবদুল কাদের খান ১৯২৫ সালের ১৪ অক্টোবর চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিক নিবাস ঢাকায়। পিতার নাম-আবদুল ওয়াহেদ এবং মাতার নাম-সামসুন্নেছা। তিনি ১৯৪৫ সালে সরকারি
ক্যাপ্টেন (অব.) ডা. আব্দুল বাছেত ১৯৩৩ সালের ১ জানুয়ারি টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী উপজেলার সোমজানী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম-আয়েনউদ্দিন, মাতার নাম-ইরফান নেছা। তিনি ১৯৪৯ সালে
১৯৫৭ সালে কাগমারীতে আওয়ামী লীগের এক সম্মেলন আহ্বান করে সোহরাওয়ার্দীর বৈদেশিক নীতির তীব্র সমালোচনা করেন। এ মতবিরোধ থেকে দলে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়। সে বছরই মাওলানা
সিরাজগঞ্জ জেলার ধনপাড়া গ্রামে ১৮৮০ সালের ১২ ডিসেম্বর মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম-হাজী শরাফত আলী খান। ১৯১৯ সালে ব্রিটিশ বিরোধী
বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. আব্দুল আলিম চৌধুরী শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে অন্যতম। শহীদ ডা. আব্দুল আলিম চৌধুরী ১৯২৮ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার খয়েরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি
বিশিষ্ট আইনজীবী, সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার (তদানীন্তন অ্যাডভোকেট) আবদুল হক বায়ান্নর ভাষা-আন্দোলনকালে ছিলেন কুষ্টিয়া তমদ্দুন মজলিসের অন্যতম নেতা এবং কুষ্টিয়ার সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি। বায়ান্নর