17 C
আবহাওয়া
১১:০২ পূর্বাহ্ণ - ডিসেম্বর ২৪, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-১৫৭ (নেত্রকোনা-১)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-১৫৭ (নেত্রকোনা-১)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল সংসদীয় আসন-১৫৭ (নেত্রকোনা-১)

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে নেত্রকোনা-১ আসনের হালচাল।

নেত্রকোনা-১ আসন

নেত্রকোনা-১ সংসদীয় আসনটি ভারতীয় সীমান্তবর্তী আদিবাসী অধ্যুষিত দূর্গাপুর ও কলমাকান্দা উপজেলা নিয়ে গঠিত।এটি জাতীয় সংসদের ১৫৭ তম আসন।

YouTube player

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির আবদুল করিম বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ১০ হাজার ৭ শত ৯৮ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩ হাজার ১ শত ১১ জন। নির্বাচনে বিএনপির আবদুল করিম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৩৮ হাজার ৪ শত ৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের জালাল উদ্দীন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩৮ হাজার ২৩ ভোট।

ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচন: বিএনপির আবদুল করিম বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি, ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির আবদুল করিমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের জালাল উদ্দীন বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৭ শত ৭৪ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭৩ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জালাল উদ্দীন বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫৯ হাজার ৫ শত ৭৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বিএনপির আবদুল করিম । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৫৫ হাজার ২৭ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির আবদুল করিম বিজয়ী হন

২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫১ হাজার ৯ শত ৭৫ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩৮ জন। নির্বাচনে বিএনপির আবদুল করিম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৩ হাজার ৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন আওয়ামী লীগের জালাল উদ্দীন । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৯০ হাজার ৩১ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের মোসতাক আহমেদ রুহী বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৬২ হাজার ৩ শত ৮৭ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৩১ হাজার ৪ শত ৪৩ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মোসতাক আহমেদ রুহী বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৩৮ হাজার ৬ শত ৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বিএনপির ব্যরিষ্টার কায়সার কামাল । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৮৫ হাজার ৩ শত ৭ ভোট।

দশম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের ছবি বিশ্বাস বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ২ শত ৭১ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৫ হাজার ৫ শত ৫ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ছবি বিশ্বাস বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫৩ হাজার ৪ শত ৯৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহ কুতুব উদ্দীন তালুকদার। হরিণ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ৩১ হাজার ৭ শত ১০ ভোট।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের মানু মজুমদার বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৫৩ হাজার ২ শত ৩ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৭৮ হাজার ১ শত ৭২ জন। নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৫ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মানু মজুমদার, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির ব্যারিষ্টার কায়সার কামাল, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলনের মামুনুর রশিদ ,আপেল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোসতাক আহমেদ রুহী , কাস্তে প্রতীকে সিপিবির আলকাছ উদ্দীন মীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মানু মজুমদার বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৪৯ হাজার ১ শত ৭৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন বিএনপির ব্যরিষ্টার কায়সার কামাল। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ১৭ হাজার ৬ শত ৫২ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম , ষষ্ঠ ও অষ্টম সংসদে বিএনপি , সপ্তম , নবম, দশম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর নেত্রকোনা-১ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, নেত্রকোনা–১ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৪৮.৯১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৬.৮৮%, বিএনপি ৩৭.২৮%, জাতীয় পাটি ২১.৭২%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৪.১২% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭৪.২৫% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৯.৯৬%, বিএনপি ৩৬.৯১% জাতীয় পাটি ১৯.৫৩% , জামায়াত ইসলামী ১.৮৬ % স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৭৪% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭৮.২০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪৫.৬৯%, ৪ দলীয় জোট ৫২.৩০%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.০১% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৩.০৭% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৬০.৪২%, ৪ দলীয় জোট ৩৭.৪০% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.১৮% ভোট পায়।

নেত্রকোনা–১ (দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা) সংসদীয় আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য নেত্রকোনা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মানু মজুমদার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। প্রসঙ্গত ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ করায় তাকে রাষ্ট্রদোহী মামলায় ফাঁসির আদেশ দেয় তৎকালীন সরকার। পরে উচ্চ আদালতের রায়ে খালাস পেলেও ৯ বছর কারাবরণ করেন তিনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী মানু মজুমদার মনোনয়নের ক্ষেত্রে অনেকটা নির্ভার। কিন্তু তার বিরোধী পক্ষ বেশ শক্ত।

আওয়ামী লীগ থেকে আরও মনোনয়ন চাইবেন দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস ঝুমা তালুকদার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম জালাল উদ্দিন তালুকদারের ছেলে ২০১৪ সালের বিদ্রোহী প্রার্থী শাহ কুতুব উদ্দিন তালুকদার রুয়েল। কলমাকান্দা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাবেক কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা শাহ মো. ফখরুল ইসলাম ফিরোজ, দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যানও উপজেলা আ’লীগের সাবেক সহ-সভাপতি এমদাদুল হক খান, দূর্গাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য উপাধ্যাক্ষ রেমন্ড আরেং, দূর্গাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা ব্যারিস্টার শাহ মোহসিন।

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন কেন্দ্রীয় বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, দূর্গাপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও জেলা বিএনপির সাবেক আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. মো. হামিদুর রহমান রাশেদ, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা কলেজের সাবেক এজিএস অধ্যাপক সৈয়দ মাজহারুল হক সোহাগ, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি এজমল হোসেন পাইলট।

জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়ন চাইবেন গোলাম রব্বানি। ১৯৮৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে নেত্রকোনা-২ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। পরে বিএনপিতে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি আবার জাতীয় পার্টিতে ফেরত এসেছে। এছাড়া মনোনয়ন চাইবেন নেত্রকোনা জেলা ছাত্রসমাজের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন শান্ত।

এই আসনে সিপিবি থেকে মনোনয়ন চাইবেন সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. দিবালোক সিংহ।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, নেত্রকোনা -১ আসনটি একক কোন দলের ঘাঁটি নয়। কখনো আওয়ামী লীগ, কখনো বিএনপি রাজত্ব করেন। নবম সংসদ নির্বাচন থেকে আওয়ামী লীগ রাজত্ব করে যাচ্ছেন। ভারতীয় সীমান্তঘেঁষা উপজেলা দুর্গাপুর ও কলমাকান্দা কয়লা-পাথরসহ নানা প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর। এ কারণে ব্যবসার ভাগাভাগি নিয়ে এ দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের কতিপয় নেতারা আলাদা আলাদা গ্রুপ তৈরি করেছেন। জাতীয় নির্বাচনের আগে তাদের গ্রুপিং আরও প্রকট হয়েছে। ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার নজিরও আছে এই আসনে। এবারও এই সম্ভাবনা নাকচ করে দেয়া যায় না। সেকারণে ২০০৮,২০১৪ ও ২০১৮ এই তিন নির্বাচনে প্রার্থী বদল করতে হয়েছে। সেই দিক থেকে নির্ভার রয়েছে বিএনপি। বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা বেশ মজবুত। জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক অবস্থা মজবুত না হলেও প্রচুর ভোট রয়েছে।

নেত্রকোনা-১ এই আসনে নিজেদের জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে চায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বিএনপি চায় পুনরুদ্ধার। এই প্রেক্ষাপটে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ১৫৭তম সংসদীয় নেত্রকোনা-১ আসনটিতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে হাড্ডাহাডি লড়াই হবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন।

প্রতিবেদনটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। অন্যদের জানার সুযোগ দিন। প্রতিদিন ধারাহিকভাবে প্রচারিত আসনভিত্তিক গবেষণামূলক প্রতিবেদনগুলো দেখুন এবং নিজের রাজনৈতিক জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করুন। লাইক, কমেন্ট, ও সাবস্ক্রাইব করে ‘বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর’ এর সঙ্গে থাকুন।

বিএনএনিউজ/ শাম্মী, রেহেনা, বিএম, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ