31.3 C
আবহাওয়া
১২:৪৮ অপরাহ্ণ - নভেম্বর ৫, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » বিনামূল্যে টিকা প্রদানের কাজ চলমান: প্রধানমন্ত্রী

বিনামূল্যে টিকা প্রদানের কাজ চলমান: প্রধানমন্ত্রী

বিনামূল্যে টিকা প্রদানের কাজ চলমান: প্রধানমন্ত্রী

বিএনএ ঢাকা: প্রতিমাসে যাতে এক কোটি ডোজের বেশি করোনার টিকা পাওয়া যায় সেই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। টিকা সংগ্রহ করা এবং সবাইকে বিনামূল্যে টিকা প্রদানের কাজ চলমান রয়েছে বলেও জানান তিনি।

বুধবার (০১ সেপ্টেম্বর) একাদশ জাতীয় সংসদের ১৪তম অধিবেশন সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকারের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সরকার প্রধান।

সে সময় তিনি আরও বলেন, এ পর্যন্ত (৩০শে আগস্ট) এক কোটি ৮২ লাখ ৮৯ হাজার ১৮ জনকে প্রথম ডোজ এবং ৭৮ লাখ ৪০ হাজার ১৬৯ জনকে দ্বিতীয় ডোজসহ দুই কোটি ৬১ লাখ ২৯ হাজার ১৮৭ ডোজ টিকা দেয়া হয়েছে। মজুদ রয়েছে এক কোটি ১৮ লাখ ৯৬ হাজার ৩৪৩ ডোজ। শিডিউল অনুযায়ী অক্টোবর থেকে প্রতি মাসে সিনোফার্মার দুই কোটি করে ডিসেম্বরের মধ্যে ছয় কোটি টিকা পাওয়া যাবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

করোনার টিকা সংগ্রহে সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে সংসদ নেতা বলেন, করোনার টিকা সংগ্রহে সরকার বিশ্বের সব উৎপাদনকারী সংস্থার সঙ্গেই যোগাযোগ স্থাপন করেছে। এর মধ্যে কেবল ভারতের সেরাম ইনস্টিটিটিউ থেকে সাড়া পাওয়া গেছে। অগ্রিম টাকা দিয়ে তিন কোটি ডোজ টিকা সংগ্রহের চুক্তি করা হয়। অন্যান্য উৎপাদনকারী সংস্থা থেকে টিকা পাওয়ার কোনো সাড়া মেলেনি। পরবর্তী সময়ে চীনের সিনোফার্মা এবং রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি থেকে সাড়া পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই উদ্যোগ নেয়া হয়। এর মধ্যে সিনোফার্মার সঙ্গে চুক্তি হয়েছে এবং স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের জন্য সমঝোতা চুক্তিও সই করা হয় বলে জানান সরকার প্রধান।

সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারীর এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার নদীভাঙনের স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ নিয়েছে। বন্যা থেকে রক্ষা, নদীভাঙন নিয়ন্ত্রণ, নদী শাসন নাব্যতা রক্ষাসহ সামগ্রিক নদী ব্যবস্থাপনা, নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ নেয়া হয়েছে। এতে সারা দেশকে সাতটি নদী বেসিনে বিভক্ত করে সমীক্ষা সম্পাদন হচ্ছে। এরইমধ্যে কর্ণফুলী, সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর বেসিনভিত্তিক সমীক্ষা শেষ হয়েছে।

সংসদ সদস্য মাহফুজুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের ফলে গত চার বছর ধরে দেশীয় গবাদিপশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা পূরণ সম্ভব হয়েছে। গত ঈদুল আজহার সময় কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা ছিল এক কোটি ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৭০০টি। আর কোরবানিকৃত পশু ছিল, ৯০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪২টি।

বিএনএনিউজ/আরকেসি

Loading


শিরোনাম বিএনএ