26 C
আবহাওয়া
১১:৫৫ অপরাহ্ণ - নভেম্বর ১৫, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » রাজধানীতে এক মাসে মাদকসহ গ্রেপ্তার ৬৮৭

রাজধানীতে এক মাসে মাদকসহ গ্রেপ্তার ৬৮৭

রাজধানীতে এক মাসে মাদকসহ গ্রেপ্তার ৬৮৭

বিএনএ, ঢাকা: রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ২৪ ঘন্টা মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে মাদক ব্যবসায়ীদের গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

গত ৪ সপ্তাহের জরিপে দেখা যায়-
৩ মে ২৯ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৮ টি।
৪ মে ২৬ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৭ টি।
৫ মে ৩৩ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ৩১ টি।
৬ মে ৩০ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২৪ টি।
৭ মে ২৬ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৯ টি।
৮ মে ২১ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৭ টি।
৯ মে ২৬ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২২ টি।
১০মে ৩১ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২০ টি।
১১মে ১৭ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৭ টি।
১২ মে ২০ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৪ টি।
১৩ মে ২৩ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৬ টি।
১৪ মে ৩৬ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২৬ টি।
১৫ মে ২৭ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২৩ টি।
১৬ মে ২৯ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২৩ টি।
১৭ মে ৩৪ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২২ টি।
১৮ মে ১৭ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৪ টি।
১৯ মে ২০ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৪ টি।
২০ মে ২২ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২০ টি।
২১ মে ১২ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১২ টি।
২২ মে ৩৮ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২৫ টি।
২৪ মে ৩২ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২১ টি।
২৫ মে ২৫ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৭ টি।
২৬ মে ২২ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৫ টি।
২৭ মে ৩২ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ২৬টি।
২৮ মে ২০ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৫টি।
২৯ মে ৯ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ৮ টি।
৩০ মে ২৮ জন গ্রেপ্তার, মামলা হয়েছে ১৯টি।

তাদের কাছ থেকে ইয়াবা, পুরিয়া হেরোইন, গাজা, দেশী মদ, ফেনসিডিল, আইস ইত্যাদি উদ্ধার করা হয়। মোট ৬৮৭ জনকে গ্রেপ্তার ও ৫১৫টি মামলা করা হয়েছে।

ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ১২টি থানা ও ৬ হাজার পুলিশ সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। নগরবাসীর আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক হয়ে আজ ৫০টি থানা ও ৩৪ হাজার পুলিশ সদস্য নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিনিয়ত পরিবর্তন হচ্ছে অপরাধের ধরন। ডিএমপি অতি দক্ষতার সঙ্গে এসব অপরাধকে মোকাবিলা করেছে। এসব অপরাধ দমনে ক্রাইম বিভাগের পাশাপাশি ডিবি পুলিশও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এ ছাড়া জঙ্গি দমনেও দক্ষতার পরিচয় দেখিয়েছে ডিএমপি।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলেছেন, মাদকের মামলায় জব্দ তালিকা, এজাহার ও তদন্তে ত্রুটি থাকার ঘটনা প্রায়ই ঘটছে। ফলে মাদকদ্রব্য আইনের অধিকাংশ মামলায় আসামিরা খালাস পেয়ে যাচ্ছেন। মাদক উদ্ধার মামলার ক্ষেত্রে অধিকাংশ সময় জব্দ তালিকায় ভাসমান ও অস্থায়ী ঠিকানার ব্যক্তিদের সাক্ষী করা; বর্তমানে প্রচলিত সাক্ষ্য আইনের বিধান অনুসারে জব্দ করা আলামত উদ্ধার অভিযান; তলব করা সাক্ষীদের সঠিক সময়ে আদালতে উপস্থাপন না করা ও রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনার ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার অভাব পরিলক্ষিত হয়।

সঠিক সময়ে বিচার না হওয়ায় জামিনে ছাড়া পেয়ে যাচ্ছে অপরাধীরা। ছাড়া পেয়ে দ্বিগুণ সাহস ও উদ্দীপনা নিয়ে আবারও অপরাধে জড়িয়ে যায়। ফলে অপরাদের মাত্রা না কমে বরং বেড়ে যায়।

বিএনএনিউজ/ রেহানা/ বিএম/হাসনা

Loading


শিরোনাম বিএনএ