বিএনএ ডেস্ক :ভার্জিন নারকেল তেল হলো নারকেল তেলের সবচেয়ে বিশুদ্ধ এবং কম প্রক্রিয়াজাত রূপ। এটি রাসায়নিক বা উচ্চ তাপ ব্যবহার না করে তাজা নারকেল থেকে তৈরি করা হয়। এই ধরনের তেল নারকেলের প্রাকৃতিক গন্ধ এবং গুনগত বেশি ধরে রাখে । আমাদের দেশে চুলে দেয়ার প্রচলন থাকলেও খাবার তেল হিসাবে অনেক দেশে ব্যবহৃত হয় নারকেল তেল।
ওজন কমাবেঃ উচ্চ মাত্রায় স্বাস্থ্যকর স্যাচুরেটেট ফ্যাট থাকে যা শরীরে ক্ষতকির অন্যান্য ফ্যাট অপসারন করে আপনার ওজন কমাবে।
ক্ষুধা ও ফুড ডিপ্রেশন কমায়ঃ এটি আপনার শরীরে ক্ষুধা ও ফুড ডিপ্রেশন কমিয়ে দিবে, যা আপনার ডায়েটিং এ খুবই সহায়ক এবং ক্ষতিকারক অণুজীবকে হত্যা করে।
পেটের ক্ষতিকারক চর্বি কমায়ঃএটি আপনার ফিটনেসের শত্রু তলপটেরে চর্বি গলাতে অসাধারন ভূমিকা রাখে।
সুস্থ্য থাকতেঃ দীর্ঘ দিনের গবেষণায় জানা গেছে যে নিয়মিত নারিকেল তেল খাওয়া লোকেরা, নারিকেল তেল না খাওয়া লোকদের চেয়ে অনেক বেশি সুস্থ্য থাকে।
হার্ট সুস্থ রাখেঃ কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে HLD কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে উন্নত বিপাকীয় কার্যক্রম বজায় রেখে নিশ্চিত ভাবে হার্টের সকল প্রকার রোগের ঝুঁকি মুক্ত রাখে।
ত্বকে আর্দ্রতা ও পানির পরিমাণ বজায় রাখেঃ গোসলের পরপরই হাতের তালুতে অল্প পরিমাণ নিয়ে মুখে ভালো করে মাসাজ করে নিন। এতে করে ত্বকে পানির পরিমাণ বজায় থাকবে।
মাসাজ অয়েলঃ এটি ত্বকে লুব্রিক্যান্ট হিসেবে কাজ করে বলে ত্বকে পানির পরিমাণ বজায় রাখার পাশাপাশি ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।
একজিমা প্রতিরোধক : ত্বকে আর্দ্রতার পরিমাণ ও কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায় ও জ্বালাপোড়া কমায়। সেজন্য ত্বক থাকে সতেজ ও কোমল। ভার্জিন নারিকেল তেল সব মৌসুমেই খাওয়া এবং ব্যবহার করা যায়।
বিএনএ/রেহানা, ওজি