25 C
আবহাওয়া
১:৫৭ অপরাহ্ণ - ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৮২ (চট্টগ্রাম-৫)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৮২ (চট্টগ্রাম-৫)


বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে সংসদীয় আসন ২৮২ চট্টগ্রাম-৫ আসনের হালচাল।

YouTube player

হাটহাজারী আসন নামে পরিচিত জাতীয় সংসদের ২৮২ তম চট্টগ্রাম-৫ আসনটি শুধুমাত্র ২০০৮ সালের নির্বাচনে চট্টগ্রাম ৪ নামে পরিচিত ছিল। সংসদের ২৮২ আসন থেকে যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছেন তার তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

বর্তমানে চট্টগ্রাম-৫ নামে পরিচিত সংসদীয় আসনটি হাটহাজারী উপজেলা এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ১ নং দক্ষিন পাহাড়তলী ও ২ নং জালালাবাদ ওযার্ড নিয়ে গঠিত।

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭ শত ৪২ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ১ হাজার ৭ শত ৮০ জন। নির্বাচনে বিএনপির সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৫৬ হাজার ৪ শত ৬৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের নাজিম উদ্দীন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩৯ হাজার ৪ শত ৭১ ভোট ।

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৭০ হাজার ৮ শত ৪৩ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ২০ হাজার ২ শত ৫৪ জন। নির্বাচনে বিএনপির সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৫৭ হাজার ১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের আব্দুস সালাম। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৪২ হাজার ৩ শত ১১ ভোট।

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ২৭ হাজার ৩০ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৬৪ হাজার ৯ শত ৪৫ জন। নির্বাচনে বিএনপির সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৮৪ হাজার ৬৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৭৩ হাজার ৯ শত ৩৮ ভোট।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ২৭ হাজার ৯ শত ১৩ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৪৮ হাজার ৮ শত ৪৬ জন। নির্বাচনে মহাজোট মনোনীত জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বিজয়ী হন। নাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৩২ হাজার ১ শত ৬৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ হাজার ৬৯ হাজার ৭৫ ভোট।
২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেনি।

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৪ লাখ ৩০ হাজার ১ শত ২৪ জন। ভোট প্রদান করেন ৩ লাখ ৪২ হাজার ৫ শত ৩৬ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ১০ জন। ধানের শীষ প্রতীকে কল্যান পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মোহাম্মদ রফিক, মোমবাতি প্রতীকে ইসলামী ফ্রন্টের নঈমুল ইসলাম, মিনার প্রতীকে ইসলামী ঐক্যজোটের মঈন উদ্দীন রুহী, বটগাছ প্রতীকে খেলাফত আন্দোলনের মীর ইদ্রিস, সিংহ প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ নাছির হায়দার করিম, খেজুর গাছ প্রতীকে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নাসির উদ্দীন, দেওয়াল ঘড়ি প্রতীকে খেলাফত মজলিসের শিহাবুদ্দীন এবং চেয়ার প্রতীকে ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশের ছৈয়দ হাফেজ আহমদ প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বিজয়ী হন। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৭৭ হাজার ৯ শত ৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কল্যান পার্টির সৈয়দ মুহাম্মদ ইব্রাহিম । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৪৪ হাজার ৩ শত ৮১ ভোট।

কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।
পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম ,সংসদে বিএনপি এবং নবম, দশম ও একাদশ সংসদে জাতীয় পার্টি বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর চট্টগ্রাম-৫ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, চট্টগ্রাম-৫ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫২.৫৬% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৮.৭৮%, বিএনপি ৫৫.৪৮%, জাতীয় পার্টি ২.৩৬%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩.৩৮% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭০.৩৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৫.১৮%, বিএনপি ৪৭.৪১%, জাতীয় পার্টি ১০.৭৮%, জামায়াত ইসলামী ৪.২২% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.৪১% ভোট পায়।
২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭২.৬৫% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪৪.৮৩%, ৪ দলীয় জোট ৫০.৯৬%, জাতীয় পার্টি ১.১৫% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩.০৬% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭৫.৮৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৫৩.১১%, ৪ দলীয় জোট ৪২.৯৯%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩.৯০% ভোট পায়।

চট্টগ্রাম-৫ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ । মহাজোট থেকে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও মনোনয়ন চাইবেন। তবে তার মনোনয়ন নির্ভর করছে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা না করা এবং জোটের সমীকরণের ওপর। জোটগত নির্বাচন হলে তার মনোনয়ন নিশ্চিত। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালাম, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুস গণি চৌধুরী।

বিএনপি এখন হরতাল অবরোধের মাধ্যমে সরকার পতনের আন্দোলন নিয়ে ব্যস্ত। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে মনোনয়ন চাইবেন , সাবেক মন্ত্রী মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, এস এম ফজলুল হক, মীর হেলাল এবং ব্যারিস্টার শাকিলা ফারজানা। তবে মনোনয়নে এগিয়ে আছেন ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরীক দল বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম।

নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন সদ্য গঠিত প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফেরামের চেয়ারম্যান চাকসু ভিপি মো: নাজিম উদ্দিন। তিনি এর আগে বিএনপির রাজনীতি সঙ্গে জড়িত ছিলেন। শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে তাকে বিএনপি বহিস্কার করে। প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফোরামের নিবন্ধন না থাকায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তৃণমূল বিএনপির সঙ্গে জোটভূক্ত হয়ে নির্বাচনে অংশ নিবেন নাজিম উদ্দিন।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালের প্রথম সংসদ ছাড়া এখনো পর্যন্ত এই আসনে নৌকার কেতন উড়েনি। আসনটিতে আওয়ামী লীগ বিরোধীরাই সব সময় শক্তিশালী ছিল এবং এখনো আছে। ১৯৭৩ সালের প্রথম সংসদে আওয়ামী লীগের আব্দুল ওহাব, ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় সংসদে বিএনপি থেকে এবং ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে তৃতীয় ও চতুর্থ সংসদে জাতীয় পাটি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। বর্তমান সংসদ সদস্য ব্যারিষ্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ। কিন্তু এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে আসনটি সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমের হাত ধরে চলে যায় বিএনপির ঘরে। সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালের ষষ্ট ও সপ্তম ২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে টানা বিজয়ী হন। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট থেকে জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বিজয়ী হন। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের দশম সংসদ ও ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনেও তার জয়ের ধারা অব্যাহত থাকে।

জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিষ্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী টানা তিনবার সংসদ সদস্য হয়ে গত ১৫ বছরে রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে সক্ষম হলেও জাতীয় পার্টিকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে পারেননি। নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে হলে নির্ভর করতে হবে আওয়ামী লীগের ওপর। একই অবস্থা ২০-দলীয় জোট প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের। তার নিজের এলাকায় নিজের কল্যাণ পার্টির শক্ত ভিত দাঁড় করাতে পারেননি। নির্ভর করতে হবে বিএনপির ওপর। সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম টেলিভিশনের টকশোতে জনপ্রিয় হলেও এলাকায় নিজেকে জনপ্রিয় হেভিওয়েট প্রার্থী হিসাবে মেলে ধরতে পারেননি। বিএনপি নির্বাচনে অংশ না নিলে চমক দেখাতে পারেন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফোরামের চেয়ারম্যান ও চাকসু ভিপি নাজিম উদ্দিন। আওয়ামী লীগ ঘরনার এই রাজনীতিবীদ অনেকের ঘুম হারাম করে দিয়েছেন। ভিতরে ভিতরে এগিয়ে গেছেন অনেকদূর।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে, বিএনপির অংশগ্রহণ করা না করা এবং জোটের জটিল সমীকরণের ওপর নির্ভর করছে জাতীয় সংসদের ২৮২তম সংসদীয় আসন (চট্টগ্রাম-৫) আসনটির জয়-পরাজয়। এমনটাই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বিএনএ/ শাম্মী, রেহানা, ওজি, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ