19 C
আবহাওয়া
১:১৬ পূর্বাহ্ণ - ডিসেম্বর ২৫, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » পোলান্ডকে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্স

পোলান্ডকে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ফ্রান্স

পোলান্ডকে হারিয়ে কোয়াটার ফাইনালে ফ্রান্স

বিএনএ ডেস্ক: কাতার ফুটবল বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে পোলান্ডকে ১-৩ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে গেল ফ্রান্স।

রোববার (৪ ডিসেম্বর) আল থুমামা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টায় ম্যাচটি শুরু হয়। প্রথমে গোল করান এমবাপ্পে, পরে নিজেই করেন জোড়া গোল। দুটি গোলই অসাধারণ। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপে যেখানে শেষ করেছিলেন কাতারে যেন সেখান থেকেই শুরু করেছেন এমবাপ্পে।

পিএসজি তারকার আলো ছড়ানোর রাতে রেকর্ড গড়েছেন অলিভিয়ের জিরুও। ম্যাচের প্রথমার্ধে দলকে এগিয়ে দিয়ে ফ্রান্সের জার্সিতে সবচেয়ে বেশি ৫২ গোলের মালিক হন জিরু। এর আগে ফ্রান্সের হয়ে সর্বোচ্চ ৫১ গোল করেন থিয়েরি অঁরি।

১৭ মিনিটে উসমান দেম্বেলের শটও ঠেকান সেজনি। এ সময় পাল্টা আক্রমণে যেতে সুযোগের অপেক্ষায় থাকা ছাড়া আর কিছুই যেন করার ছিল না পোল্যান্ডের। ২০ মিনিটে আবারও সেজনির কারণে কাছাকাছি গিয়ে গোল বঞ্চিত হয় ফ্রান্স।

তবে পরের মিনিটে এগিয়ে যেতে পারত পোল্যান্ড। ডি-বক্সের বাইরে থেকে রবার্ট লেভানডফস্কির শট পোস্টের বাইরে দিয়ে যায়। এরপর অবশ্য লড়াইয়ে ফেরার চেষ্টা করে পাোল্যান্ড। দুই একটি আক্রমণে হুমকিতেও পড়েছিল ফ্রেঞ্চ রক্ষণ। যদিও তা গোলের জন্য যথেষ্ট ছিল না। ২৯ মিনিটে দেম্বেলের কাছ থেকে বল পেয়ে ফাঁকা পোস্টে গোল করতে ব্যর্থ হন অলিভিয়ের জিরু।

৩৫ মিনিটে পোলিশ ডিফেন্ডারকে ছিটকে ফেলে শট নেন এমবাপ্পে। সেই শট কর্নারের বিনিময়ে ঠেকিয়ে দেন সেজনি। ৩৮ মিনিটে তখন পর্যন্ত গোল করার সেরা সুযোগটি পেয়েছিল পোল্যান্ড। তবে পোলিশদের একাধিক প্রচেষ্টা ফিরে আসে গোললাইন থেকে। পোল্যান্ড না পারলেও ৪৪ মিনিটে ঠিকই গোল পেয়ে যায় ফ্রান্স। ম্যাচে তখন পর্যন্ত নিষ্প্রভ থাকা জিরুর কাছ থেকে আসে গোলটি। এমবাপ্পের সহায়তায় লক্ষ্যভেদ করেন জিরু।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে ফ্রান্সের আক্রমণ ঠেকিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছিল পোলিশরা। ৫৬ মিনিটে ডি-বক্সের কাছাকাছি জায়গা নেয়া এমবাপ্পের দুর্দান্ত এক শট পোলিশ ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে দিক বদলে মাঠের বাইরে চলে যায়।

৭৪ মিনিটে প্রতি-আক্রমণ থেকে বল পেয়ে ডি-বক্সের ভেতর থেকে দুর্দান্ত এক বাঁকানো শটে লক্ষ্যভেদ করেন এমবাপ্পে। প্রথম গোলটি যে জায়গা থেকে করেছিলেন, সেখান থেকেই যোগ করা সময়ে করেন দ্বিতীয় গোলটি। পার্থক্য কেবল প্রথমটি ছিল কাছের পোস্টে আর পরের ছিল দূরের পোস্টে।

আর এমবাপ্পের জাদুকরী পারফরম্যান্সের পর শেষ দিকে পেনাল্টি থেকে সান্ত্বনার গোল পান রবার্ট লেভানডফস্কি।

বিএনএ/এ আর

Loading


শিরোনাম বিএনএ