19 C
আবহাওয়া
১:৫৬ পূর্বাহ্ণ - ডিসেম্বর ২৫, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-১১৭ (ভোলা-৩)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-১১৭ (ভোলা-৩)


বিএনএ, ঢাকা : বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ৫ম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে ভোলা-৩ আসনের হালচাল।

ভোলা-৩ আসন 

ভোলা-৩ সংসদীয় আসনটি তজুমদ্দিন এবং লালমোহন উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ১১৭ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩ শত ৯১ জন। ভোট প্রদান করেন ৮২ হাজার ১শত ৬৩ জন। নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিজয়ী হন। তিনি পান ৩৬ হাজার ৯ শত ২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের এম.এ কাসেম। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২৬ হাজার ৫ শত ১৫ ভোট।

৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি, ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। ভোটারবিহীন এই নির্বাচনে বিএনপির মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন:বিএনপির মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৪৪ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ২০ হাজার ১ শত ২০ জন। নির্বাচনে বিএনপির মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৭০ হাজার ৮ শত ৪৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের এ কে এম নজরুল ইসলাম। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৪৪ হাজার ৭ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিজয়ী হন

২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫৩ হাজার ৫ শত ৯০ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯ শত ৪৮ জন। নির্বাচনে বিএনপির হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৯৮ হাজার ৬ শত ৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫ হাজার ৫ শত ৮৮ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ১৭ হাজার ৮৯ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৮৫ হাজার ১ শত ৭২ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৯৬ হাজার ৪ শত ৮৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির অবসরপ্রাপ্ত মেজর বীর মুক্তিযোদ্ধা হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৮৩ হাজার ১ শত ১৮ ভোট।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫৪ হাজার ৭ শত ২ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৮২ হাজার ১ শত ৭৪ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৭১ হাজার ৬ শত ৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় পার্টির এ কে এম নজরুল ইসলাম মিয়া। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান মাত্র ৯ হাজার ৭৬ ভোট। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯৩ হাজার ৫ শত ৭২ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৬১ হাজার ৭ শত ২০জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৪ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির নুরুনবী সুমন এবং হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মোসলেহ উদ্দীন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৫২ হাজার ২ শত ১৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. মোসলেহ উদ্দীন। হাতপাখা প্রতীকে তিনি পান মাত্র ৪ হাজার ৫১ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ,সপ্তম ও অষ্টম সংসদে টানা বিএনপি এবং নবম, দশম ও একাদশ সংসদ নির্বাচনে টানা আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ভোলা-৩ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৪১.৬২% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩২.২৭ %, বিএনপি ৪৪.৯৪%,স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২২.৭৯% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭১.০৬% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৬.৬৪%, বিএনপি ৫৮.৯৮%, জাতীয় পাটি ০.৭০%, জামায়াতে ইসলামী ২.২৮%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৩৯% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫৯.১৩% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৩.৭৪%, ৪দলীয় জোট ৬৫.৮০%,জাতীয় পার্টি ০.৩৫%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ০.১১% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৪.৮৮% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৫২.৬৩%, ৪দলীয় জোট ৪৫.৫৫%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৮২% ভোট পায়।

ভোলা-৩ সংসদীয় আসনে বর্তমান এমপি নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন, ২০১০ সালের ২৪শে এপ্রিল উপনির্বাচনের মাধ্যমে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। পরে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নুরুন্নবী চৌধুরী। তিনি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবার ও প্রার্থী হবেন। কিন্তু শাওনের বিরুদ্ধে যুবলীগ নেতা ইব্রাহিম হত্যাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। পুলিশ চার্জসীটে তাকে অব্যাহতি দিলেও তার দেহরক্ষী দেলোয়ার হোসেন, শাওনের ঘনিষ্ট সহযোগী গোলাম মোস্তফা শিমুল, গাড়িচালক কামাল হোসেন ওরফে কালা সহ ৬ জনকে অভিযুক্ত করা হয়।

শাওনের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ তিনি ক্যাসিনো কান্ডে জড়িত। শাওনের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ, অর্থ পাচারসহ নানা অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ওই অনুসন্ধান এখনো শেষ হয়নি। এর মধ্যেই দ্বিতীয় দফা অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শাওন ও তার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব জব্দ করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআর এবং তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে তার মনোনয়ন এবার অনিশ্চিত। শাওনের বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে আওয়ামী লীগের তিন নেতা দল থেকে মনোনয়ন চাইবেন। তাঁরা হলেন সাবেক এমপি মেজর (অব.) জসিম উদ্দিন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বিবিএস কেব্‌লসের চেয়ারম্যান আবু নোমান হাওলাদার (সিআইপি) ও দলের কেন্দ্রীয় নেতা প্রকৌশলী মীর মোবাশ্বের আলী স্বপন।

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। তাকে এখনও পর্যন্ত দলের একক প্রার্থী হিসেবে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। তার বিপক্ষে বৃহত্তর ঢাকার সাবেক দপ্তর সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান মান্না মনোনয়ন চাইতে পারেন।

জাতীয় পার্টি থেকে দলের কেন্দ্রীয় নেতা নুরুন্নবী সুমন, লালমোহন উপজেলা জাতীয় পার্টির নেতা মাওলানা মো. কামাল উদ্দিন ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী হাফেজ মাওলানা মোসলেউদ্দিনও মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন।

তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, ক্যাসিনো কেলেঙ্কারিসহ নানা ঘটনায় বিতর্কিত হওয়ায় কিছুটা বেকায়দায় আছেন শাওন। এ ছাড়া সাংসদ হওয়ার পর আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতা-কর্মীদের গুরুত্ব না দিয়ে হাইব্রিড নেতা-কর্মীদের নিয়ে দলের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। ফলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের তৃণমূলের একটি বড় অংশ তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ। যা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে।

এদিকে ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টির টিকেটে, ১৯৯১ সালে স্বতন্ত্র এবং ৩ বার বিএনপির টিকেটে সংসদে যাওয়া মেজর অবসরপ্রাপ্ত হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, দলের ভিতরে বেশ বেকায়দায় আছেন। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব তার ওপর চরমভাবে ক্ষুদ্ধ। তার বিরুদ্ধে দলের অভিযোগ, সেনাশাসিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তিনি সংস্কারপন্থী ছিলেন। হাফিজকে সংস্কারপন্থী আখ্যা দিয়ে বিএনপির বড় একটি অংশ দুই থেকে, তিন বছর ধরে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করে আসছে। সব মিলিয়ে নির্বাচনেক সামনে রেখে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে এক ধরনের সাংগঠনিক অস্বস্তি রয়েছে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ১১৭তম ভোলা- ৩ সংসদীয় আসনটিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে কে বিজয়ী হবেন তা নির্ভর করছে সাংগঠনিক শক্তির পাশাপাশি প্রার্থীর জনপ্রিয়তার ওপর।

বিএনএ/ শিরীন সুলতানা, ওজি,  ওয়াইএইচ

 

Loading


শিরোনাম বিএনএ