22 C
আবহাওয়া
১২:৩২ পূর্বাহ্ণ - নভেম্বর ২৩, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৬৮ (নোয়াখালী-১)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৬৮ (নোয়াখালী-১)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৬৮ (নোয়াখালী-১)

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ  থাকছে জাতীয় সংসদের ২৬৮তম আসন নোয়াখালী-১ আসনের হালচাল।

YouTube player

প্রসঙ্গত, অনেকের কাছে এই আসনটির সংসদ সদস্যদের  নিয়ে বিভ্রান্ত বা খটকা লাগতে পারে।  বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুয়ায়ি জাতীয় সংসদের ২৬৮ সংসদীয় আসনটি নোয়াখালী-১ হিসাবে উল্লেখ রয়েছে। জাতীয় সংসদে অতীতে সংসদীয় আসন ২৬৮ নোয়াখালী-১  আসন  থেকে যারা নির্বাচিত হয়েছেন এবং প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছেন  বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম সেইসব সংসদ সদস্যেদের তালিকা নির্বাচনী তথ্য-উপাত্ত, এবং বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে  প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।  

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুয়ায়ি জাতীয় সংসদের ২৬৮তম নোয়াখালী-১ সংসদীয় আসনে  ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ  নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ১ হাজার ৫ শত  ৯৩ জন। ভোট প্রদান করেন ৬৭ হাজার জন। নির্বাচনে বিএনপির জয়নাল আবেদীন ফারুক বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ২১ হাজার ৪ শত ১৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় পার্টির  মওদুদ আহমেদ। লাঙ্গল প্রতীকে  তিনি পান ১৯ হাজার ৫ শত ৮ ভোট ।

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির জয়নাল আবেদীন ফারুক কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।  ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ১ হাজার ৭ শত ১২ জন। ভোট প্রদান করেন ৬৭ হাজার ৩ শত ৭৭ জন। নির্বাচনে বিএনপির জয়নাল আবেদীন ফারুক বিজয়ী হন। ধানের শীষ  প্রতীকে তিনি পান ৫৮ হাজার ৪ শত ৩৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  মোঃ মোস্তফা। নৌকা  প্রতীকে  তিনি পান ১৫ হাজার ৪ শত ৪০ ভোট।

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৪৭ হাজার ৩ শত ৩৮ জন। ভোট প্রদান করেন ৯৩ হাজার ১১ জন। নির্বাচনে বিএনপির জয়নাল আবেদীন ফারুক বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে  তিনি পান ৫৭ হাজার ৫ শত ৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  জাফর আহমেদ চৌধুরী।  নৌকা প্রতীকে   তিনি পান ৩০ হাজার ৮ শত ৭৬ ভোট।

২০০৮ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে সীমানা পুণ:নির্ধারনের পর নোয়াখালী-১ সংসদীয় আসনটি চাটখিল উপজেলার নয়টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এবং সোনাইমুড়ী উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত হয়েছে।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৪ শত ৭ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৯২ হাজার ৮ শত ২৬ জন। নির্বাচনে বিএনপির এ এম মাহবুব উদ্দীন খোকন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে  তিনি পান ১ লাখ ৫ হাজার ৩ শত ৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  এইচ এম ইব্রাহিম। নৌকা  প্রতীকে   তিনি পান ৮০ হাজার ৯ শত ৮১ ভোট।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের  এইচ এম ইব্রাহিম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয়  জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেনি।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৮ শত ৭৫ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৬৪ হাজার ৮০ জন। নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৮ জন। নৌকা  প্রতীকে আওয়ামী লীগের  এইচ এম ইব্রাহিম, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির আবু নাছের ওযাহেদ ফারুক, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির এ এম মাহবুব উদ্দীন খোকন, চেয়ার  প্রতীকে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের শাহ আলম, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এ কে এম এরফান খান, কুলা  প্রতীকে বিকল্প ধারা বাংলাদেশের ওমর ফারুক, আপেল প্রতীকে স্বতন্ত্র্র প্রার্থী বোরহান উদ্দীন এবং বটগাছ  প্রতীকে খেলাফত আন্দোলনের  জিয়াউল হক  প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের  এইচ এম ইব্রাহিম বিজয়ী হন। নৌকা  প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯ শত ৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির এ এম মাহবুব উদ্দীন খোকন । ধানের শীষ  প্রতীকে তিনি পান মাত্র ১৪ হাজার ৮ শত ৬২ ভোট।

কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে। পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম সংসদে বিএনপি এবং দশম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ  বিজয়ী হয়।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর  নোয়াখালী-১ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি,  অন্যান্য দলের সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, নোয়াখালী-১ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৩৩.২৪% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৯.৯৯%, বিএনপি ৩১.৯৭%, জাতীয় পাটি ২৯.১২%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১৮.৯২% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৬.২৪% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২.৯২%, বিএনপি ৪৬.২৯% জাতীয় পাটি ২২.৫৩%, জামায়াত ইসলামী ৬.৯৫% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৩১% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৩.১৩% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৩.২০%, ৪ দলীয় জোট ৬১.৮৮%, জাতীয় পাটি ৪.১৯% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ০.৭৩% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭৭.৯৪% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৪২.০০%, ৪ দলীয় জোট ৫৪.৬৫% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩.৩৫% ভোট পায়।

নোয়াখালী-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের  এইচ এম ইব্রাহিম । দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। এছাড়া মনোনয়ন চাইবেন নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জাহাঙ্গীর আলম। তিনি ২০১৮ সালে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন ইউনিয়নে ভোটারদের কাছে প্রচার চালাচ্ছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক উপকমিটির সদস্য ব্যবসায়ী ড. মোহাম্মদ ফারুক, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবদুন নূর দুলাল, আওয়ামী লীগ নেতা খন্দকার রুহুল আমিন ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুসও মনোনয়ন চাইবেন। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বদল হতে পারেন এমন গুঞ্জন রয়েছে।

বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে সেক্ষেত্রে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন এবং বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুনুর রশিদ।

নোয়াখালী-১ আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহীম বলেন,  এ আসনে জনগণের সমর্থনে আওয়ামী লীগ শক্ত অবস্থানে আছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা চারবার আমার ওপর আস্থা রেখেছেন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আস্থা ও বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে জনগণের মন জয় করার জন্য কাজ করেছি। আশা করি, এবারও  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমার ওপর আস্থা রাখবেন।’

নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমি এলাকায় মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। জনগণ আমার সঙ্গে আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে মনোনয়ন দেন তাহলে এই আসনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হব এবং আসনটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিব ’

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুনুর রশিদ বলেন, ‘আমরা এক দফার দাবিতে মাঠে রয়েছি। বর্তমান সরকারের পদত্যাগের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অংশগ্রহণমূলক সুষ্ট  নির্বাচন হলে আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইব এবং বিজয়ী হব।’’

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের তথ্যানুযায়ি  জাতীয়  সংসদের ২৬৮ তম আসন নোয়াখালী-১ আসনটি ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে  বর্তমান সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহীমের হাত ধরে  দীর্ঘ ৪১ বছর পর আওয়ামী লীগের ঘরে আসে।  গত ১০ বছর ধরে তিনি প্রতিনিধিত্ব করেছন। এই আসনে সাংগঠনিকভাবে তেমন শক্ত অবস্থান রয়েছে এমনটা বলা যাবে না।  আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ব্যক্তি কেন্দ্রিক কোন্দল ও গ্রুপিংয়ে বিভক্ত। যা  দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে নিয়ে তীব্র হয়েছে।  নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা পৃথকভাবে নিজেদের অনুসারিদের নিয়ে দলীয় কর্মসূচি পালন করছেন।

অপরদিকে এই আসনে বিএনপি গত ১০ বছর ধরে ক্ষমতার বলয়ের বাহিরে থাকলেও সাংগঠনিকভাবে বেশ শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। দলে তেমন কোন্দল নেই। তাছাড়া জামায়াত ইসলামী প্রচুর নিরব ভোট রয়েছে। যা বিএনপির ব্যালট বাক্সকে পূর্ণ করবে।  সেই দিক থেকে বেশ নির্ভার রয়েছে বিএনপি।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৬৮ তম সংসদীয় আসন (নোয়াখালী-১) আসনটিতে আওয়ামী লীগকে কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

 

বিএনএ/ শাম্মী, রেহেনা, ওজি,ওয়াইএইচ 

 

 

Loading


শিরোনাম বিএনএ