27 C
আবহাওয়া
১২:২১ পূর্বাহ্ণ - নভেম্বর ৩, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » জেএমবির কমান্ডারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

জেএমবির কমান্ডারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ


বিএনএ, চট্টগ্রাম: চট্টগ্রামে বিস্ফোরক আইনের মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির জেলা কমান্ডারসহ চারজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। সোমবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে জেরার মাধ্যমে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়।

চার জঙ্গি হলেন- দিনাজপুরের সরকারপাড়া গ্রামের মো. রিয়াজুল ইসলামের ছেলে জেএমবির চট্টগ্রাম জেলা কমান্ডার এরশাদ হোসাইন ওরফে মামুন, গাইবান্ধার তুলশীপাড়ার আক্তার হোসেন সরকারের ছেলে বুলবুল আহমেদ সরকার ওরফে ফুয়াদ, ঝিনাইদহের কোর্ট চাঁদপুরের মমিনুল ইসলামের ছেলে মো. সুজন ও চট্টগ্রাম নগরের কর্ণফুলী থানার ইছানগর এলাকার আব্দুল গণির ছেলে মাহাবুবুর রহমান ওরফে খোকন।

আদালতের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ বলেন, বিস্ফোরক ও বোমা তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির চট্টগ্রাম জেলা কমান্ডারসহ চারজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এ দিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাক্ষ্য দেন। এর মধ্য দিয়ে এ মামলায় মোট আটজনের সাক্ষ্যগ্রহণ হলো। আগামী ১৩ মার্চ আসামিদের পরীক্ষার জন্য দিন ধার্য রয়েছে।

২০১৫ সালে ২৩ মার্চ নগরের আকবরশাহ থানার এন আর স্টিলমিলের সামনে জনৈক ওয়াসিমের ভাড়া ঘরে গোপন বৈঠক করছিলেন জেএমবির সদস্যরা। খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে বিস্ফোরক দ্রব্য, বোমা তৈরির সরঞ্জাম, জিহাদি বইসহ সংগঠনের জেলা কমান্ডার এরশাদকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তবে অন্যরা পালিয়ে যান।

ঐ ঘটনায় এরশাদসহ অজ্ঞাত আরো দুই-তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন আকবরশাহ থানার এসআই শহীদুর রহমান। ২০১৫ সালের শেষের দিকে নগরের কর্ণফুলী থানায় হওয়া ভিন্ন তিনটি মামলায় বুলবুল আহমেদ সরকার, মো. সুজন ও মাহাবুবুর রহমান ওরফে খোকনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের তিনজনকে বিস্ফোরক মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।

২০১৬ সালের ৮ এপ্রিল চারজনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনে পৃথক অভিযোগ এনে আদালতে সম্পূরক চার্জশিট জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা আকবরশাহ থানার তৎকালীন এসআই মোহাম্মদ সোলায়মান। ২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর চারজনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনের মামলায় অভিযোগ গঠন করে আদালত।

বিএনএ/ বিএম

Loading


শিরোনাম বিএনএ