চট্টগ্রাম শহরের মাঝামাঝি স্থান লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাছে টানেল রোড পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজ চলছে।চট্টগ্রামবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি ছিল এটি।
পাঁচ ধাপে ভাগ করে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর মধ্যে লালখান বাজার-বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত প্রথম ধাপ, বারিক বিল্ডিং-সল্টগোলা ক্রসিং দ্বিতীয় ধাপ, সল্টগোলা ক্রসিং থেকে সিমেন্ট ক্রসিং তৃতীয় ধাপ, সিমেন্ট ক্রসিং থেকে কাঠগড় চতুর্থ ধাপ এবং কাঠগড় থেকে পতেঙ্গার ল্যান্ডিং পয়েন্ট পর্যন্ত পঞ্চম ধাপ।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতে তিন হাজার গার্ডার স্থাপন করা হবে। ৩৭৫টি স্প্যানের মাঝে এসব গার্ডার স্থাপন করা হবে। প্রতি স্প্যানে ৮টি করে গার্ডার বসানো হচ্ছে।এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মাহফুজুর রহমান জানান ইতোমধ্যে ৫সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬শর মতো গার্ডার স্থাপন করা হয়েছে।
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ কাজ শেষ হলে চট্টগ্রামবাসীর দীর্ঘদিনের যানজটের বড় একটি সমস্যার সমাধান হবে।
লালখান বাজার-আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকা-বন্দর-ইপিজেড গেইট হয়ে বিমান বন্দর, সিবিচ বা টানেল সড়কে পৌঁছাতে অনেক সময় সাশ্রয় হবে। একইভাবে বিমান যাত্রীদের শহরের অভ্যন্তরে যেতে ভোগান্তিতে পড়তে হবে না।
বিএনএনিউজ২৪ডটকম,জিএন