বিএনএ,চট্টগ্রাম: করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে সারাদেশেই দ্বিতীয় দফায় চলছে লকডাউন। আর লকডাউনের মধ্যেই গতকাল রোববার (২৫ এপ্রিল) থেকে খুলেছে দোকান ও শপিংমল। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, ক্রেতা ও বিক্রেতার স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে দোকান ও শপিং মলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন।
সোমবার (২৬ এপ্রিল) নগরীর শপিং মলসহ বিভিন্ন স্থানে ১১ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিনব্যাপী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন। অভিযানে ১২ মামলায় ২ হাজার ৬০০ টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৮০০ মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে।
সরকার ঘোষিত বিধিনিষেধ সফল করার লক্ষ্যে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, মো. রায়হান মেহেবুব নগরীর পাঁচলাইশ বাকুলিয়া ও চকবাজার এলাকায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল হাসান পতেঙ্গা ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় , নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা জান্নাত নগরীর কোতোয়ালী সদরঘাট ও ডবলমুরিং এলাকায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মামনুন আহমেদ অনিক খুলশী চান্দগাও ও বাকলিয়া এলাকায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আতিকুর রহমান নগরীর ইপিজেড ও বন্দর এলাকায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুক নগরীর পাহাড়তলী হালিশহর এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার সময় সাধারণ মানুষকে সরকারি আদেশ মেনে চলার ব্যাপারে নির্দেশনা প্রদান করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো.আশরাফুল আলম পতেঙ্গা ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় , নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হাসান শহরের পাহাড়তলী হালিশহর ও আকবরশাহ এলাকায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান নগরীর কোতোয়ালি সদরঘাট ও ডবলমুরিং এলাকায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত নগরীর খুলশী বায়েজিদ ও চান্দগাঁও এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্লাবন কুমার বিশ্বাসের নেতৃত্বে।
বিএনএনিউজ/মনির