24 C
আবহাওয়া
১১:৫৯ অপরাহ্ণ - নভেম্বর ১৪, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৬৪ (চাঁদপুর-৫)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৬৪ (চাঁদপুর-৫)


বিএনএ,ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে চাঁদপুর-৫ আসনের হালচাল।

YouTube player

চাঁদপুর -৫ আসন 

চাঁদপুর-৫ সংসদীয় আসনটি হাজীগঞ্জ ও শাহরাস্তি উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৬৪ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির এম এ মতিন বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৭০ হাজার ৬১ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ১৯ হাজার ৩ শত ৭২ জন। নির্বাচনে বিএনপির এম এ মতিন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৩৫ হাজার ৯ শত ৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এম এ সাত্তার। তিনি পান ৩৪ হাজার ৬ শত ৮২ ভোট ।

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির এম এ মতিন কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির এম এ মতিন কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯ হাজার ৭ শত ৪৫ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৫১ হাজার ৫ শত ৮৪ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৬২ হাজার ৩ শত ৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির এম এ মতিন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৬১ হাজার ৮ শত ৯৫ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির এম এ মতিন বিজয়ী হন

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯৩ হাজার ৭ শত ২১ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ১২ হাজার ৩ শত ৮৪ জন। নির্বাচনে বিএনপির এম এ মতিন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ১০ হাজার ৭ শত ৯২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৯৪ হাজার ৫ শত ৩১ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ১ হাজার ২ শত ৫৪ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৬২ হাজার ৩ শত ৮০ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৪৬ হাজার ৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির মমিনুল হক। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ১১ হাজার ৫৯ ভোট।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন 

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন ।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৪ লাখ ৪ হাজার ৬ শত ৪৫ জন। ভোট প্রদান করেন ৩ লাখ ৫১ হাজার ১ শত ১২ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৬ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির মমিনুল হক, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির ওবায়েদ মোল্লা, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শাহাদাত হোসেন, চেয়ার প্রতীকে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের সৈয়দ বাহাদুর শাহ মুজাদ্দেদী এবং মোমবাতি প্রতীকে ইসলামী ফ্রন্টের আবু ছুফিয়ান আল কাদেরী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেজর (অব:) রফিকুল ইসলাম বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩ লাখ ১ হাজার ৬ শত ৪৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির মমিনুল হক। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ৩৭ হাজার ১ শত ৯৫ ভোট।

কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও অষ্টম সংসদে বিএনপি এবং সপ্তম, নবম , দশম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর চাঁদপুর-৫ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, চাঁদপুর-৫ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৪৪.২০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১৮.৭৬%, বিএনপি ৩০.১১%, জাতীয় পাটি ১৪.০৯%, জামায়াত ইসলামী ৫.২৯% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩১.৭৫% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭২.২৭% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪১.১১%, বিএনপি ৪০.৮৩% জাতীয় পাটি ১২.৩৪%, জামায়াত ইসলামী ৪.১৭% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৫৫% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭২.৩১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪৪.৫১%, ৪ দলীয় জোট ৫২.১৭%, জাতীয় পাটি ২.৩৮% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ০.৯৪% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৬.৯১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৫৫.৯৭%, ৪ দলীয় জোট ৪৩.০৯% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ০.৯৪% ভোট পায়।

চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তী) আসনের সংসদ সদস্য সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত মেজর রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম। তিনি চারবারের সংসদ সদস্য। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন।

এছাড়া মনোনয়ন চাইবেন বঙ্গবন্ধু প্রকৌশল পরিষদের চেয়ারম্যান, আন্তর্জাতিক জ্বালানি বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ হোসাইন, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর ও সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ অ্যাডভোকেট নূরজাহান বেগম মুক্তা, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপকমিটির সাবেক সহসম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার সফিকুর রহমান, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা একেএম ফজলুল হক।

এ আসনে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক। তিনি একাদশ সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। এছাড়া আরও মনোনয়ন চাইবেন চাঁদপুর জেলা বিএনপির সহসভাপতি ড. আলমগীর কবির পাটওয়ারী।

জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়ন চাইবেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক খোরশেদ আলম ।

নির্বাচনী ভাবনায় অবসরপ্রাপ্ত মেজর, সেক্টর কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এমপি বলেন, এই আসনের মানুষ এক সময় অবহেলিত ছিল। ১৯৯৬ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠনের পর এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যার ধারাবাহিকতা এখনো অব্যাহত রয়েছে। এছাড়াও দলকে তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠিত করেছে। জনগণ আবারও মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীতার পক্ষের প্রতীক নৌকাকে বিজয়ী করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন সেক্টর কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম।

চাঁদপুর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক বলেন, বিএনপি এখন এক দফার আন্দোলন করছে। ভোটের পরিবেশ তৈরি হলে বিএনপি নির্বাচনে যাবে। তার নেতৃত্বে স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ রয়েছে। জনগণের ভোটে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিপুল ভোটে পরাজিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, এটি একক কোন রাজনৈতিক দলের ঘাটি নয়। এখানে আওয়ামী লীগ- বিএনপি সমানে সমান। ১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী এম এ মতিনকে মাত্র ৪১৪ ভোটে হারিয়েছিলেন বর্তমান সংসদ সদস্য অবসরপ্রা্প্ত মেজর রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম। কিন্তু ২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে আসনটি পুনরুদ্ধার করে বিএনপি। নির্বাচনে এমএ মতিনের কাছে হেরে যান রফিকুল ইসলাম। কিন্তু বিএনপি আসনটির দখল ধরে রাখতে পারেনি।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনেআওয়ামী লীগের প্রার্থী রফিকুল ইসলাম বিএনপি প্রার্থীকে পরাজিত করে আসনটি পাল্টা দখল করে নেয়। আওয়ামী লীগের বর্তমান সংসদ সদস্য ক্লিন ইমেজধারী সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর (অব) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম। স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার দূরত্ব কিছুটা বেড়েছে। এরপরও তিনি নিজের অবস্থান ধরে রেখে নিরলসভাবে কাজ করছেন। এ আসনে বিএনপির জনপ্রিয় নেতা ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য এমএ মতিন। তার মৃত্যুর পর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক এককভাবে দলের দায়িত্ব নেন। তিনিই এখন বিএনপির কাণ্ডারি হয়ে সাংগঠনিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। গত ১৫ বছর ধরে আওয়ামী লীগই আসনটির রাজত্ব করছে। আওয়ামী লীগের ভরসা ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড। অন্যদিকে বিএনপির ভরসা সাংগঠনিক শক্তি।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৬৪তম সংসদীয় আসন (চাঁদপুর-৫) আসনটিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বিএনএ/ শাম্মী, রেহানা, ওজি, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ