24 C
আবহাওয়া
১২:০৫ পূর্বাহ্ণ - নভেম্বর ১৫, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৭৩( নোয়াখালী-৬)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৭৩( নোয়াখালী-৬)


বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ই ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ  থাকছে নোয়াখালী-৬ আসনের হালচাল।

YouTube player

নোয়াখালী-৬ সংসদীয় আসনটি হাতিয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৭৩ তম আসন।

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ২ শত ৭৮ জন। ভোট প্রদান করেন ৬৩ হাজার ৬ শত ৫৫ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অধ্যক্ষ ওয়ালী উল্লাহ বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩২ হাজার ৫ শত ৯০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আলী ।  লাঙ্গল  প্রতীকে  তিনি পান ১৮ হাজার ৬ শত  ৫৫ ভোট ।

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির মোঃ ফজলুল আজিমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।  ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ২ শত ৭০ জন। ভোট প্রদান করেন ৮৫ হাজার ১৭ জন। নির্বাচনে বিএনপির মোঃ ফজলুল আজিম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৩০ হাজার ১ শত ৪৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  অধ্যক্ষ ওয়ালী উল্লাহ । নৌকা  প্রতীকে  তিনি পান ২৭ হাজার ৩ শত ৫৮ ভোট।

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫ শত ৬৩ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৮ শত ৪ জন। নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী  মোহাম্মদ আলী  বিজয়ী হন। ঘড়ি প্রতীকে  তিনি পান ৩৭ হাজার ৪ শত ৭৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  অধ্যক্ষ ওয়ালী উল্লাহ ।  নৌকা প্রতীকে   তিনি পান ৩৩ হাজার ৩৬ ভোট।

২০০৮ সালের ২৯শে ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৯২ হাজার ৮ শত ৩৪ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৫১ হাজার ৭৬ জন। নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী   মোঃ ফজলুল আজিম বিজয়ী হন। হরিণ প্রতীকে  তিনি পান ৭৭ হাজার ৪ শত ৩৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী  আয়েশা ফেরদাউস। কলস  প্রতীকে   তিনি পান ৬৯ হাজার ৫ শত ৬৬ ভোট।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের  আয়েশা ফেরদাউস বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে  তিনি পান ৬৭ হাজার ৫ শত ৪৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী  আমিরুল ইসলাম। হরিণ  প্রতীকে   তিনি পান ৩০ হাজার ৯ শত ১৯ ভোট।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন  করেনি।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫৮ হাজার ৮ শত ৫৪ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ২০ হাজার ১ শত  ৮৭ জন। নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৮ জন। নৌকা  প্রতীকে আওয়ামী লীগের  আয়েশা ফেরদাউস, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির মোঃ ফজলুল আজিম, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির নাছিম উদ্দীন মো: বায়েজিদ, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সফি উল্যাহ আল মুস্তফা,  নোঙ্গর   প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আলী  , মটরগাড়ী  প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু সাঈদ মোহাম্মদ নোমান, ছড়ি প্রতীকে সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের  মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক এবং আপেল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী কেফায়েত উল্যাহ  প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের  আয়েশা ফেরদাউস বিজয়ী হন। নৌকা  প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ১০ হাজার ১৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির মোঃ ফজলুল আজিম । ধানের শীষ  প্রতীকে তিনি পান মাত্র ৪ হাজার ৭ শত ১৫ ভোট।

কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে। পর্যবেক্ষণে দেখা যায়,  ষষ্ঠ ও সপ্তম সংসদে বিএনপি, অষ্টম ও নবম সংসদে স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং পঞ্চম, দশম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ  বিজয়ী হয়।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর  নোয়াখালী-৬ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, নোয়াখালী-৬ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৪২.৯৩% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৫১.২০%, বিএনপি ৭.৫১%, জাতীয় পাটি ২৯.৩১%, জামায়াত ইসলামী ৯.৭৬% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.২২% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬২.৮৫% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩২.১৮%, বিএনপি ৩৫.৪৬% জাতীয় পাটি ২৯.৮৩%, জামায়াত ইসলামী ১.৫২% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.০১% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫৯.৪৫% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩২.৭৭%, ৪ দলীয় জোট ২৮.১১%, জাতীয় পাটি ০.১৬% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩৮.৯৬% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭৮.৪১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ৪ দলীয় জোট ০.৪৮% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৯৯.৫২% ভোট পায়।

নোয়াখালী- ৬ (হাতিয়া) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের আয়েশা ফেরদাউস। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবাও মনোনয়ন চাইবেন। আরও মনোনয়ন চাইতে পারেন আয়েশা ফেরদাউসের স্বামী  হাতিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের  সভাপতি মোহাম্মদ আলী,  বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আমীরুল ইসলাম।

বিএনপি এক দফার আন্দোলন করলেও ভিতরে ভিতরে  নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। এমনটা জানিয়েছেন বিএনপির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।  বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন সাবেক প্রকৌশলী ফজলুল আজিম, হাতিয়া উপজেলা বিএনপি সভাপতি একেএম ফজলুল হক খোকন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নাওয়াজ

নির্বাচনী ভাবনায় আয়েশা ফেরদাউস বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে চলছে। হাতিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বে বিদ্যুৎ. রাস্তাঘাটসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড হয়েছে বিগত ১০ বছরে। দলে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা বা কোন্দল নেই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদে যাকে মনোনয়ন দিবেন প্রধানমন্ত্রী তার পক্ষে সবাই ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

নির্বাচনী ভাবনায় বিএনপির তিনবারের সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী ফজলুল আজিম বলেন, মানুষের ভোটের অধিকার, সব মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে আনতে এক দফা আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। হাতিয়া বিএনপির ঘাঁটি উল্লেখ করে ফজলুল আজিম বলেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য কেন্দ্র থেকে এখনও নির্বাচনের নির্দেশনা আসেনি। নির্দেশনা এলে এবং পরিবেশ সৃষ্টি হলে দলীয় মনোনয়ন চাইবেন এবং বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, দ্বীপ আসন খ্যাত নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) একক কোন রাজনৈতিক দলের ঘাঁটি নয়। দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এখানকার ভোটারদের মন- মানসিকতা পরিবর্তন হয়ে যায়। এই অআসনটিতে দলের চেয়ে ব্যক্তির প্রতি ভোটারদের সমর্থন বেশ জোরালো। ১৯৭৩ সালের প্রথম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অধ্যাপক মোহাম্মদ হানিফ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির বোরহান উদ্দিন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালের তৃতীয় ও ১৯৮৮ সালের চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আলী সংসদ সদস্য হন। এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ওয়ালী উল্লাহ আওয়ামী লীগের টিকেটে সংসদ সদস্য হন। কিন্তু ধারাবাহিকতা রক্ষা হয়নি। ১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে বিএনপির ফজলুল আজিম আসনটি দখলে নেয়। ২০০১ সালের অষ্টম  এবং ২০০৮ সালের নবম সংসদে এই আসনটিতে দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হতে পারেনি। স্বতন্ত্রপ্রার্থী যথাক্রমে মোহাম্মদ আলী ও ফজলুল আজিম জয়ী হন। বর্তমানে মোহাম্মদ আলী আওয়ামী লীগে ও ফজলুল আজিম বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।

২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচেন বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় খুব সহজে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগের আয়েশা ফেরদৌস। তিনি মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী। ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি ফের নির্বাচিত হন।

এই  আসনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থা বেশ মজবুত। দলীয় কোন্দল নেই। ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড করেছে আওয়ামী লীগ। সেই দিক থেকে আওয়ামী লীগ নির্ভার রয়েছে।

অন্যদিকে বিএনপি দীর্ঘ দিন ক্ষমতা বলয়ের বাহিরে থাকায় সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি করতে পারেনি বরং ক্ষয় হয়েছে। দলের উপজেলা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক থাকেন ঢাকায়। সাংগঠনিক কার্যক্রমে রয়েছে এক ধরনের স্থবিরতা। রয়েছে দলীয় কোন্দল। নির্বাচনের মনোনয়ন নিয়ে এই কোন্দল ডালপালা মেলছে। যদিও তৃণমূল পর্যায়ে বিপুল ভোট রয়েছে বিএনপির।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৭৩ তম সংসদীয় আসন (নোয়াখালী-৬) আসনটিতে আওয়ামী লীগই ফেবারিট বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বিএনএ / শাম্মী, ওজি,ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ