30 C
আবহাওয়া
৭:১৩ অপরাহ্ণ - আগস্ট ৪, ২০২৫
Bnanews24.com
Home » বিআইডব্লিউটিসির বহরে যোগ হচ্ছে ১৮ জলযান: নৌ উপদেষ্টা

বিআইডব্লিউটিসির বহরে যোগ হচ্ছে ১৮ জলযান: নৌ উপদেষ্টা


বিএনএ, মুন্সীগঞ্জ : অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, গজারিয়ায় থ্রি-অ্যাঙ্গেল শিপইয়ার্ডে নির্মাণাধীন বিআইডব্লিউটিসি-এর বিভিন্ন ধরনের ১৮টি নৌযানের নির্মাণকাজ ৯০শতাংশ শেষ হয়েছে। চলতি বছরের শেষের দিকে নৌযানগুলো বিআইডব্লিউটিসি’কে বুঝিয়ে দেওয়া শুরু করবে শিপইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার নয়ানগর এলাকার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এইসব কথা বলেছেন তিনি।

এসময় উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

উপদেষ্টা সাখাওয়াত বলেন, আমি আজ এসেছিলাম সর্বশেষ কি অবস্থা তা দেখার জন্য। চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে নৌযানগুলো ডেলিভারি দেওয়া শুরু করার কথা ছিল কিন্তু কিছু সমস্যার তা দেরি হয়ে গেলো। নৌযানগুলোর নির্মাণ কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৯০ শতাংশ। সেপ্টেম্বর মাস থেকে সেগুলো ডেলিভারি দেওয়ার কথা’।

এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকরা মেঘনা নদীতে অবৈধ বালুমহাল বন্ধে ও বৈধ বালুমহাল কর্তৃক নিয়ম অমান্য করে বালু উত্তোলনের বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি তবে এ নিয়ে আপনারা জেলা প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলেন’।

এসময় উপদেষ্টার কাছে যুদ্ধ জাহাজের মতো সামরিক জলযান নির্মাণে বাংলাদেশের সক্ষমতা কতখানি তা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘এই প্রশ্নের উত্তর আমি দিতে পারবো না’।

থ্রি-অ্যাঙ্গেল শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম বলেন, শীঘ্রই আমরা নৌযানগুলো বুঝিয়ে দেওয়া শুরু করব। চলতি বছরের নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে নৌযানগুলো হস্তান্তর কার্যক্রম শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে ৬টি ফেরি, ২টি ফায়ার ফাইটিং টাগবোট, ২টি কোস্টাল ওয়েল ট্যাংকার, ৪টি কেস্টাল সি-ট্রাক, ৩টি মর্ডান ইনল্যান্ড প্যাসেঞ্জার ভেসেল ও ১টি ইনস্পেকশন বোট হস্তান্তর করা হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মো. সলিম উল্লাহ, বিআইডবিউটিসির প্রকল্প ও প্রধান প্রকৌশলী পরিচালক জিয়াউল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, পুলিশ সুপার মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার, গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল আলম, সহকারী কমিশনার ( ভূমি) ডা. হামিদা মুস্তফা।

বিএনএনিউজ/এইচ.এম।

বিএনএ, মুন্সীগঞ্জ : অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, গজারিয়ায় থ্রি-অ্যাঙ্গেল শিপইয়ার্ডে নির্মাণাধীন বিআইডব্লিউটিসি-এর বিভিন্ন ধরনের ১৮টি নৌযানের নির্মাণকাজ ৯০শতাংশ শেষ হয়েছে। চলতি বছরের শেষের দিকে নৌযানগুলো বিআইডব্লিউটিসি’কে বুঝিয়ে দেওয়া শুরু করবে শিপইয়ার্ড কর্তৃপক্ষ।

সোমবার (৪ আগস্ট) দুপুরে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার নয়ানগর এলাকার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এইসব কথা বলেছেন তিনি।

এসময় উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

উপদেষ্টা সাখাওয়াত বলেন, আমি আজ এসেছিলাম সর্বশেষ কি অবস্থা তা দেখার জন্য। চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে নৌযানগুলো ডেলিভারি দেওয়া শুরু করার কথা ছিল কিন্তু কিছু সমস্যার তা দেরি হয়ে গেলো। নৌযানগুলোর নির্মাণ কাজের সামগ্রিক অগ্রগতি ৯০ শতাংশ। সেপ্টেম্বর মাস থেকে সেগুলো ডেলিভারি দেওয়ার কথা’।

এ সময় উপস্থিত সাংবাদিকরা মেঘনা নদীতে অবৈধ বালুমহাল বন্ধে ও বৈধ বালুমহাল কর্তৃক নিয়ম অমান্য করে বালু উত্তোলনের বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি তবে এ নিয়ে আপনারা জেলা প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলেন’।

এসময় উপদেষ্টার কাছে যুদ্ধ জাহাজের মতো সামরিক জলযান নির্মাণে বাংলাদেশের সক্ষমতা কতখানি তা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘এই প্রশ্নের উত্তর আমি দিতে পারবো না’।

থ্রি-অ্যাঙ্গেল শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম বলেন, শীঘ্রই আমরা নৌযানগুলো বুঝিয়ে দেওয়া শুরু করব। চলতি বছরের নভেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে নৌযানগুলো হস্তান্তর কার্যক্রম শুরু হবে। পর্যায়ক্রমে ৬টি ফেরি, ২টি ফায়ার ফাইটিং টাগবোট, ২টি কোস্টাল ওয়েল ট্যাংকার, ৪টি কেস্টাল সি-ট্রাক, ৩টি মর্ডান ইনল্যান্ড প্যাসেঞ্জার ভেসেল ও ১টি ইনস্পেকশন বোট হস্তান্তর করা হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মো. সলিম উল্লাহ, বিআইডবিউটিসির প্রকল্প ও প্রধান প্রকৌশলী পরিচালক জিয়াউল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জের জেলা প্রশাসক ফাতেমা তুল জান্নাত, পুলিশ সুপার মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার, গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আশরাফুল আলম, সহকারী কমিশনার ( ভূমি) ডা. হামিদা মুস্তফা।

বিএনএনিউজ/এইচ.এম।

Loading


শিরোনাম বিএনএ