বিএনএ, ঢাকা : তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান এমপি বলেছেন, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব শুধু বঙ্গবন্ধুর জীবনসঙ্গীই ছিলেন না, তিনি ছিলেন জাতির পিতার সংগ্রাম সাথী। ৫৫ বছরের জীবনে অধিকাংশ সময় চরম বৈরিতা ও প্রতিকূলতা অতিক্রম করে বঙ্গবন্ধু বাঙ্গালী জাতিকে স্বাধীনতার দিকে ধাবিত করেছেন। তাঁর এ ঐতিহাসিক অভিযাত্রায় বঙ্গমাতা ছিলেন প্রধান সাহস ও সহায়।
প্রতিমন্ত্রী সোমবার (৯ আগস্ট) সকালে বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৯১ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়েজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের কালরাতেও বঙ্গমাতার সাহসী ও দৃঢ় মনোভাবের কথা কথা তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মানুষ নিজের জীবন বাঁচায়, কিন্তু বঙ্গমাতা জীবন ভিক্ষা চাননি, তিনি নিজের জীবন দিয়ে গেছেন, রেখে গেছেন মানুষের জন্য মমতা ও ভালেবাসা। মুরাদ হাসান দেশ ও জাতির জন্য বঙ্গমাতার ত্যাগ ও বঙ্গবন্ধুর প্রতিটি সংগ্রামের সাহসী সিদ্ধান্তের পেছনে তাঁর ভূমিকার কথা তরুণ প্রজন্মকে জানানোর উপর গুরুত্বারোপ করেন।
সংগঠনের সভাপতি রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন, এড. বলরাম পোদ্দার, শাহে আলম মুরাদ, শেখ মামুন, অরুণ সরকার রানা প্রমুখ।
বিএনএনিউজ/এইচ.এম।