বিএনএ, চট্টগ্রাম অফিস: শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল আবদুর রহমান সম্পর্কে ভার্চুয়ালে স্মৃতিচারণ করে বলেন, আবদুর রহমানের মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে আওয়ামী লীগ একজন বলিষ্ঠ, দৃঢ়চেতা ও জনদরদী নেতা চকবাজার ওয়ার্ডবাসী হারাল তাদের প্রাণপ্রিয় নেতা কে, উনার এই অভাব কখনো পূরণ হওয়ার নয়। তিনি আমাদের সবার মাঝে বেঁচে থাকবেন।’
আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকাবস্থায় আন্দোলন-সংগ্রামে আবদুর রহমান আংকেল ছিলেন অগ্রদূত। প্রয়াত এই নেতা শুধু চকবাজার ওয়ার্ডে সীমাবদ্ধ থাকেননি, তিনি শহর জুড়ে মানুষের জন্য কাজ করেছেন।রহমান চাচা সেই স্বাধীনতা লগ্ন থেকেই দেশপ্রেমে উজ্জীবিত।
শনিবার(২০ফেব্রুয়ারি) ১৬ নং চকবাজার ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের প্রয়াত সভাপতি করোনা যুদ্ধে শহীদ আলহাজ্ব আবদুর রহমান স্মরণে নাগরিক শোক সভা গতকাল চকবাজারস্হ মতি টাওয়ার চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়।
বিকেল পাঁচটায় নাগরিক শোক সভা পরিষদের আহবায়ক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, বিশিষ্ট কলামিস্ট প্রফেসর ড. সেকান্দর চৌধুরী সভাপতিত্বে, চকবাজার থানা আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক একে এম আনিসুজ্জামানের সঞ্চালনায় শুরুতে মহাদুর্যোগ করোনায় প্রয়াত সভাপতি আবদুর রহমানের রুহের প্রতি সম্মাননা প্রদর্শন করে কোরআন তেলোয়াত ও দোয়া মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে নাগরিক শোক সভা শুরু হয়।
শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, চকবাজার ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের প্রয়াত সভাপতি আলহাজ্ব আবদুর রহমানের মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ একজন প্রবীণ ত্যাগী দেশপ্রেমিক নেতাকে হারিয়েছেন।
সভায় প্রধান বক্তা চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দীন চৌধুরী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকাকালে এমন কোনো মিটিং মিছিল ছিল না,যেখানে আবদুর রহমান ভাই ছিলেন না।
প্রতিটি মিছিল-মিটিংয়ে তিনি সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতেন। ওই সময়ের সরকারি দলের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া সত্ত্বেও তিনি পিছু হটেননি।’
বিশেষ অতিথি চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নঈম উদ্দীন আহমেদ চৌধুরী বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন এই নেতা করিতকর্মা ছিলেন,তাই তিনি দলের অনেক গুরুদায়িত্ব পালন করেছেন।
সভাপতির বক্তব্যে প্রফেসর ড. সেকান্দর চৌধুরী বলেন, তার সাথে আমার সম্পর্ক তিন যুগের চেয়ে বেশী তিনি একজন সৎ ও সাহসী, রহমান ভাই যে কোন গুরুদায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতেন। তাঁর মেধা ও শ্রম দিয়ে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেছিলেন। ওনার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একজন তারকা নেতা হারাল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগে তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক বাবু চন্দন ধর,উত্তর জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম মুক্তিযুদ্ধ ৭১ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক এইচ,এম বেদারুল আলম চৌধুরী, চকবাজার থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব শাহাবুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক আনসারুল হক, চকবাজার ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আমিনুল হক রমজু,সাধারণ সম্পাদক মোজাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর সেচ্ছাসেবকলীগের যুগ্ম, আহ্বায়ক কে বি এম শাহাজান, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক অর্থ সম্পাদক হেলাল আকবর চৌধুরী বাবর, ১৬ নং চকবাজার ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাঈদ গোলাম হায়দার মিন্টু সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর মিসেস রুমকি সেনগুপ্ত, চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম লেদু,চকবাজার ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট নোমান চৌধুরী,নাগরিক শোক সভার সমন্বয়ক,প্রয়াত আবদুর রহমানের বড় সন্তান- হাজী মুহাম্মদ সেলিম রহমান,চট্টগ্রাম মহানগর মহিলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি সাবেক কমিশনার মিসেস মমতাজ খান, দপ্তর সম্পাদক হাসিনা আক্তার টুনু,বাপার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শ,ম বখতিয়ার, কাপাসগোলা জামতলা জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক মঞ্জু, কাপাসগোলা সিটি কর্পোরেশন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ আলাউদ্দিন, আবুল খায়ের বাচ্চু, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের সদস্য নুরুল আনোয়ার, বাবু কাজল প্রিয় বড়ুয়া, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী মৎস্য জীবীলীগের সদস্য সচিব এম এ মোতালেব তালুকদার,কেন্দ্রীয় কারা পরিদর্শক ইয়াসির আরাফাত কচি,চট্টগ্রাম মহানগর সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা বাবু পন্কজ রায় চকবাজার থানা ছাত্রলীগের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম ইরাক, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদুল করিম, চকবাজার ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ইভান, সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান রাসেল।
উক্ত নাগরিক শোক সভায় উপস্থিত ছিলেন চকবাজার থানা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ভুইয়া রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক আলহাজ্ব মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন,কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এম এ গাফফার কুতুবী, একে এম ফজল হক,পাঁচলাইশ থানা আওয়ামীলীগ নেতা এস এম হাসেম, আলহাজ্ব খালেদ জামাল, মোহাম্মদ শফি, আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট দিদারুল আলম চৌধুরী, হাজী ইলিয়াস চৌধুরী, আলী নেওয়াজ খান পারভেজ, রতন ভট্টাচার্য, আবদুল হালিম, সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম মুক্তিযুদ্ধ ৭১ চট্টগ্রাম জেলার সাধারণ সম্পাদক নুর আলম সিদ্দিকী,বিজয় ৭১ সভাপতি কবি সজল চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব কুতুবউদ্দিন,সহ-সভাপতি আর কে রুবেল, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম জেলার সহ-সভাপতি জসিম উদ্দীন চৌধুরী,সোহেল মাহমুদ, কাপাসগোলা ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি মঞ্জুরল আনোয়ার মান্নান,চন্দন পুরা ইউনিট আওয়ামীলীগের সভাপতি আবুল মাসুদ,সাধারণ সম্পাদক রহমতুল্লাহ স্বপন, জয়নগর ইউনিট আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নাফিজ ইমতিয়াজ সানজু, নাছিরাবাদ ইউনিট আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক অহিদ চৌধুরী মুক্তি, শুলকবহর ইউনিট আওয়ামীলীগের সাধারণত সম্পাদক তৌহিদুল আনোয়ার সেন্টু, চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগ সদস্য মোস্তাক আহমেদ টিপু, নগর সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা দেলোয়া হোসেন ফরহাদ, মুজিব ইমরান বিপ্লব, সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক এম এ ওয়াজেদ, দেবাশীষ নাথ দেবু, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ,সাহেদ হায়দার খান,কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক হাবিবুর রহমান তারেক, চকবাজার ওয়ার্ড মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মিসেস অনিমা কামাল, সাধারণ সম্পাদক জিন্নাত সেলিম রিকতা, যুগ্ম সম্পাদক শেলী বড়ুয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক শিল্পী বড়ুয়া, শিল্পী বশাক, জাহানারা বেগম পায়রা, জান্নাতুল ফেরদাউস জান্নাত,আনজুমানারা বেগম ময়না, লাকী আক্তার, কাতালগন্জ আবাসিক কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জসিম উদ্দীন চৌধুরী,আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইয়াকুব, লোকমান চৌধুরী রাসু, বাহার উদ্দিন খাঁন সৈয়দ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, নুর সাজু, চকবাজার ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মোহাম্মদ মোস্তফা,বিপ্লব বর্ধন, মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, হাজী আমিনুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম মন্ডল, শাহাজান হামিদী, সজল মিয়া, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম,আরিফ শাহরিয়া, সালাউদ্দিন হিরো,রিপন সিং, জিৎ কর বাবু,সাইফুল ইসলাম,আরিফুর রহমান মাসুদ, আরিফুল ইসলাম সুমন, চকবাজার থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জি এম তৌসিফ, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার পলাশ, মাইমুন উদ্দিন মামুন,মোহাম্মদ সাহেদ, কাউয়ুম শরীফ,সাহেদুল ইসলাম, রাইসুল ইসলাম আকাশ, মোরশেদ আলম, নেওয়াজ শরীফ অমি, মাঈনুল হাসান ফাহিম, ফরহাদুর রহমান ফয়সাল প্রমুখ।
বিএনএনিউজ২৪/এসজিএন