পতনের একদিন আগেই রুশ মিসাইল হামলার শিকার হয় খরাকিভ শহরটির একটি সরকারি কার্যালয়। সেখানে হতাহতের ঘটনা ঘটে। এরপর সেখানে আকাশ থেকে নেমে রুশ ছত্রীসেনারা শহরটির দখল নেয়। আই.টি. বিশেষজ্ঞ ইলিয়া (২২) যিনি দু’দিন আগে খারকিভ থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন, তিনি ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরটিতে বিধ্বস্ত ভবন, বিদ্যুৎ ব্যর্থতা এবং ক্রমাগত ভয়ের একটি ল্যান্ডস্কেপ বর্ণনা করেছেন।
রাশিয়ান সামরিক বাহিনী দাবি করেছে যে, তার বাহিনী কৃষ্ণ সাগরের কাছে একটি বন্দর খেরসন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করছে। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা রাশিয়ার দাবির বিরোধিতা করে বলেছেন যে, প্রায় ৩ লাখ জনসংখ্যার শহরটি যখন অবরুদ্ধ, তখনও পৌর সরকার সেখানে ছিল এবং যুদ্ধ অব্যাহত ছিল। তবে শহরের অভ্যন্তরে পরিস্থিতি ভয়াবহ।
ইউক্রেন আক্রমণের মধ্যে পুতিনের প্রতি রাশিয়ার সমর্থন আপাতদৃষ্টিতে বেড়েছে কারণ একটি জরিপে প্রকাশ করা হয়েছে যে রাশিয়ানরা যারা প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে বিশ্বাস করে তাদের সংখ্যা এক পক্ষেরও কম সময়ের মধ্যে ৬০ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭১ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
বিএনএ/ ওজি