বিএনএ, ঢাকা: একদিকে তীব্র রোদের গরম ও অন্যদিকে রোজা। দেশের বেশিরভাগ মানুষ ক্লান্ত শ্রান্ত। কাহিল। বাইরে থেকে ঘুরে মসজিদে, ঘরে কিংবা অফিসেই কাহিল হয়ে পড়ছেন। এর পেছনের মূল কারণ গরম আবহাওয়া।
সোমবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত আট বছরের মধ্যে এ জেলায় এটিই সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিস জানায়, রাজশাহী, পাবনা, যশোর এবং চুয়াডাঙ্গা জেলায় তীব্র তাপপ্রবাহ এবং রংপুর, দিনাজপুর, নিলকামারী ও পটুয়াাখালী জেলাসহ ঢাকা বিভাগ, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারী ধরণের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে । সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে ।
সোমবার রাজধানী ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯.৮ডিগ্রী সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন ২৭দশমিক ৪ সেলসিয়াস।
আজ সোমবার(২৫এপ্রিল) সিলেটে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।গরমের কারণে মানুষের শরীর ঘামছে। মানুষ ছাতা ব্যবহার করছে বাইরে আসার জন্য। জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। রমজান মাসে রোজাদাররা বেশি কষ্ট পাচ্ছেন।
গরম উপেক্ষা করেও সোমবার হাজার হাজার মানুষ চট্টগ্রামের লালদীঘির সড়কে মল্লযুদ্ধ(কুস্তি প্রতিযোগিতা) দেখার জন্য ভিড় করেন।
আজ ঢাকায় সূর্য অস্ত যাবে সন্ধ্যা ৬টা ২৪মিনিটে।
বিএনএনিউজ২৪,জিএন