19 C
আবহাওয়া
২:৪২ পূর্বাহ্ণ - ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » ফিলিস্তিন ও ইসরাইল যুদ্ধের কারণ(২০২৩)

ফিলিস্তিন ও ইসরাইল যুদ্ধের কারণ(২০২৩)

ইসরায়েল -ফিলিস্তিন যুদ্ধ

ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মধ্যেকার দীর্ঘকালব্যাপী সংঘর্ষ অত্যন্ত জটিল এবং বিভিন্ন সময়কালে বিভিন্ন কারণে এমন হয়েছে যা রাজনৈতিক, ঐতিহাসিক, ধর্মীয়, এবং সামাজিক দিকে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি এনেছে। এই সংঘর্ষের মৌলিক কারণ হলো ভূখন্ড এবং স্থানীয় বসতির অধিকার নিয়ে। জোর করে ফিলিস্তিনিদের ভূখন্ড দখল, ইহুদি বসতি স্থাপন নিয়ে প্রতিবাদ করলেই ইসরাইলের সেনারা চড়াও হয়। এতে অর্ধশতাব্দিকাল ধরে বিক্ষুব্ধ আরব ফিলিস্তিনিরা।

১৯৪৮ সালে ইসরাইলের গঠন

মৌলিক সংঘর্ষের কারণগুলি মধ্যে একটি হলো ১৯৪৮ সালে ইসরাইলের গঠন, যা ইহুদি জাতির জন্য একটি রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তুতি ছিল। ইসরাইলের গঠনের পর, অধিকাংশ ফিলিস্তিনের বাসিন্দারা দেখতে পাচ্ছিলেন যে, তাদের জমি এবং সম্পত্তি হারিয়েছেন এবং অধিকাংশ ইসরাইলের দখলে চলে গেছে। প্রতিদিন নতুন নতুন এলাকা ইসরাইল সেনা পাহাড়ায় দখল করে নিচ্ছে।

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ

এছাড়াও, ১৯৬৭ সালের ছয়-দিনের যুদ্ধে ইসরাইল পূর্ব জেরুসালেম, পশ্চিমী তীর, গাজা সীমান্তবর্তী অঞ্চল, সিনাই উপকূল, ও ইয়রদান নদীর পূর্ব দিকের একটি বড় অঞ্চল অধিগ্রহণ করে।

এই অধিগ্রহণের ফলে কয়েক লাখ ফিলিস্তিনি বাসিন্দা দেখতে পাচ্ছিলেন যে, তাদের পূর্বাঞ্চলীয় জমি এবং মৌলিক অধিকার হারিয়েছেন।

এই সময়ে একটি প্রতিরোধমূলক প্রক্রিয়া হয়েছিল যা ভূখন্ড এবং বসতির অধিকারের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

এছাড়াও, ধার্মিক এবং সাংস্কৃতিক মূলত প্রতিশ্রুতির বিষয়েও এই সংঘর্ষ হয়েছে। ইসরাইল হৃদয়ভূমি হিসেবে হিব্রু ধর্মকে প্রতিষ্ঠা করে কিন্ত  এবং ফিলিস্তিনীরা এর বিপরীত।

১৯৬৭ সাল থেকে ইসরায়েল পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকা সামরিকভাবে দখল করে আছে

ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম, ইতিহাস ও রাজনীতি মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। দেশটি স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলির সাথে বেশ কয়েকবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়। এটি ১৯৬৭ সাল থেকে অর্ধ-শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনি-অধ্যুষিত পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকা সামরিকভাবে দখল করে আছে। এই ঘটনাটি আন্তর্জাতিকভাবে আধুনিক ইতিহাসের দীর্ঘতম সামরিক দখলের ঘটনা হিসেবে গণ্য করা হয়। ২০২১ সালে এসে জাতিসংঘের ১৯২টি সদস্যরাষ্ট্রের মধ্যে ১৬৪টি রাষ্ট্র ইসরায়েলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিলেও ২৮টি রাষ্ট্র (মূলত মুসলমান অধ্যুষিত) এখনও ইসরায়েলের সার্বভৌমত্ব মেনে নেয়নি এবং এর সাথে তাদের কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই।

৫৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইসরায়েল ফিলিস্তিনি ভূমি জবরদখল করে রেখেছে

২০১৭ সালে মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বিবৃতি দেয় যে ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ইসরায়েল ফিলিস্তিনি ভূমি জবরদখল, ছয় লক্ষ ইহুদীর জন্য ২৮০টির মতো (আন্তর্জাতিক আইনের দৃষ্টিতে) অবৈধ বসতি স্থাপন, ফিলিস্তিনিদের বাসভূমি থেকে উচ্ছেদের পাশাপাশি অবাধ বৈষম্যমূলক আচরণের দ্বারা প্রতিদিন ফিলিস্তিনিদেরকে কর্মস্থলে গমন, বিদ্যালয়ে গমন, বিদেশে গমন, আত্মীয়দের সাক্ষাৎ, অর্থ উপার্জন, প্রতিবাদে অংশগ্রহণ, কৃষিভূমিতে কাজ করার ক্ষমতা, এমনকি বিদ্যুৎ ও সুপেয় জলের লভ্যতার মতো মৌলিক অধিকারগুলি প্রণালীবদ্ধভাবে লঙ্ঘন করে চলেছে।

 

ইসরাইলের আয়তন, জনসংখ্যা কত, ইসরাইল কী কী পণ্য রপ্তানী করে

 

ইসরাইল হলো পশ্চিম এশিয়া তথা মধ্যপ্রাচ্যের একটি রাষ্ট্র। এটি ভূমধ্যসাগরের দক্ষিণ–পূর্ব তীরে ও লোহিত সাগরের উত্তর তীরে অবস্থিত। এর উত্তর স্থলসীমান্তে লেবানন, উত্তর-পূর্বে সিরিয়া, পূর্বে জর্দান ও ফিলিস্তিন (পশ্চিম তীর), পশ্চিমে ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড গাজা এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে মিশর অবস্থিত।

আরও পড়ুন : ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধ: বন্দীর মুক্তির বিনিময়ে বিরতি হচ্ছে!

১৯১৭ সালের ২রা নভেম্বর ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার জেমস বালফোর ইহুদীবাদীদেরকে লেখা এক পত্রে ফিলিস্তিনী ভূখণ্ডে একটি ইহুদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করেন। বেলফোর ঘোষণার মাধ্যমে ফিলিস্তিনে ইহুদীদের আলাদা রাষ্ট্রের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয় এবং বিপুলসংখ্যক ইহুদী ইউরোপ থেকে ফিলিস্তিনে এসে বসতি স্থাপন করতে থাকে।

১৯২৩ সালে স্বাধীন তুরস্কের জন্ম হলে এই অঞ্চলে ইহুদীরা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য উদগ্রীব হয়ে যান। ইউরোপের বিভিন্ন দেশ যেমন ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, নরওয়ে, পোল্যান্ড, গ্রীস এবং সুইজারল্যান্ডে বসবাসকারী ইহুদীদেরকে নেতারা আহ্বান জানান ইসরায়েলে বসতি গড়তে। তাছাড়া ব্রিটিশ সরকার ইহুদীদেরকে তাদের নিজস্ব ভূমি ছেড়ে দেবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে প্রায় আড়াই লাখ ইহুদী ইসরাইল ভূখণ্ডে পাড়ি জমায়।

 

ইসরাইলের আয়তন ও জনসংখ্যা কত?

ইসরাইলের আয়তন প্রায় ২১,৯০১ বর্গ কিলোমিটার।  জনসংখ্যা প্রায় ৯৩ লাখ (২০২২ সালে)।

এটি মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশ; এখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৪২৫ জন অধিবাসী বাস করে। এদের মধ্যে ৬৭ লক্ষ ইহুদী জাতি ও ধর্মাবলম্বী ও ১৯ লক্ষ আরব জাতিভুক্ত (যাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান)। এটিই বিশ্বের একমাত্র ইহুদী সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্র।

বিশ্বব্যাংকের হিসাবমতে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে ইসরাইল এশিয়ার মোট ৩টি উচ্চ-আয়ের রাষ্ট্রগুলির একটি। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতে এটি বিশ্বের ৩৯টি অগ্রসর অর্থনীতিসমৃদ্ধ দেশগুলির একটি।

ইসরাইলের  রপ্তানী পণ্য কি কি

প্রযুক্তি ও পরিকল্পনা: ইসরাইলের বৈদেশিক বাণিজ্যের ১৩% তথ্য ও প্রযুক্তি সেবা রপ্তানিতে নিয়োজিত, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ। ইসরায়েল প্রতি একশত কোটি মার্কিন ডলার স্থূল অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের হিসেবে বিশ্বের সর্বাধিক সংখ্যক মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন নির্মাণ করে থাকে। ফ্যার্মাসিউটিক্যাল ও বায়োটেকনোলজি: ইসরাইল প্রযুক্তি এবং পুনঃনির্মাণ ক্ষেত্রে উন্নত বায়োটেকনোলজি এবং ফার্মাসিউটিক্যাল প্রোডাক্ট রপ্তানী করে।

গোল্ড এবং ডায়ামন্ড: ইসরাইল সোনা এবং হীরা উৎপাদন করে এবং এটি  অন্যতম প্রধান রপ্তানী আয়ের উৎস।

সাইবার সিকিউরিটিসহ মোবাইল বা টেলিফোনে আড়িপাতার সফটওয়ার দেশটি রপ্তানী করে থাকে বলে আন্তজাতিক সংবাদ মাধ্যমে জানা যায়।

ইসরাইয়েল এত শক্তিশালী কেন ?

ইসরাইল একটি শক্তিশালী দেশ হিসেবে পরিচিত হয়েছে এবং এর শক্তির কারণের মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য কারণ রয়েছে:

০১.মানব সম্পদ এবং শিক্ষা: ইসরায়েল একটি তথ্য-প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান উন্নত দেশ হিসেবে পরিচিত এবং এটির মানব সম্পদ বিশ্বের ধনী দেশ সমূহে নেতৃত্ব দিচ্ছে।

০২. এছাড়া, ইসরায়েল একটি বৃদ্ধি করছে, উচ্চ শিক্ষার সেক্টর ও প্রযুক্তি বিষয়কে কেন্দ্র করে এবং সুষ্ঠ শিক্ষা বৃদ্ধি করছে।

০৩.আর্থিক উন্নতি: ইসরায়েল একটি উন্নত প্রযুক্তি ও কৃষি বান্ধব দেশ।

০৪.প্রকৌশল ও প্রযুক্তি: ইসরায়েল বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং প্রকৌশল ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ দেশ, এবং এটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উৎপাদন করতে সুষ্ঠ প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবন বিকাশ করছে।

০৫.সামরিক ক্ষমতা: ইসরায়েল সামরিক দক্ষতা ও প্রকৌশলে পৌঁছাতে বিখ্যাত, এবং তার সামরিক সরঞ্জাম প্রতিরক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং শক্তিশালী সেনা দক্ষতা করছে।

০৬.আন্তর্জাতিক সম্পর্ক: ইসরায়েল বিশ্বের দেশগুলোর সাথে প্রাথমিক নানাভাবে সংযুক্ত এবং এর বাণিজ্যিক ও প্রতিরক্ষার উন্নত প্রযুক্তির জন্য বিশ্ব জুড়ে প্রভাব ফেলছে।

মার্কিন সরকার

০৭, ইসরায়েলের পেছনে মার্কিন সরকার সবসময় সামরিক ও আর্থিক সমর্থন যোগায়।

ফিলিস্তিন মানচিত্র
ফিলিস্তিন মানচিত্র

ফিলিস্তিনের(Palestine) আয়তন কত, রাজধানীর নাম কী

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিকৃত এলাকাগুলো হল গাজা উপত্যাকা যার পশ্চিমে ভূমধ্যসাগর, দক্ষিণে মিশর এবং উত্তর ও পূর্বে ইসরাইল। পশ্চিম তীর যার  পূর্বে জর্ডান এবং উত্তর, দক্ষিণ এবং পশ্চিমে ইসরাইল  এবং জেরুজালেম।

আয়তন: ফিলিস্তিনের আয়তন নিয়ে রয়েছে বিরোধ। স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে  হয়তো ফিলিস্তিনের আয়তনটি প্রায় ৫,৬০০ বর্গ  কিলোমিটার।

রাজধানীর নাম: ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানীর নাম জেরুজালেম।

 

গাজা উপত্যাকা :

গাজা উপত্যাকা: গাজা একটি উপত্যাকা হিসেবে পরিচিত এবং ইসরায়েল এবং মিশর এর মধ্যে অবস্থিত একটি কৌণিক অঞ্চল। গাজা ও  ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ চলছে। গাজা হল ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের একটি অংশ।

গাজা শহর এবং তার আয়তন ও জনসংখ্যা:

গাজা শহর হল গাজা উপত্যাকার মুখ্য শহর এবং এর আয়তন প্রায় ৩৬ বর্গ কিলোমিটার। ২০২২ সালে গাজা উপত্যাকার জনসংখ্যা ছিল প্রায় ২ মিলিয়ন।

গাজা শহর কেন বিখ্যাত 

গাজা শহরটি বিখ্যাত হয়েছে কারণ এটি প্রযুক্তিগত, সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহাসিকভাবে গৌরবময় হয়েছে এবং এটি ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি প্রধান সংস্কৃতি কেন্দ্র হিসেবে আদিকাল থেকে পরিচিত। সেখানে  বিশ্ব বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে।

গাজা উপত্যাকার মানুষের প্রধান উৎপাদিত ফসল কি কি, প্রধান প্রধান খাদ্য কী

গাজা উপত্যাকার জনগণের প্রধান অর্থনৈতিক চাষাবাদ ও পেশাদার হাতিরকমে বসত রয়েছে। এই অঞ্চলের মানুষের জীবনে খাদ্য ও কৃষি গুরুত্বপূর্ণ অংশ প্রদান করে। তাদের প্রধান ফসল :

খাদ্য ফসল:

১ ধান গাজা উপত্যাকার একটি প্রধান খাদ্য ফসল এবং এটি জনগণের মৌলিক অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

২ পুলস, লেন্টিল লেন্টিল এবং অন্যান্য খাদ্য ফসলগুলি চাষাবাদে ব্যবহৃত হয়।

৩ ফল ও সবজি:

৪ আম, কলা, আপেল, লিচু, পেঁপে, তরমুজ এবং অন্যান্য জলমিষ্টি ফল গাজা উপত্যাকার জনগণের খাদ্যের একটি প্রধান উৎস।

৫ সবজি: শাকসবজি হিসেবে লাউ, মুলা, শশা, বেগুন,  কলমি, কচু, পটল এবং অন্যান্য সবজি চাষ হয়ে থাকে।

 

হামাস কি, কোন দেশের সংগঠন, কেন তারা বিখ্যাত

হামাস একটি ইসলামী সংগঠন ও জনগণপ্রতিনিধিত্ব করে।  সংগঠিত সামরিক প্রতিরোধে জনপ্রিয় একটি গ্রুপ। এটির পূর্ণ নাম “ইসলামী রেসিস্টান্স মুভমেন্ট” (Islamic Resistance Movement)। হামাসের উৎপত্তি প্রায় ১৯৮৭ সালে।

হামাসের প্রধান উদ্দেশ্য:

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জিহাদ: হামাসের একটি মৌলিক উদ্দেশ্য হলো ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জিহাদ অভিযান চালিয়ে যাওয়া। এটি ইসরায়েলের অবস্থানকে অবৈধ,দখলদার এবং ফিলিস্তিনিদের  শত্রু রাষ্ট্র হিসেবে চিহৃত করে।

গাজাসহ ফিলিস্তিনকে পুরোপুরি স্বাধীন ইসলামী প্রজাতান্ত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা।

 

হামাস বিখ্যাত হওয়ার কারণ:

সামরিক ও প্রজাতান্ত্রিক সমর্থন: হামাস ইসরায়েলের বিরুদ্ধে জিহাদের মাধ্যমে জনগণকে আত্মনির্ভর করা ও  সামরিক এবং প্রজাতান্ত্রিক সমর্থন অর্জন করেছে।

চিকিৎসা, শিক্ষা ও সামাজিক প্রতিরক্ষণ: হামাস গাজা স্ট্রিপে জনগণকে চিকিৎসা, শিক্ষা, ও অন্যান্য সামাজিক সুবিধা প্রদান করতে কাজ করেছে, যা জনগণের সমর্থন ব্যাপক বৃদ্ধি করেছে।

সামরিক প্রতিরোধে সফলতা: হামাস ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সামরিক প্রতিরোধে সফল হওয়ায় জনগণের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ রয়েছে।

সূত্র: উইকিপিডিয়া, এআই,উইকি

আরও পড়ুন : ইহুদিদের ওপর আল্লাহর ক্রোধ ও লানতের অন্যতম কারণ

বিএনএ, ইসরায়েল -ফিলিস্তিন যুদ্ধ, জিএন

Loading


শিরোনাম বিএনএ