বিএনএ, চট্টগ্রাম: শনিবার রাত ১০টা থেকে রোববার(৫জুন) রাত ১২টা। বিএম ডিপো ট্রাজেডি। ২৬ঘণ্টায়ও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যায় নি। চট্টগ্রামের ইতিহাসের এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড নিয়ন্ত্রণে ও নির্বাপনে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ৩৫টি ইউনিটের কর্মীরা ২৪ঘণ্টা একটানা কাজ করেছেন। জানমাল দিয়ে তারা আপ্রাণ চেষ্ঠা করেছেন, যার ত্রুটি নেই।
ঘটনাস্থলে রাত ১২টায় উপস্থিত বিএনএ প্রতিনিধি দেখতে পান দ্বিতীয় রাতেও অগ্নি নির্বাপন কর্মী ও নিরাপত্তদা কর্মীদের মধ্যে নতুন আতঙ্ক বিরাজ করছে। আর তা হলো ডিপোর ভেতরে থাকা ডিজেল আর পেট্টোল এর পাম্প। আগুন তার কাছাকাছি চলে গেছে। পাম্পে থাকা জ্বালানি তেল যদি সরানো না যায়, তাহলে রাতেই সেখানে নতুন করে আগুন ভয়াবহ রুপ পেতে পারে। সেই সাথে নতুন বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেতে পারে সেখানে। এই পাম্প থেকে ডিপোর নিজস্ব পরিবহন ও ইক্যুপমেন্টগুলোতে জ্বালানি সরবরাহ করা হয়।
মরদেহ হস্তান্তর কবে
দুর্ঘটনায় নিহতদের মরদেহ ডিএনএ পরীক্ষার পর আজ সোমবার (৬ জুন) থেকে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর শুরু হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক।
অন্যদিকে চকবাজার জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো: শহীদুল ইসলাম জানান, সিএমপির কমিশনারের নির্দেশ অনুযায়ি সবগুলো মরদেহের ময়নাতদন্ত হবে। পাশাপাশি ডিএনএ পরীক্ষা করে সব নমুনা সংরক্ষণ করা হবে। পরিচয় নিশ্চিত না হয়ে কোনো মরদেহ হস্তান্তর করা হবে না।
বিএনএ,টুটুল,এসজিএন