বিএনএ ডেস্ক: সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ব্যস্ত সময় পার করছেন। তিনি নোয়াখালী-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন। এর আগে তিনি এই আসনে পাঁচবার জয়লাভ করেছেন। এ আসনে তার কোনো দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নেই। ২০১১ সালের ডিসেম্বর থেকে তিনি সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
নোয়াখালী-৫ আসনের বসুরহাট পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের তিনি ভোটার। আগামীকাল ৭ জানুয়ারি ভোট দিতে এলাকায় যাবেন তিনি। বড় রাজাপুরে তার বাড়ি সংলগ্ন উদয়ন ফ্রি ক্যাডেট একাডেমিতে ভোট দেওয়ার কথা রয়েছে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে ‘হেভিওয়েট’ প্রার্থী একমাত্র তিনি। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রয়াত ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ এই আসনে ছিলেন। মওদুদের মৃত্যুর পর দৃশ্যপট পাল্টে গেছে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে এসে। এখন এ আসনে ওবায়দুল কাদেরের দিকে পাল্লা ভারী। তবে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনীত প্রার্থী ব্যারিস্টার খাজা তানভীর আহমেদ রুবেলও আছেন আলোচনায়। তিনি নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনুসের মামলার কৌঁসুলির দায়িত্বে আছেন।
এর বাইরেও তিনজন প্রার্থী রয়েছেন। তারা হলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের মোহাম্মদ মকছুদের রহমান, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের (আইএফবি) মোহাম্মদ শামছুদ্দোহা ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের (মুক্তিজোট) শাকিল মাহমুদ চৌধুরী। এসব প্রার্থীর তেমন একটা জনসম্পৃক্ততা ও পরিচিতি দেখা পাওয়া যায়নি।
নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৫ হাজার ৭১৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ১০ হাজার ৩৮৮ জন, নারী ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩২৭ জন। ভোটকেন্দ্র ১৩২টি।
বিএনএনিউজ২৪/ এমএইচ