বিএনএ, ঢাকা: প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর বুধবার (৩১ মে) থেকে সারাদেশে আবারও শুরু হচ্ছে করোনা টিকার তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজের কার্যক্রম। দেওয়া হবে ফাইজারের ভ্যারিয়েন্ট কনটেইনিং টিকা। মঙ্গলবার (৩০ মে) কোভিড-১৯ ফাইজার ভ্যারিয়েন্ট কনটেইনিং ভ্যাকসিন (ভিসিভি) কার্যক্রম সংক্রান্ত দিকনির্দেশনা বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে জানানো হয়, কোভিড-১৯ ফাইজার ভ্যারিয়েন্ট কনটেইনিং ড্যাকসিন কার্যক্রম শুরু হবে। বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনামন্ত্রী গত ২৫ মে এ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন। পরবর্তীতে এ কার্যক্রম পর্যায়ক্রমে দেশব্যপী প্রদান নিশ্চিতকল্পে নিম্নবর্ণিত অবশ্য পালনীয় নির্দেশনাসমূহ বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
যারা নিতে পারবে তৃতীয় ও চতুর্থ ডোজ টিকা
১৮ বছর বয়স থেকে ঊর্ধ্বে সব জনগোষ্ঠী
২য় ডোজ কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের কমপক্ষে ৪ মাস তৃতীয় ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে। তৃতীয় ডোজ প্রদানের কমপক্ষে ৪ মাস পর চতুর্থ ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।
৪র্থ ডোজ (বুস্টার) ভ্যাকসিন অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ৬০ বছর বা ঊর্ধ্ব জনগোষ্ঠী, দীর্ঘমেয়াদী রোগে আক্রান্ত ১৮ বছর বয়সী জনগোষ্ঠী, স্বল্প রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন জনগোষ্ঠী (ইম্যুনোকম্প্রোমাইজ), গর্ভবর্তী মা এবং ফ্রন্ট লাইনারদের ভিসিডি ভ্যাকসিন প্রদান করতে হবে।
বিএনএনিউজ/বিএম