Tag : শেখ মুজিবুর রহমান

১৯৭০ সালের জাতীয় নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ। ফলে বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রাম বেগবান হয়। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভায়

বিএনএ : শিশুরা হলো পৃথিবীর ফুল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সংগ্রামী জীবনে শত ব্যস্ততার মাঝেও ভাবতেন শিশুদের নিয়ে। শিশুর সান্নিধ্য তাকে দিত সব অবসাদ

কিছু কিছু সরকারি কর্মচারী যারা ইংরেজদের কাছ থেকে শিখেছে তারা এর পিছনে আছে । আমি তাদের জানি, যদি বেঁচে থাকি তবে এর বিচার একদিন হবে,

মানিক ভাই ও মোস্তফা সরওয়ারকে ‘এ’ ক্লাস দেওয়া হয়েছে । মোমিন সাহেব, হাফেজ মুছা ও শাহাবুদ্দিন চৌধুরীকে ‘বি’ ক্লাস দেওয়া হয়েছে। শামসুল হক সাহেব, রাশেদ

পাকিস্তান হওয়ার পরেও দালালি করার লোকের অভাব হলো না যারা সব কিছুই পশ্চিম পাকিস্তানে দিয়ে দিচ্ছে সামান্য লোভে। বাংলার স্বার্থ রক্ষার। জন্য যারা সংগ্রাম করছে

সেখানে আল্লার নাম লইবার লোক নাই একজনও; সেখানে আল্লার গজব পড়ে না। কলেরা, বসন্ত, কালাজ্বরও হয় না। আর আমরা রোজ আল্লার পথে আজান দিই, নামাজ

ইংরেজরা এই অংশটাকে কয়েদখানায় পরিণত করেছে। আমি হাসতে হাসতে বললাম, এই গর্তের মধ্যে টাকা পয়সা সোনা রুপা পাওয়া যেতে পারে । অনেকেই গম্ভীর হয়ে শুনল

শনিবার রাতে পূর্ব পাকিস্তান সাংবাদিক ইউনিয়নের কার্যকরী পরিষদের সভায় দৈনিক ইত্তেফাক, সাপ্তাহিক ঢাকা টাইমস ও সাপ্তাহিক পূর্বাণীর মুদ্রণালয়, নিউ নেশন প্রিন্টিং প্রেস বাজেয়াপ্তকরণ, সংবাদপত্রের উপর

কম্পাউন্ডার সাহেব এলেন আমার এখানে ইনজেকশন দিতে । বললাম “বসেন, কেমন আছেন?’ বলল, ‘কেমন থাকব। স্বল্প বেতনের কর্মচারী, জীবনটা কোনোমতে কাটাইয়া নিয়ে যাচ্ছি।’ তার কাজ

সূর্য বিদায় নিয়েছে, জেলখানায় একটু পূর্বেই বিদায় নেয় । কারণ ১৪ ফিট দেয়াল দাঁড়াইয়া আছে আমাদের চোখের সম্মুখে । ২৬ সেলের সিকিউরিটি বন্ধুরা আমাকে একটা