বিএনএ, ঢাকা : ফাইজারের এক লাখ ৬ হাজার ২০০ ডোজ টিকা নিয়ে রাতে কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে টিকার চালান ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে। জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক উদ্যোগ কোভ্যাক্স থেকে আসা এটিই হবে প্রথম চালান। তবে এ টিকা মাইনাস ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
রাতে ঢাকায় আসার পর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে নিয়ে ইপিআইয়ের তত্ত্বাবধানে নিয়ে যাওয়া হবে মহাখালী সংরক্ষণাগারে। সেখানে আল্টা-লো ফ্রিজারে রাখা হবে মাইনাস ৬০ থেকে মাইনাস ৮০ ডিগ্রিতে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত ঠিকাদান কর্মসূচির পরিচালক ডা. শামসুল হক বলেন, এখানে অবশ্যই আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। আর ছয় জন মানুষকে প্রস্তুত করে আমাদের ভ্যাকসিন কাজটা শুরু করতে হবে। তবে আমরা এক একটা ভায়েলকে ব্যবহার করতে পারব।
আপাতত রাজধানীতেই ফাইজারের টিকা প্রয়োগের কথা ভাবা হচ্ছে। তবে এখনো নির্বাচন হয়নি কেন্দ্র। সবার দ্বিতীয় ডোজ নিশ্চিত করতে ৫০ হাজার মানুষকে দেওয়া হবে এ টিকা। তবে মৃত্যুহার কমাতে প্রাথমিক গবেষণায় ৯৫ শতাংশ কার্যকারিতা প্রমাণিত এ টিকা পঞ্চাশোর্ধ্ব নাগরিকদের দেওয়ার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।
বিএনএ/ ওজি