বিশ্বে ডেস্ক, ঢাকা: সামাজাকি যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকের পর টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত দেশটির শীর্ষস্থানীয় ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান টেলিনকে এ নির্দেশ মানতে বলা হয়েছে। খবর-বিবিসি।
এর আগে বৃহস্পতিবার দেশটির সেনাবাহিনী স্থিতিশীলতা আনার কথা বলে ফেসবুক ব্লক করে দেয়।
গত সোমবার ভোরে অং সান সু চিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে রিমান্ড দেয়া হয়। তার কারাদণ্ড হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে।
২০২০ সালের ৮ নভেম্বর মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচনে ব্যাপক ভোট জালিয়াতি হয়েছে দাবি করে সোমবার নতুন সংসদ অধিবেশন স্থগিত করে সামরিক বাহিনী। এরপর তারা ক্ষমতা দখল করে।
তবে গত সপ্তাহে সেনাবাহিনীর এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে ইউনিয়ন নির্বাচন কমিশন।
পনেরো বছরের গৃহ বন্দিত্বের অবসানের পর ২০১০ সালে মুক্তি পেয়েছিলেন অং সান সু চি, তার ১০ বছর কাটতে না কাটতেই আবারও বন্দি করা হল তাকে।
ইতিমধ্যে সু চি সরকারের মন্ত্রীদের বরখাস্ত করে নতুন সরকার ঘোষণা করেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। অভ্যুত্থানের অল্প সময়ের পর একজন সাবেক জেনারেলকে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
বিএনএ/ এমএইচ