23 C
আবহাওয়া
১:২৪ পূর্বাহ্ণ - নভেম্বর ১৭, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৯৯ (রাঙ্গামাটি)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৯৯ (রাঙ্গামাটি)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল সংসদীয় আসন-২৯৯ (রাঙ্গামাটি)

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর।

আজ থাকছে রাঙ্গামাটি আসনের হালচাল

উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণে বান্দরবান, পূর্বে মিজোরাম ও পশ্চিমে চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি জেলার অবস্থান। ভূ-প্রকৃতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা এবং সংস্কৃতির জন্য অন্যতম পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি জেলা। দেশের সবচেয়ে বড় জেলা হলেও সংসদীয় আসন ১টি। দশটি উপজেলা এবং দুইটি পৌরসভা নিয়ে জাতীয় সংসদের ২৯৯ তম আসন এটি।

YouTube player

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৪৫ হাজার ১ শত ৮১ জন। ভোট প্রদান করেন ৯২ হাজার ১ শত ২০ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৪৯ হাজার ২ শত ২১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির নাজির উদ্দিন আহমেদ। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ২৪ হাজার ৬ শত ১৭ ভোট।

ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচন: বিএনপির পারিজাত কুসুম চাকমাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি, ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির পারিজাত কুসুম চাকমাকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৩৪ হাজার ৯ শত ৬২ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৪ শত ৮৭ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৬৩ হাজার ১ শত ১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির পারিজাত কুসুম চাকমা। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৩৮ হাজার ৪ শত ৯ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির মনি স্বপন দেওয়ান বিজয়ী হন

২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ১০ হাজার ১ শত ৪৮ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩৬ হাজার ১ শত ১৬ জন। নির্বাচনে বিএনপির মনি স্বপন দেওয়ান বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৬৮ হাজার ৭ শত ৪৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫১ হাজার ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৩১ হাজার ৮ শত ৭ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৫৮ হাজার ৩ শত ৮০ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ১৪ হাজার ৯ শত ৬৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির মৈত্রী চাকমা। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৫৬ হাজার ৪ শত ২৯ ভোট।

দশম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী উষাতন তালুকদার বিজয়ী হন। হাতি প্রতীকে তিনি পান ৯৬ হাজার ২ শত ৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৭৭ হাজার ৩ শত ৮৫ ভোট। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে র্নিবাচনের দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৪ লাখ ১৮ হাজার ২ শত ১৭ জন। ভোট প্রদান করেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৭ শত ৬১ জন। নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৬ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির মনি স্বপন দেওয়ান, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির এম এ কে পারভেজ তালুকদার, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, সিংহ প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী উষাতন তালুকদার এবং কোদাল প্রতীকে বাংলাদেশ বিপ্লবী ওর্য়ার্কাস পার্টির জুইঁ চাকমা প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৫৯ হাজার ২ শত ৮৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী উষাতন তালুকদার সিংহ প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৮ হাজার ৩৬ ভোট।

কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, ষষ্ঠ ও অষ্টম সংসদে বিএনপি, দশম সংসদে স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং পঞ্চম, সপ্তম, নবম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর রাঙ্গামাটি আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, রাঙ্গামাটি সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৩৭.৫৭% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৫৩.৪৩%, বিএনপি ২৬.৭২%, জাতীয় পার্টি ১.৬৪%, জামায়াতে ইসলামী ১০.১০%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৮.১১% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫৭.৬৬% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪৬.৫৭%, বিএনপি ২৮.৩৫%, জাতীয় পার্টি ১.৭৮%, জামায়াতে ইসলামী ৪.৬১%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১৮.৬৯% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৪৩.৮৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৭.৪৭%, ৪ দলীয় জোট ৫০.৫০%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১২.০৩% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭৭.৮৭% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৪৪.৪৯%, ৪ দলীয় জোট ২১.৮৪%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩৩.৬৭% ভোট পায়।

রাঙ্গামাটি আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দিপঙ্কর তালুকদার। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নিখিল কুমার চাকমা, সাবেক জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ রাঙামাটির সভাপতি অমর কুমার দে, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার চাকমা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন।

তবে বর্তমান সংসদ সদস্য দিপঙ্কর তালুকদারই পাচ্ছেন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন এটা অনেকটা নিশ্চিত।

বিএনপি এক দাবি আদায়ের আন্দোলনে ব্যস্ত। নির্বাচনে অংশগ্রহণের সম্ভাবনা নেই। তবে শেষ মূর্হুতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে দলের মনোনয়ন চাইবেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-উপজাতীয় বিষয়ক সম্পাদক কর্ণেল (অব.) মনীষ দেওয়ান, সাবেক উপমন্ত্রী মনি স্বপন দেওয়ান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি দীপেন দেওয়ান এবং বর্তমান সভাপতি দীপন তালুকদার।

পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) থেকে দু’জন দলীয় মনোনয়ন চাইবেন। তারা হলেন- জেএসএস এর সহ-সভাপতি এবং হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের রাঙামাটি জেলা শাখার সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য ঊষাতন তালুকদার এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের সদস্য গৌতম কুমার চাকমা। তবে মনোনয়ন দৌঁড়ে ঊষাতন তালুকদার এগিয়ে রয়েছেন।

এদিকে আরও দুই আঞ্চলিক দল জনসংহতি সমিতি (এমএন লারমা) এবং ইউপিডিএফ প্রার্থী দিতে পারে বলে জানা গেছে। তবে তাদের নাম এখনো ঘোষণা করা হয়নি।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, রাঙ্গামাটি আসনটি একক কোন রাজনৈতিক দলের ঘাঁটি নয়। ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচন ও ১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হন আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার। ২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনি স্বপন দেওয়ান এবং ২০০৮ সালের নবম ও ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগের দিপঙ্কর তালুকদার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেনি। এই নির্বাচনে জনসংহতি সমিতির (জেএসএস) সহ-সভাপতি ঊষাতন তালুকদার তাদের দলের নিবন্ধন না থাকায় স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে আওয়ামী লীগকে টেক্কা দিয়ে ৯৬ হাজারের বেশি ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন অংশ নেন। সেবার ৫১ হাজারের বেশি ভোট নিয়ে নিজেদের অবস্থান জানান দেয় এই আঞ্চলিক দলটি। যদিও সেই নির্বাচনে তাদের অবস্থান ছিল তৃতীয়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে এই প্রার্থীই আওয়ামী লীগের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে ভোট যুদ্ধ চালিয়ে যান। যেখানে এক লাখ আট হাজারেরও বেশি ভোট পেয়ে পরাজিত হন ঊষাতন তালুকদার। পাহাড়ে সমতলের মতো দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর প্রভাব থাকলেও এখানে রয়েছে আঞ্চলিক দলের প্রভাব। তাদের সমর্থনে পাল্টে যায় ভোটের হিসাব।

বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা দুর্বল। ২০০১ সাল ছাড়া কোন নির্বাচনে জিততে পারেনি দলটি। তাছাড়া দলে রয়েছে একাধিক গ্রুপ।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৯৯তম সংসদীয় আসন (রাঙ্গামাটি) আসনটিতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জেএসএস’র হাড্ডাহাডি লড়াই হবে।

আরও পড়ুন: দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৯৮ (পার্বত্য খাগড়াছড়ি)

বিএনএনিউজ/ শাম্মী/ রেহানা/ বাবর/ ছোটন/ ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ