22 C
আবহাওয়া
২:০২ পূর্বাহ্ণ - নভেম্বর ২৩, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৪৮ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৪৮ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৪৮ (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৬ আসনের হালচাল।

YouTube player

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসন 

ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৬ সংসদীয় আসনটি বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৪৮ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির এটি এম ওয়ালি আশরাফ বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ৯ শত ২০ জন। ভোট প্রদান করেন ৯৯ হাজার ২ শত ৫৮ জন। নির্বাচনে বিএনপির এটি এম ওয়ালি আশরাফ বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৩৫ হাজার ১ শত ৭২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩০ হাজার ৬ শত ১৩ ভোট ।

১৯৯৪ সালের ১৯ নভেম্বর বিএনপির সাংসদ এ. টি. এম. ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুর পর শুন্য আসনে উপনির্বাচনে বিএনপির শাহজাহান হাওলাদার (সুজন ) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির শাহজাহান হাওলাদার (সুজন)কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির শাহজাহান হাওলাদার (সুজন)কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম বিজয়ী হন 

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৩১ হাজার ৮ শত ২২ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ২ শত ৯৮ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম বিজয়ী হন । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৪৮ হাজার ৮ শত ৭২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির ড: রওশন আলম। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৩৯ হাজার ৫ শত ৩১ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির আব্দুল খালেক বিজয়ী হন

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ৫ শত ২০ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ২৬ হাজার ৫ শত ৭০ জন। নির্বাচনে বিএনপির আব্দুল খালেক বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৭৫ হাজার ৭ শত ১৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫০ হাজার ৩ শত ৬ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম বিজয়ী হন 

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮ শত ৬৮ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৫৫ হাজার ৫ শত ১৯ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম বিজয়ী হন । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৯৩ হাজার ৮ শত ৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির আব্দুল খালেক । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৫৮ হাজার ৭ শত ৫১ ভোট।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ১৭ হাজার ৫ শত ৮ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৩ হাজার ২ শত ৬৫ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৬ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির আব্দুল খালেক, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির জেসমিন নুর বেবী, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের রেজুয়ান ইসলাম খান, কাস্তে প্রতীকে সিপিবির সৈয়দ মোহাম্মদ জামাল এবং তারা প্রতীকে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – জেএসডির কে এম জাবির প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের এবি এম তাজুল ইসলাম বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ৭৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির আব্দুল খালেক । ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ১ হাজার ৩ শত ২৯ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও অষ্টম সংসদে বিএনপি এবং সপ্তম, নবম দশম ও একাদশ সংসদ আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন।

তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৬ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৬ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫৫.৭৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩০.৮৪%, বিএনপি ৩৫.৪৩%, জাতীয় পার্টি ২০.৭৮%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১২.৯৫% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭৬.০৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪৮.৭৩%, বিএনপি ৩৯.৪১% জাতীয় পাটি ৭.৬১%, জামায়াত ইসলামী ১.১৬% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩.০৯% ভোট পায়।
২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭১.৩০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৯.৭৫%, ৪ দলীয় জোট ৫৯.৮২%, জাতীয় পাটি ০.২৫%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ০.১৮% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৬.৬৭% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৬০.৮৯%, ৪ দলীয় জোট ৩৮.০৮% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.০৩% ভোট পায়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) : এ আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন এ বি এম তাজুল ইসলাম। তিনি ক্যাপ্টেন তাজ নামে পরিচিত। ১৯৯৬, ২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালে এ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ক্যাপ্টেন তাজ। তিনি মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। তার মনোনয়ন অনেকটা নিশ্চিত।

এ ছাড়া আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন সমবায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহি, বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম, আমরা কজন মুজিব সেনার সভাপতি সাঈদ আহমেদ বাবু ।

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য ও ডিআইজি আবদুল খালেক, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য রফিক শিকদার, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সহ সাধারণ সম্পাদক ও বাঞ্ছারামপুর উপজেলা বিএনপির সদস্য মেহেদী হাসান পলাশ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিপি ড. মো. সাইদুজ্জামান কামাল।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১৯৮৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনটি সীমানা নির্ধারণ করা হয়। ওই বছর অনুষ্ঠিত তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী শহীদুল ইসলাম ও ১৯৮৮ সালের চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী সাংবাদিক এটি এম ওয়ালী আশরাফ এই আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

ওয়ালী আশরাফ ছিলেন যুক্তরাজ্য থেকে প্রকাশিত প্রথম বাংলা সাপ্তাহিক জনমতের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপিতে যোগ দেন। নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তখন থেকে এটি বিএনপির ঘাটি হিসাবে পরিচিতি পায়।

১৯৯৪ সালের ১৯ নভেম্বর বিএনপির সাংসদ এ. টি. এম. ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুর পর শুন্য আসনে উপনির্বাচনে বিএনপির শাহজাহান হাওলাদার (সুজন ) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু ১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে এই আসনটি দখল করে নেয় আওয়ামী লীগের এবিএম তাজুল ইসলাম।

২০০১ সালে অষ্টম সংসদ নির্বাচনে আসনটি বিএনপির আব্দুল খালেকের দখলে চলে যায়। বিএনপি এই আসনটি ধরে রাখতে পারেননি। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে আসনটি পূনরুদ্ধার করে আওয়ামী লীগের তাজুল ইসলাম। যার ধারাবাহিকতা দশম ও একাদশ সংসদেও অব্যাহত থাকে।

সর্বশেষ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ২০০৮ সালের নবম সংসদের পরিসংখ্যানে দেখা যায় আওয়ামী লীগের তাজুল ইসলাম পান ৯৩ হাজার ৮শত ৫৫ ভোট। বিএনপির আব্দুল খালেক পান ৫৮ হাজার ৭ শত ৫১ ভোট। ভোটের ব্যবধান ৩৫ হাজার ১শত ৪ ভোট। গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড করেছে।

তাছাড়া তৃণমুল পর্যায়ে দলকে সংগঠিত করতে সক্ষম হয়েছে। সেই দিক থকে আওয়ামী লীগ নির্ভার বলা যায়। অন্যদিকে বিএনপি ১৫ বছর ক্ষমতা বলয়ের বাহিরে থাকার কারণে সাংগঠনিক কার্যক্রমে ভাটার টান পড়েছে। যদিও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে নিয়ে নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করার চেষ্ঠা করা হচ্ছে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৪৮তম সংসদীয় আসন (ব্রাহ্মনবাড়িয়া-৬) আসনটিতে আওয়ামী লীগ জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

বিএনএ/  শাম্মী, রেহেনা, ওজি, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ