বিএনএ ডেস্ক:সম্প্রতি ভারতের জীবনধারা ও স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের এক প্রতিবেদনে বিট লবণের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, বিট লবণ লিভারে পিত্ত উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে এবং অ্যাসিডিটি ও ফোলাভাব নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এটি অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। বিট লবণ গ্যাসের সমস্যা থেকে দূরে রাখে ও পেট ফাঁপা কমায়।
এটি শরীরে রক্ত সঞ্চালন নিশ্চিত করে। এছাড়া রক্ত জমাট বাঁধা ও কোলেস্টেরলের সমস্যা হ্রাস করে। বিট লবণ অ্যাসিডিটি কমিয়ে হজমে সহায়তা করে। বিট লবণ হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি করে।
বিট লবণে থাকা মিনারেলস চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়া চুল পড়া কমায়। খুশকি রোধেও সাহায্য করে। ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী বিট লবণ। এর মধ্যে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান। এটি ত্বককে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। ব্ল্যাক সল্ট বা বিট লবণ গোলাপি আভাযুক্ত। এর মধ্যে প্রচুর আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম ক্লোরাইড রয়েছে। এছাড়াও বিট লবণে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। বিট লবণ ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদও বহুগুন বেড়ে যায়।