24 C
আবহাওয়া
৬:১৮ পূর্বাহ্ণ - মার্চ ২৯, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » বশেমুরবিপ্রবিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের নবীন বরণ

বশেমুরবিপ্রবিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পরিষদের নবীন বরণ


বিএনএ, বশেমুরবিপ্রবি: গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদ কর্তৃক নবীন বরণ এবং সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়। শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) বিকাল ৩ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের ১১৮ নম্বর রুমে অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এপ্লাইড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মো: কামরুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাদ্দাম হোসেন এবং ফিশারিজ এন্ড মেরিন বায়ো সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শিরিন আক্তার।

অনুষ্ঠানের শুরুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা থেকে আগত নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয়া হয়। এরপর চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার বিখ্যাত এবং বাংলার লোকসংগীত এর অন্যতম ধারা গম্ভীরা উপস্থাপন করা হয়। এছাড়া অনুষ্ঠানে গান এবং নাচ পরিবেশন করা হয়।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাদ্দাম হোসেন বলেন,শিক্ষার্থীরা তাদের মেধা মনন কাজে লাগিয়ে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে এবং সফলতা বয়ে আনবে। নবীণ যারা শিক্ষার্থী আছে তাদের মূল দুটি কাজ হলো শিক্ষা এবং গবেষণা। ভালোভাবে নিজেদেরকে গড়তে এবং বিকশিত করতে পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই । পড়াশোনার পাশাপাশি মানুষ যে সকল কাজে উপকৃত হয় সেসব কাজ করতে হবে।

এপ্লাইড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মো. কামরুজ্জামান বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদ হলো আত্মার বন্ধন।যেখানে এই জেলার সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী একত্রিত হতে পারে এবং প্রত্যেকেই একে অপরের সহযোগিতায় এগিয়ে আসে। প্রত্যেকটা জেলারই আলাদা কিছু বৈশিষ্ট আছে । ভাষাগত দিক থেকে চাঁপাই  এর ভাষা অনন্য বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। এছাড়া এ জেলার সুমিষ্ট ফল আম এবং লোকসংগীত গম্ভীরা অন্যরকম গুরুত্ব বহন করে।

এ সময় শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, লক্ষ্য স্থির করে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি কো-কারিকুলার কাজেও উদ্দীপ্ত থাকতে হবে। নিজের জেলার প্রসিদ্ধ বিষয়গুলো অন্যান্যদের কাছে তুলে ধরে নিজের জেলার ঐতিহ্য বহন করতে হবে। এছাড়া ভেদাভেদ ভুলে নিজেদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে হবে।

বিএনএনিউজ/মুহা. ফাহীসুল হক ফয়সাল/এইচ.এম।

Loading


শিরোনাম বিএনএ