34 C
আবহাওয়া
৪:০৯ অপরাহ্ণ - মে ১০, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৪৭ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৪৭ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৪৭ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫)

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৫ আসনের হালচাল।

YouTube player

ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৫ আসন 

ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৫ সংসদীয় আসনটি নবিনগর উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৪৭ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: জাতীয় পার্টির কাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৮৯ হাজার ৫ শত ৯৯ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯ শত ৩৬ জন। নির্বাচনে জাতীয় পার্টির কাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন বিজয়ী হন। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান ৬০ হাজার ৮ শত ৩০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের আব্দুল কুদ্দুস। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫৩ হাজার ৫ শত ২২ ভোট ।

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির মোঃ সিদ্দিকুর রহমানকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির মোঃ সিদ্দিকুর রহমানকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের এড. আব্দুল লতিফ বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৯২ হাজার ১০ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৯ শত ৯২ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এড. আব্দুল লতিফ বিজয়ী হন । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৬০ হাজার ৪ শত ৭৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির তাকদির হোসাইন মো: জসিম। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৩৯ হাজার ৩ শত ৭১ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: জাতীয় পার্টি(বিজেপি)র কাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন বিজয়ী হন

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৬৫ হাজার ২ শত ৫০ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৭৩ হাজার ৩ শত ৩২ জন। নির্বাচনে জাতীয় পার্টি(বিজেপি)র কাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ২ হাজার ৮ শত ৯০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের এড. আব্দুল লতিফ । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৬০ হাজার ৩ শত ৬৮ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: জাসদের শাহ জিকরুল আহমেদ বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৩২ হাজার ২ শত ৪১ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৮ শত ৯৮ জন। নির্বাচনে জাসদের শাহ জিকরুল আহমেদ বিজয়ী হন । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ১২ হাজার ৫ শত ৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির কাজী মো: আনোয়ার হোসেন । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৭৩ হাজার ৩ শত ৬৫ ভোট।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের ফয়জুর রহমান বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৭০ হাজার ৬ শত ৯১ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৫২ হাজার ১ শত ৬১ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ফয়জুর রহমান বিজয়ী হন । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় পার্টির মো: মামুনুর রশিদ । লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান ১০ হাজার ৯ শত ৩৫ ভোট। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের এবাদুল করিম বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৪৩ হাজার ৯ শত ১৪ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৮৯ হাজার ৪ শত ৬৯ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ১০ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের এবাদুল করিম, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির কাজী নাজমুল হোসেন, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মামুনুর রশিদ, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উসমান গনি রাসেল, হারিকেন প্রতীকে মুসলিম লীগের এ কে এম আশরাফুল আলম, কুলা প্রতীকে বিকল্প ধারা বাংলাদেশের তানভীর মনিরুল ইসলাম, মিনার প্রতীকে ইসলামী ঐক্যজোটের মো: মেহেদী হাসান, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির রশিদ উল্লাহ, কাস্তে প্রতীকে সিপিবির মো; শাহীন খান এবং মশাল প্রতীকে জাসদের শাহ জিকরুল আহমেদ প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এবাদুল করিম বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৫১ হাজার ৫ শত ২২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির কাজী নাজমুল হোসেন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ১৭ হাজার ১১ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম সংসদে জাতীয় পার্টি, ষষ্ঠ সংসদে বিএনপি, অষ্টম সংসদে বিজেপি, নবম সংসদে জাসদ এবং সপ্তম, দশম ও একাদশ সংসদ আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৫ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৫ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫০.০৫% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৬.৯৩%, বিএনপি ৬.৭৩%, জাতীয় পার্টি ৪১.৯৭%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১৪.৩৭% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৮.৭৪% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪৫.৮২%, বিএনপি ২৯.৮৩% জাতীয় পাটি ১৮.৯৯%, জামায়াত ইসলামী ৩.৪৪% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৯২% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৫.৩৫% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৪.৮৩%, ৪ দলীয় জোট ৫৯.৩৬%, জাতীয় পাটি ৫.১০%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ০.৭১% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৩.৬৩% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৫৭.৮৯%, ৪ দলীয় জোট ৩৭.৮১% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৪.৩০% ভোট পায়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনের বর্তমান এমপি আওয়ামী লীগের এবাদুল করিম বুলবুল। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি মনোনয়ন চাইবেন। বুলবুল ছাড়াও মনোনয়ন চাইবেন নবীনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ফয়জুর রহমান বাদল। ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল, আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক আলামিনুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক জাকির আহম্মেদ।

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন নবীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল মান্নান, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য কাজী নাজমুল হোসেন তাপস, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য তকদীর হোসেন মো. জসিম ও কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদুল হক সাইদ।

জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়ন চাইবেন এরশাদ ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান কাজী মামুনুর রশীদ। জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা সভাপতি মোবারক হোসেন দুলুও মনোনয়ন চাইবেন।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) এই আসনটি আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি বা জাসদের একক কোন ঘাঁটি নয়। আসনটিতে এক সময় জাতীয় পার্টির বেশ দাপট ছিল। ১৯৮৬ সালের তৃতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির টিকেটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কাজী মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। ১৯৯১ সালের একদলীয় ভোটারবিহীন ১১ দিনের ষষ্ট জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সাবেক কেবিনেট সচিব মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর সপ্তম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসনটিতে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ পায়। কিন্তু ২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে এটি দখল হারায় আওয়ামী লীগ। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ৪ দলীয় দলের শরিক বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রার্থী কাজী মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে আসনটি দখলে রাখতে আওয়ামী লীগ ভিন্ন কৌশল নেয়। হাসানুল হক ইনু ও শিরীন আকতার নেতৃত্বাধীন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এর শাহ জিকরুল আহমাদকে মহাজোটের প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন দেয় এবং বিজয়ী হয়। ২০১৪ সালের দশম সংসদে এবং ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনের আসনটি আওয়ামী লীগের দখলে রয়েছে।

এই আসনে বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি সব সময়ে দূর্বল ছিল। দলটিতে নেই জনপ্রিয় নেতা। নেই সাংগঠনিক তৎপরতা। তবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরকার বিরোধী মিছিল মিটিংয়ে নেমেছে সম্ভাব্য প্রার্থীরা। অন্যদিকে টানা দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পরও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক অবস্থা সবল বলা যায় না। নেই জনপ্রিয় নেতা। তার ওপর রয়েছে দলীয় কোন্দল।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৪৭ তম সংসদীয় আসন (ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৫) আসনটিতে জয়-পরাজয় নির্ভর করছে জাতীয় রাজনীতির জোটের সমীকরণের ওপর এমনটাই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বিএনএ/ শাম্মী, ওজি,ওয়াইএইচ

আরও দেখুন : দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৪৬ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪)

Loading


শিরোনাম বিএনএ