26 C
আবহাওয়া
৭:১১ পূর্বাহ্ণ - মে ২০, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-১০৪ (খুলনা-৬)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-১০৪ (খুলনা-৬)


বিএনএ, ডেস্ক : বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ৫ম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে খুলনা-৬ আসনের হালচাল।

খুলনা-৬ আসন
খুলনা-৬ সংসদীয় আসনটি খুলনা জেলার সর্বদক্ষিণে সুন্দরবনের কোল ঘেঁষা এবং উপকূলীয় উপজেলা কয়রা ও পাইকগাছা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ১০৪ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: জামায়াতে ইসলামীর শাহ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ১১ হাজার ৯৯ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৪৪ হাজার ৮৪ জন। নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর শাহ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস বিজয়ী হন। দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে তিনি পান ৫৮ হাজার ৩ শত ৬৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের শেখ মোহাম্মদ নুরুল হক। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫৭ হাজার ৬ শত ৬৯ ভোট।

৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: খুলনা-৬ আসনে কাউকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়নি

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি, ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। ভোটারবিহীন এই নির্বাচনে খুলনা-৬ আসনে কাউকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়নি। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের শেখ মোঃ নুরুল হক বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯ হাজার ১শত ৯৮ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৭৩ হাজার ৩ শত ৩৯ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ মোঃ নুরুল হক বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৬৬ হাজার ৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর শাহ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস। দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে তিনি পান ৪৯ হাজার ২৩ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: জামায়াতে ইসলামীর শাহ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস বিজয়ী হন

২০০১ সালের ১ অক্টোবর  অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫৫ হাজার ৪ শত ১০ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ২৪ হাজার ৭ শত ৮৬ জন। নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর শাহ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস বিজয়ী হন। দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ২৭ হাজার ৮ শত ৭৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের শেখ মোঃ নুরুল হক। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৮৯ হাজার ৩ শত ১২ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের সোহরাব আলী সানা বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৮১ হাজার ২ শত ৮৫ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৫৩ হাজার ২ শত ৪৭ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সোহরাব আলী সানা বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৩১ হাজার ১ শত ২১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর শাহ মোহাম্মদ রুহুল কুদ্দুস। দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ১৬ হাজার ১ শত ৬১ ভোট।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের শেখ মোঃ নুরুল হক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ মোঃ নুরুল হক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বিজয়ী হন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন:  আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আকতারুজামান বাবু বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৬৬ হাজার ২ শত ৩৯ জন। ভোট প্রদান করেন ৩ লাখ ১১ হাজার ৪ শত ৬০ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৭ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের আকতারুজামান বাবু, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির আবুল কালাম আজাদ, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু, কাস্তে প্রতীকে সিপিবির সুভাষ চন্দ্র সানা, টেলিভিশন প্রতীকে বিএনএফ এর মির্জা গোলাম আজম, গোলাপফুল প্রতীকে জাকের পার্টির শেখ মর্তুজা আল মামুন, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গাজী নুর আহমাদ প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আকতারুজামান বাবু বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৮৪ হাজার ৩ শত ৪৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির আবুল কালাম আজাদ। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ১৯ হাজার ২ শত ৫৭ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, খুলনা-৬ আসনে পঞ্চম ও অষ্টম সংসদে জামায়াতে ইসলামী এবং সপ্তম, নবম, দশম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়। ষষ্ঠ সংসদে কেউ নির্বাচিত হয়নি।

YouTube player

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর খুলনা-৬ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৮.২৫% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪০.০২%, বিএনপি ৪.৫৮%, জাতীয় পার্টি ১৩.৭৮% , জামায়াতে ইসলামী ৪০.৫১%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.১১% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮২.৮৬%। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৮.০৯%, বিএনপি ৯.৭১%, জাতীয় পাটি ২২.১৯ %, জামায়াতে ইসলামী ২৮.২৮ %, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৭৩% ভোট পায়।
২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৮.০১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৯.৭৩%, ৪দলীয় জোট ৫৬.৮৯%, জাতীয় পার্টি ০.৬৮%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.৭০% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৯.৪৪% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৫২.১২%, ৪দলীয় জোট ৪৬.১৭%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৭১% ভোট পায়।

খুলনা -৬ (কয়রা ও পাইকগাছা) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আকতারুজামান বাবু। দ্বাদশ জাতীয় সংসদে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। এছাড়া আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন. প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান। সাবেক সংসদ সদস্য সোহরাব আলী সানা, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক শেখ রাশেদুল ইসলাম। তার বাবা শেখ মোঃ নুরুল হক পঞ্চম, সপ্তম ও দশম সংসদে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ছিলেন। তিনি ২০২০ সালের ২৯ জুলাই করোনা সংক্রমনে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।

কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় অর্থ ও পরিকল্পনা উপ কমিটির সাবেক নেতা সাইফুল্লাহ আল মামুন, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ও রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ডাক্তার শেখ শহীদ উল্লাহ, খুলনা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান এবং সাগঠনিক সম্পাদক প্রকৌশলী প্রেম কুমার মন্ডল মনোনয়ন চাইবেন।

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন, খুলনা জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম মনা। কয়রা উপজেলা বিএনপির সভাপতি্ অ্যাডভোকেট মোমরেজুল ইসলাম, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক।

বিএনপি জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে জামায়াতে ইসলামীর খুলনা মহানগর আমির আবুল কালাম আজাদই হবেন মনোনয়নের অন্যতম দাবিদার।

তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, খুলনা-৬ সংসদীয় আসনটিতে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থা ভাল হলেও দুর্গ বলা যাবে না। তবে এই আসনে আওয়ামী লীগের ভরসা অবকাঠামোগত উন্নয়ন। বর্তমান সংসদ সদস্য আক্তারুজ্জামান বাবু বদলে দিয়েছেন কয়রা-পাইকগাছা উপজেলার জনপদের চিত্র। কয়রা উপজেলার মানুষের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি টেকসই ভেড়িবাঁধ। ১৫ শত কোটি টাকার টেকসই ভেড়িবাঁধ প্রকল্পের কাজ এখন চলমান রয়েছে। এছাড়া খুলনা শহর থেকে পাইকগাছা ও কয়রায় পৌঁছানোর প্রধান সড়ক পথ আঠার মাইল থেকে কয়রা উপজেলা পর্যন্ত রাস্তাটি বাক সরলীকরণ ও প্রশস্তকরনের জন্য ৩৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে এবং তার মধ্যে প্রায় ৭০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে।
সুন্দরবনের উপকূলীয় এ আসনে বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা সুসংহত নয়।

এ ছাড়া ব্যক্তি ইমেজ রয়েছে এমন নেতার অভাব রয়েছে বিএনপিতে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে এই আসনে জামায়াতে ইসলামী বেশ শক্তিশালী। পঞ্চম ও অষ্টম সংসদ নির্বাচনে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেছে জামায়াতে ইসলামী। একাদশ সংসদ নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামীর কাছে এ আসনটি ছেড়ে দেয় বিএনপি। জোটগত নির্বাচন করলে এবারও ব্যতিক্রম হবে না বলে মনে করেন, জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা।

বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে দলীয় কোন্দল নেই। তবে আওয়ামী লীগে চরম অন্তকোন্দল রয়েছে। তার প্রমাণ পাওয়া যায়, সাবেক সংসদ সদস্য সোহরাব আলী সানার মন্তব্যে। এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি মন্তব্য করেছেন,‘বহিরাগত কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হলে তাঁরা নিজেদের স্বার্থে দলের মধ্যে সুকৌশলে বিভাজন তৈরীর পাশাপাশি ‘ভাইলীগ’ সৃষ্টি করেন। এসব ‘ভাইলীগে’র দাপটে দলের ত্যাগি নেতারা কোনঠাসা হয়ে পড়েন’।

খুলনা-৬ আসনের সাবেক এই সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে ‘ভাইলীগ’ সৃষ্টির কারিগরদের যাতে এবার প্রাধান্য না দেওয়া আহ্বান জানান। দলের মধ্যে প্রকাশ্যে এমন বিভাজন দ্বাদশ জাতীয় সংসদে প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন রাজনীতি পর্যবেক্ষকরা।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ১০৪তম খুলনা-৬ সংসদীয় আসনটি আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হয়ে গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

বিএনএ/ শিরীন, ওজি, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ