23 C
আবহাওয়া
৭:৫৬ পূর্বাহ্ণ - মে ৭, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৫০ (কুমিল্লা-২)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৫০ (কুমিল্লা-২)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৫০ (কুমিল্লা-২)

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম।  আজ  থাকছে  কুমিল্লা-২ আসনের হালচাল।

YouTube player

কুমিল্লা -২ আসন

কুমিল্লা-২ সংসদীয় আসনটি তিতাস ও হোমনা উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৫০ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০ জন। ভোট প্রদান করেন ৯৯ হাজার ৯ শত ৫০ জন। নির্বাচনে বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৫৭ হাজার ৭ শত ৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  বাদল রায়। নৌকা  প্রতীকে তিনি পান ১২ হাজার ৬ শত ৯৯ ভোট ।

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

এই নির্বাচনে বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।  ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৩২ হাজার ৬ শত ৮৪ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৫৭ হাজার ২ শত ৩৭ জন। নির্বাচনে বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিজয়ী হন।  ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৬৯ হাজার ১ শত ৭৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় পার্টির হাসান জামিল সাত্তার।  লাঙ্গল প্রতীকে  তিনি পান ৬৪  হাজার ৪ শত ৬১ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিজয়ী হন

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬ শত ৩১ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ১১ হাজার ৭ শত ৩০ জন। নির্বাচনে বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে  তিনি পান ১ লাখ  ২৮ হাজার ৬ শত ৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  হাসান জামিল সাত্তার।  নৌকা প্রতীকে   তিনি পান ৫৪ হাজার ৬ শত ৫১ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির এম কে আনোয়ার বিজয়ী হন 

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ১২ হাজার ২০ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৭৮ হাজার ৭৮ জন। নির্বাচনে বিএনপির  এম কে আনোয়ার বিজয়ী হন । ধানের শীষ প্রতীকে  তিনি পান ৯৪ হাজার ১ শত ৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ । নৌকা  প্রতীকে   তিনি পান ৭৬ হাজার ৬ শত ৬৬ ভোট।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: জাতীয় পার্টির আমির হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে জাতীয় পার্টির আমির হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজযী হন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয়  জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন  করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের  সেলিমা আহমেদ মেরী বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯০ হাজার ২৬ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ৮ শত ৩৯ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৮ জন। নৌকা  প্রতীকে আওয়ামী লীগের  সেলিমা আহমেদ মেরী, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির আমির হোসেন, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মোহাম্মদ আশরাফুল আলম, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির আঃ লতিফ স্বপন, হারিকেন প্রতীকে মুসলিম লীগের নুরে আলম ভুঁইয়া, ফুলের মালা প্রতীকে তরিকত ফেডারেশনের মো: জাকির হোসেন এবং টেলিভিশন প্রতীকে ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ এর মো: গোলাম মুস্তফা প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের  সেলিমা আহমেদ মেরী বিজয়ী হন। নৌকা  প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৬ হাজার ১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির  ড: খন্দকার মোশাররফ হোসেন । ধানের শীষ  প্রতীকে তিনি পান মাত্র ২০ হাজার ৯ শত ৩৩ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম সংসদে বিএনপি, দশম সংসদে জাতীয় পার্টি এবং   একাদশ সংসদ আওয়ামী লীগ  বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর  কুমিল্লা-২ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, কুমিল্লা-২ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৪০.৯৬% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১২.৭১%, বিএনপি ৫৭.৭৩%, জাতীয় পাটি ১.৫২%, জামায়াত ইসলামী ৫.৪২%,  স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২২.৬২% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৭.৫৮% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১০.৬৩%, বিএনপি ৪৩.৯৯% জাতীয় পাটি ৪১.০০%, জামায়াত ইসলামী ২.৮৪% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৫৪% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬২.১৬% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৫.৮১%, ৪ দলীয় জোট ৬০.৭৮%, জাতীয় পাটি ১.১০%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১২.৩১% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৩.২৪% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৪৩.৬৭%, ৪ দলীয় জোট ৫৪.১৭% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.১৬% ভোট পায়।

 

কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ওমেন্স চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক চেয়ারপারসন এবং দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান নিটল নিলয় গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সিআইপি সেলিমা আহমেদ। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। সেলিমা আহমেদ ছাড়াও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন হোমনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ আবদুল মজিদ, মেঘনা উপজেলার সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং মেঘনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলাম, সাবেক যুগ্ম সচিব অ্যাডভোকেট আলী আহমেদ।

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত এম কে আনোয়ারের ছেলে মাহমুদ আনোয়ার কাইজার ও খালেদা জিয়ার সাবেক সহকারী একান্ত সচিব-২ আবদুল মতিন। এছাড়া বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং সাবেক মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন এই আসন থেকে মনোনয়ন চাইতে পারেন।

জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়ন চাইবেন  জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক সংসদ সদস্য আমির হোসেন ভুঁইয়া।

নির্বাচনী ভাবনা প্রসঙ্গে সংসদ সদস্য সেলিমা আহমেদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে সারাদেশে উন্নয়ন কর্মকান্ড করে যাচ্ছেন। তার নেতৃত্বে সহিংসতা, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজিমুক্ত নিরাপদ হোমনা-মেঘনা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জনেই কাজ করে যাচ্ছি, যাব।

নির্বাচনী ভাবনায় ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মতিন খান বলেন, সাবেক মন্ত্রী বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মরহুম এমকে আনোয়ার তার জীবদ্দশায় এ আসনে আমাকে হাল ধরার কথা বলেছিলেন। এখন ওনার পরিবার আমাকে সমর্থন করছেন। বিএনপি আমাকে মনোনয়ন দিলে আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে বিপুল ভোটে পরাজিত করতে সক্ষম হবো ।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, কুমিল্লা-২ (হোমনা-তিতাস)১৯৭৩ সালের প্রথম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের তাহের উদ্দিন ঠাকুর এই আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে এটি চলে যায় বিএনপির দখলে। ১৯৮৬ সালে সীমানা পরিবর্তনের পর তৃতীয় ও চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে আসনটি বিএনপি থেকে চলে যায় জাতীয় পার্টির দখলে। ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচন থেকে ২০০৮ সালের নবম সংসদ পর্যন্ত আসনটি টানা শাসন করে বিএনপি। পিছিয়ে থাকা এ অঞ্চলের ব্যাপক উন্নয়ন করে বিএনপির সংসদ সদস্য খন্দকার মোশারফ হোসেন ও প্রয়াত এমকে আনোয়ার। ২০১৪ সালে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করে। অআওয়ামী লীগের আশির্বাদে জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আমির হোসেন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

এই আসনটি বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত।কিন্তু এম কে আনোয়ারের মৃত্যুর পর বর্তমানে বিএনপিতে জনপ্রিয় নেতা সংকট দেখা দিয়েছে। তা ছাড়া রয়েছে দলীয় কোন্দল।

অন্যদিকে  আওয়ামী লীগে সাংগঠনিক অবস্থা খুব একটা মজবুত বলা যায় না। যদিও বর্তমান সংসদ সদস্য সেলিমা আহমেদ হোমনা ও তিতাস উপজেলায় আগের তুলনায় রাজনৈতিক সহিংসতা, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির মতো কর্মকাণ্ড  নির্মূল করতে সক্ষম হয়েছেন।একই সঙ্গে ব্যাপক উন্নয়নও করেছেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি সাধারণ মানুষের মনে ঠাঁই করে নিয়েছেন। কিন্তু  স্থানীয় আওয়ামী লীগে গ্রুপিং ও কোন্দলে সব অর্জন চাপা পড়ে যাচ্ছে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৫০তম সংসদীয় আসন (কুমিল্লা-২) আসনটিতে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হওয়া বেশ কঠিন হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বিএনএ/ শাম্মী, রেহানা, ওজি, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ