19 C
আবহাওয়া
২:২৭ পূর্বাহ্ণ - ডিসেম্বর ২৬, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৭৬ (লক্ষ্মীপুর-৩)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৭৬ (লক্ষ্মীপুর-৩)


বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের হালচাল।

লক্ষ্মীপুর-৩ আসন

লক্ষ্মীপুর-৩ সংসদীয় আসনটি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর পৌরসভা, বাঙ্গাখাঁ, দত্তপাড়া, উত্তর জয়পুর, চন্দ্রগঞ্জ, হাজিরপাড়া, চরশাহী, দিঘলী, মান্দারী, লাহারকান্দি, ভবানিগঞ্জ, কূশাখালী ও তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৭৬ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির অ্যাডভোকেট খায়রুল এনাম বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ২২ হাজার ১ শত ৯৪ জন। ভোট প্রদান করেন ৮৫ হাজার ১৪ জন। নির্বাচনে বিএনপির অ্যাডভোকেট খায়রুল এনাম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ২৬ হাজার ৯ শত ৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জামায়াত ইসলামীর শফিক উল্লাহ। দাড়িপাল্লা প্রতীকে তিনি পান ১৯ হাজার ১ শত ৩২ ভোট ।

ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচন: নির্বাচনে বিএনপির নুরুল আমিন ভুঁইয়াকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির নুরুল আমিন ভুঁইয়াকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির অ্যাডভোকেট খায়রুল এনাম বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৪৬ হাজার ৭০ জন। ভোট প্রদান করেন ৯৬ হাজার ৬ শত ২৯ জন। নির্বাচনে বিএনপির অ্যাডভোকেট খায়রুল এনাম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৪২ হাজার ২ শত ৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের এ কে এমশাহজাহান কামাল । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২৭ হাজার ৭ শত ৮৭ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বিজয়ী হন

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ২২ হাজার ৮ শত ৭০ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯ শত ৮৭ জন। নির্বাচনে বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৯৫ হাজার ২ শত ১৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের কাজী মোঃ ইকবাল হোসেন । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৪১ হাজার ২ শত ৩৫ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪ শত ৮৩ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৯৪ হাজার ২ শত ১ জন। নির্বাচনে বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৯ হাজার ৬ শত ৩১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের আবুল হাসেম। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৮২ হাজার ৫০ ভোট।

দশম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহজাহান কামাল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহজাহান কামাল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহজাহান কামাল বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৩০ হাজার ৯ শত ২৯ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৫৬ হাজার ৯ শত ৫১ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৫ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহজাহান কামাল, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মোঃ ইব্রাহিম, আম প্রতীকে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির সেলিম মাহমুদ এবং কাঠাল প্রতীকে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির নূর মোহাম্মদ প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহজাহান কামাল বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৩৩ হাজার ৭ শত ২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ১৪ হাজার ৪ শত ৯২ ভোট।

কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে। একেএম শাহজাহান কামাল ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। শাহজাহান কামাল বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী দায়িত্ব পালন করেছেন। তার মৃত্যুতে ৪ অক্টোবর আসনটি শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। আগামী ৫ নভেম্বর উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগর গোলাম ফারুক পিংকু, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ রাকিব হোসেন, গোলাপফুল প্রতীকে জাকের পার্টির মো. শামসুল করিম আম প্রতীকে এনপিপির সেলিম মাহমুদ প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম সংসদে বিএনপি, দশম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর লক্ষ্মীপুর–৩ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, লক্ষ্মীপুর–৩ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৩৮.২৬% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২২.৩৪%, বিএনপি ৩১.৬৫%, জাতীয় পাটি ৮.২৫%, জামায়াত ইসলামী ২২.৫০% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১৫.২৬% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৬.১৫% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৮.৭৬%, বিএনপি ৪৩.৭১% জাতীয় পাটি ৮.৫১%, জামায়াত ইসলামী ১৬.৬৯% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.৩৩% ভোট পায়।
২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬২.৮১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৯.৪৫%, ৪ দলীয় জোট ৬৮.০২%, জাতীয় পাটি ২.৫৩% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮২.৮২% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৪২.২৫%, ৪ দলীয় জোট ৫৬.৪৫%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৩০% ভোট পায়।

লক্ষ্মীপুর-৩ আসনের বর্তমানে কোন সংসদ সদস্য নেই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদে উপ নির্বাচনের প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু মনোনয়ন চাইবেন। এছাড়া মনোনয়ন চাইবেন সজীব করপোরেশনের স্বত্বাধিকারী এম এ হাসেম, লক্ষীপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির পাটওয়ারী।

বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে সেই ক্ষেত্রে সেই ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী মনোনয়ন চাইবেন। তার মনোনয়ন পাওয়া অনেকটা নিশ্চিত। তবে তিনি এখন কারাগারে রয়েছে। অসংখ্য মামলা রয়েছে অষ্টম ও নবম সংসদের সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানির বিরুদ্ধে। কোন কারণে তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হতে না পারলে সেই ক্ষেত্রে বিকল্প প্রার্থী হতে পারেন লক্ষীপুর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু।
জাতীয় পাটি থেকে মনোনয়ন চাইবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক এমপি মোহাম্মদ উল্যাহ, জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এম আর মাসুদ

আ.স.ম বর নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল দলীয় মনোনয়ন চাইবেন।

নির্বাচনী ভাবনায় লক্ষীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু বলেন, দল তাকে মূল্যায়ন করেছে। শাহজাহান কামালের শুণ্য আসনে আগামী ৫ নভেম্বরে উপ –নির্বাচনে তাকে দলীয় প্রার্থী দিয়েছেন। উপ- নির্বাচনে তিনি জিতবেন। জনগণ তার সঙ্গে আছে উল্লেখ করে বলেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও মনোনয়ন পাবেন এবং বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন পিংকু।

কারাগারে যাওয়ার আগে বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে এক দফার আন্দোলন করছে বিএনপি। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাবে না বিএনপি। নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হল নির্বাচনে অংশগ্রজণ করবে বলে জানান শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, এই আসনটি বিএনপির ঘাটি হিসাবে পরিচিত। পঞ্চম থেকে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত টানা জয়লাভ করে বিএনপির প্রার্থীরা। স্বাধীনতার পর ২০১৪ সালের দশম ও ২০১৮ সালের একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থা নড়েবড়ে। গত ১০ বছরে ব্যাপক উন্নয়ন করেছে আওয়ামী লীগ। সেটাই তুলে ধরে নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে চায় আওয়ামী লীগ। ক্ষমতা বলয়ের বাহিরে থাকায় বিএনপির সাংগঠনিক শক্তিতে চিড় ধরেছে। এই আসনে জামায়াত ইসলামীর ভোট ব্যাংক রয়েছে। যা বিএনপি প্রার্থীর বাক্সে যাবে। সেকারণে এই আসনে বিএনপিকে অনেকটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৭৬ তম সংসদীয় আসন (লক্ষ্মীপুর-৩) আসনটিতে আওয়ামী লীগ ধরাবাহিকতা রক্ষা করা কঠিন হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বিএনএ/ শাম্মী, রেহানা, এমএফ, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ