বিএনএ : প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় টেনেসিতে বন্দুক নিয়ন্ত্রণের প্রতিবাদ করায় এক শেতাঙ্গকে বাদ দিয়ে অপর দুই কৃষ্ণাঙ্গ সংখ্যালঘু মার্কিন আইনপ্রণেতাকে বহিষ্কারের সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্রের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
জয় তার ভেরিফায়েড ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি রাজ্য আইনসভায় তৃতীয় একজন শ্বেতাঙ্গকে বহাল রেখে, অপর দুই সংখ্যালঘু কৃষ্ণাঙ্গ আইন প্রণেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এই হলো মার্কিনী গণতন্ত্রের অবস্থা।” তিনি বলেন, “মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট এক গুচ্ছ ভন্ড ছাড়া আর কিছুই নয়।”
এক সপ্তাহ আগে হাউস চেম্বারে বন্দুক নিয়ন্ত্রণের প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়ার জন্য টেনেসি’র রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত হাউস বৃহস্পতিবার জাস্টিন জোন্স ও তার সহকর্মী আইনপ্রণেতা জাস্টিন পিয়ারসন- এই দুই কৃষ্ণাঙ্গকে বহিষ্কার করেছে। গ্লোরিয়া জনসন নামের এক রিপাবলিকান শ্বেতাঙ্গ আইনপ্রণেতাও বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন, যাকে বহিষ্কারের ভোটের মোকাবেলা করতে হয়েছে বটে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভোটাভুটিতে সে উদ্যোগ ব্যর্থ হয়। তবে জাষ্টিন জোন্স পরে প্রতিশ্রুতি দেন যে তিনি তার ন্যাশভিল আসনের জন্য পুনরায় নির্বাচন করবেন। তিনি তার এই অপসারণকে গণতন্ত্রের উপর আক্রমণ বলে অভিহিত করেছেন।
রিপাবলিকানরা ৩০ মার্চ বন্দুক নিয়ন্ত্রণের প্রতিবাদে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য জোন্স এবং তার সহকর্মী ডেমোক্রেটিক সহকর্মী পিয়ারসনকে বহিষ্কার করার পক্ষে ভোট দেয়।
বিএনএনিউজ/এইচ.এম।