বিএনএ,চট্টগ্রাম: রাজস্ব ফাঁকি, লাইসেন্স নবায়ন না করাসহ বিভিন্ন নিয়মবহির্ভূত কাজ করায় ১২৩টি শিপিং এজেন্টের লাইসেন্স বাতিল করেছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস। যাচাই-বাছাই শেষে এসব লাইসেন্স বাতিল করা হয়।
বাতিল হওয়া শিপিং এজেন্ট গুলো হলো-মেকো শিপিং, এএস এস শিপিং অ্যান্ড চার্টারিং লিমিটেড, এটলাস লজিস্টিক বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড, মেরিন শিপিং সার্ভিসেস, এমএসসি বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড, এম এইচ শিপিং লাইসেন্সসহ মোট ১২৩ টি।
চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম বলেন, এদের বেশিরভাগই লাইসেন্স নবায়ন করেনি। এক্ষেত্রে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব হারাচ্ছে। আমরা তাদের একাধিকবার তাগাদা দিয়েছি। কিন্তু তারা সাড়া না দেওয়ায় আমরা নিয়ম অনুযায়ী লাইসেন্স বাতিল করেছি। সরকারকে রাজস্ব না দিয়ে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসে কাউকে ব্যবসা পরিচালনা করতে দেওয়া হবে না।
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সৈয়দ মো. আরিফ বলেন, নতুন শিপিং লাইসেন্স না দিয়ে উল্টো বাতিল করা হচ্ছে এটা ভালো লক্ষণ নয়। নতুন লাইসেন্স দিলে কিছু মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হত। বাতিল হওয়া লাইসেন্সের মাধ্যমে আসা কনটেইনার চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস করা যাবে না। এতে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হবে। আমরা কয়েক দিন আগে কাস্টমস কমিশনারে সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি যাতে নতুন শিপিং লাইসেন্স প্রদান করা হয়।
বিএনএনিউজ/মনির