বিএনএ ঢাকা: রাজধানীর মিরপুর ১১ নাম্বার সেকশনের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে একে একে একই পরিবারের চারজন মারা গেলেন । শুক্রবার সকালে দগ্ধ কিশোর আব্দুল্লাহ (১৩) মারা গেছে। এর আগে দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল্লাহর বাবা মোহাম্মদ খলিল, মা রুমা আক্তার ও ছোট ভাই মোহাম্মদের মৃত্যু হয়। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এ নিয়ে একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু হলো।
শুক্রবারে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ও বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান।
তিনি বলেন, মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ আব্দুল্লাহ নামে এক শিশু সকাল সোয়া ৬টার দিকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। তার শরীরের ৩৮ শতাংশ দগ্ধ ছিল। অন্যান্যদের মধ্যে শাহজাহান নামে এক ব্যক্তি ৬ শতাংশ দগ্ধ হলে তাকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। শাহজাহানের স্ত্রী স্বপ্না ১৪ শতাংশ ও শিশু ইসমাইল ২০ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। শ্বাসনালী পুড়ে যাওয়ায় তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
উল্লেখ্য, গত রোববার দিবাগত রাতে মিরপুরের ১১ নাম্বার সেকশনের সি ব্লকের একটি বাসায় চুলা জ্বালাতে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে শিশু ও নারীসহ ৭ জন দগ্ধ হন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আত্মীয়-স্বজনদের কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহটি বিনা ময়নাতদন্তে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।রাজধানীর মিরপুর ১১ নাম্বার সেকশনের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে একে একে একই পরিবারের চারজন মারা গেলেন । শুক্রবার সকালে দগ্ধ কিশোর আব্দুল্লাহ (১৩) মারা গেছে। এর আগে দগ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল্লাহর বাবা মোহাম্মদ খলিল, মা রুমা আক্তার ও ছোট ভাই মোহাম্মদের মৃত্যু হয়। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এ নিয়ে একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যু হলো।
শুক্রবারে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ও বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান।
তিনি বলেন, মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ আব্দুল্লাহ নামে এক শিশু সকাল সোয়া ৬টার দিকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। তার শরীরের ৩৮ শতাংশ দগ্ধ ছিল। অন্যান্যদের মধ্যে শাহজাহান নামে এক ব্যক্তি ৬ শতাংশ দগ্ধ হলে তাকে চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। শাহজাহানের স্ত্রী স্বপ্না ১৪ শতাংশ ও শিশু ইসমাইল ২০ শতাংশ দগ্ধ অবস্থায় আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। শ্বাসনালী পুড়ে যাওয়ায় তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
উল্লেখ্য, গত রোববার দিবাগত রাতে মিরপুরের ১১ নাম্বার সেকশনের সি ব্লকের একটি বাসায় চুলা জ্বালাতে গেলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে শিশু ও নারীসহ ৭ জন দগ্ধ হন।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আত্মীয়-স্বজনদের কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহটি বিনা ময়নাতদন্তের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
বিএনএ/ আজিজুল, ওজি/এইচমুন্নী