25 C
আবহাওয়া
১:৫৪ অপরাহ্ণ - ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৮৪ (চট্টগ্রাম-৭)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৮৪ (চট্টগ্রাম-৭)


বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে চট্টগ্রাম-৭ আসনের হালচাল।

চট্টগ্রাম-৭ আসন

চট্টগ্রাম-৭ সংসদীয় আসনটি বোয়ালখালী উপজেলার শ্রীপুর ও খরণদ্বীপ ইউনিয়ন এবং রাঙ্গুনিয়া উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৮৪ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: সিপিবির মো. ইউসুফ বিজয়ী বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৫৯ হাজার ১ শত ৯৫ জন। ভোট প্রদান করেন ৮৫ হাজার ৯ শত ২৩ জন। নির্বাচনে সিপিবির মো. ইউসুফ বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩৪ হাজার ৬ শত ১৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির গিয়াসউদ্দীন কাদের চৌধুরী। বাঘ প্রতীকে তিনি পান ২৭ হাজার ৬ শত ৪০ ভোট।

ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচন: বিএনপির নুরুল আলমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির নুরুল আলম কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ই জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮ শত ৮২ জন। ভোট প্রদান করেন ৯৪ হাজার ২ শত ৭১ জন। নির্বাচনে বিএনপির সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৩৯ হাজার ২ শত ৯৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের সাদেক চৌধুরী । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩৪ হাজার ৭ শত ৫৪ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী বিজয়ী হন

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৮ শত ৭৮ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩২ হাজার ৪ শত ১৭ জন। নির্বাচনে বিএনপির সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৬৫ হাজার ১ শত ১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের সাদেক চৌধুরী । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫৫ হাজার ২ শত ৬৭ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির সালাউদ্দীনন কাদের চৌধুরী বিজয়ী হন

নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী শুধুমাত্র ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচনে ২৮৪ তম সংসদীয় আসনটি ২৮৩তম চট্টগ্রাম ৬ নামে পরিচিত ছিল। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ২ হাজার ৩ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৭৫ হাজার ৫ শত ৭২ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ১ হাজার ৪ শত ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরী । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৭২ হাজার ৭৬ ভোট।

দশম সংসদ নির্বাচন:আওয়ামী লীগের মো. হাছান মাহমুদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মো. হাছান মাহমুদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের মো. হাছান মাহমুদ বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৬৯ হাজার ৩ শত ৩২ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ২৮ হাজার ৪ শত ২ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৬ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মো. হাছান মাহমুদ, ধানের শীষ প্রতীকে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির নুরুল আলম, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেয়ামত উল্লাহ, তারা প্রতীকে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির মাহবুবুর রহমান, মোমবাতি প্রতীকে ইসলামী ফ্রন্টের আবু নওশাদ এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টি এনপিপির মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মো. হাছান মাহমুদ বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ১৭ হাজার ১ শত ৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির নুরুল আলম । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ৬ হাজার ৬৫ ভোট।

কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম সংসদে সিপিবি, ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম সংসদে বিএনপি এবং নবম, দশম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর চট্টগ্রাম-৭ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, চট্টগ্রাম-৭ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫৩.৯৭% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪০.২৯%, বিএনপি ২৪.৪৩%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩৫.২৮% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৯.৩৮% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৬.৮৭%, বিএনপি ৪১.৬৮%, জাতীয় পার্টি ০.৯৫%, জামায়াত ইসলামী ৩.৯৩% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১৬.৫৭% ভোট পায়।
২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭২.৬৩% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪১.৬১%, ৪ দলীয় জোট ৪৯.০৩%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৯.৩৬% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৭.৭০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৫৮.২৪%, ৪ দলীয় জোট ৪১.৪০%, না ০.৩৬% ভোট পায়।

চট্টগ্রাম-৭ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি একক প্রার্থী।

বিএনপি এখনও নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার পক্ষে রয়েছে। যদি নির্বাচনে অংশ নেন সেই ক্ষেত্রে বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মাম কাদের চৌধুরী, রাঙ্গুনিয়া উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক কুতুব উদ্দিন বাহার ও বিএনপির সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবু আহমেদ হাসনাত, বিএনপি থেকে আরও মনোনয়ন চাইবেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য নুরুল আলম। তিনি একাদশ জাতীয় সংসদে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনয়ন পেয়ে ছিলেন।

জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য বর্তমানে কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম-মহাসচিব ও ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ স্ব স্ব দল থেকে মনোনয়ন চাইবেন।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, সংসদীয় আসন ২৮৪তম ( চট্টগ্রাম-৭) এ ১৯৭৩ সালের প্রথম সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন আবুল কাসেম। ১৯৭৫ সালের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে মুসলিম লীগের টিকেটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। ১৯৮৬ সালের তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি থেকে সংসদ সদস্য হন গিয়াসউদ্দিন কাদের চৌধুরী। ১৯৮৮ সালের চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির নজরুল ইসলাম, ১৯৯১ সালে পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থনে সিপিবি’র মোহাম্মদ ইউছুপ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালের সপ্তম ও ২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে পরপর দু’বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপি থেকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। ২০০৮ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী ড. হাছান মাহমুদের কাছে হেরে যান। এই জয়ের জন্য দীর্ঘ ৩৫ বছর অপেক্ষা করতে হয় আওয়ামী লীগকে।

মানবতা বিরোধী অপরাধে কারাবন্দি হন সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী। ২০১৫ সালের ২২ নভেম্বর তার ফাসি হয়। তখন থেকে রাঙ্গুনিয়ায় বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা দূর্বল হতে শুরু হয় এবং আওয়ামী লীগ একক নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুপস্থিতে বিএনপি এখন তিনটি গ্রুপে বিভক্ত। তার প্রতিফলন দেখা যায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। বিএনপি তিন জনকে মনোনয়নের চিঠি দেয়। এরা হচ্ছেন রাঙ্গুনিয়া উপজেলা বিএনপির একাংশের সভাপতি অধ্যাপক কুতুব উদ্দিন বাহার, অপর অংশের আহবায়ক শওকত আলী নুর, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবু আহমেদ হাসনাত। তারা তিনজনই রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু গ্রুপিংয়ের কারণে শেষপর্যন্ত কাউকে চুড়ান্ত মনোনয়ন দেয়নি বিএনপি।মনোনয়ন পেয়েছিলেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য নুরুল আলম। এক কথায় দলীয় কোন্দলে জর্জরিত বিএনপি।

২০০৮ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনের আগে ও পরে আওয়ামী লীগকে তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠিত করেছেন ড.হাসান মাহমুদ চৌধুরী। যার ধারাবাহিকতা এখনো অব্যাহত আছে। দলীয় কোন্দল নেই। সেই দিক থেকে নির্ভার আওয়ামী লীগ।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৮৪ তম সংসদীয় আসন (চট্টগ্রাম-৭) আসনটিতে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বিএনএ/ শাম্মী, রেহানা, এমএফ, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ