30 C
আবহাওয়া
৪:৪০ অপরাহ্ণ - মে ২০, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে আজ দেশের যেসব স্থানে ঈদ

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে আজ দেশের যেসব স্থানে ঈদ

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর উদযাপন

বিএনএ: সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে আজ দেশের যেসব স্থানে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হবে। বাংলাদেশের আকাশে ঈদের চাঁদ দেখা না গেলেও সৌদির সঙ্গে মিল রেখে দেশের বিভিন্ন স্থানে ঈদুল ফিতর পালিত হবে।

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে নোয়াখালী, ভোলা, শরীয়তপুর, চাঁদপুর, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, লক্ষ্মীপুর ও পিরোজপুর, সাতক্ষীরা, ফরিদপুর ও ময়মনসিংহসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আজ ঈদুল ফিতর পালিত হবে।

নোয়াখালী

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আজ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ ও সদর উপজেলার চার গ্রামে ঈদুল ফিতর পালিত হবে। এসব গ্রামে ৯১ বছর ধরে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ পালন হচ্ছে। সৌদি আরবে চাঁদ দেখা ঘোষণার পরপরই এসব গ্রামে ঈদের আনন্দ বইছে।

গ্রামগুলো হলো- নোয়াখালী পৌরসভা লক্ষ্মীনারায়ণপুর ও হরিণারায়নপুর গ্রাম, বেগমগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বসন্তবাগ ও ফাজিলপুর গ্রাম।

ভোলা

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ও রতনপুর গ্রাম; বোরহানউদ্দিন উপজেলার টবগী ও মুলাইপত্তন গ্রাম; তজুমদ্দিন উপজেলার শিবপুর, খাসেরহাট, চাঁদপুর ও চাঁচড়া গ্রাম; লালমোহন উপজেলার পৌর শহর ও ফরাজগঞ্জ গ্রাম এবং চরফ্যাশন উপজেলার পৌর শহর, দুলারহাট, ঢালচর ও চর পাতিলা মোট ১৪টি গ্রামে পালিত হবে ঈদুল ফিতর।

জানা যায়, জেলার ৫ উপজেলায় ১৪টি গ্রামের প্রায় ৩ হাজার পরিবার প্রতি বছর একদিন আগেই ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালন করে থাকে।

শরীয়তপুর

শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার সুরেশ্বর দরবার শরীফ সূত্রে জানা গেছে, ১৯২৮ সাল থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে তারাবি, রমজান ও পবিত্র ঈদ উদযাপন করেন ৩০ গ্রামের প্রায় আড়াই হাজার মানুষ। এর আগে গত ২৩ মার্চ থেকে পবিত্র রমজানের রোজা রেখেছেন সুরেশ্বর দরবার শরীফের ভক্তরা।

সুরেশ্বর দরবার শরীফের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মুনছুর মৃধা বলেন, সারাদেশ থেকে দরবারের ভক্তরা ঈদের নামাজ পড়তে দরবারে এসে পৌঁছেছেন। শুক্রবার সকাল ৯টায় সুরেশ্বর দরবার শরীফের মাঠে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজে ইমামতি করবেন গদিনশিন বেলাল নূরী। তিনি খুতবাও পাঠ করবেন। নামাজ শেষে তার ভাই কামাল নূরী জাতি ধর্ম নির্বিশেষে সকলের জন্য দোয়া মোনাজাত করবেন।

চাঁদপুর

চাঁদপুরের প্রায় অর্ধ শতাধিক গ্রামে শুক্রবার ঈদুল ফিতর পালিত হবে। প্রথম চাঁদ দেখার ভিত্তিতে ১৯২৮ সালে আগাম রোজা রাখাসহ ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা পালনের নিয়ম চালু করেন সাদ্রা দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইসহাক। সেই থেকে বেশ কয়েকটি গ্রাম আরব দেশসমূহের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখা ও ঈদ উদযাপন করে থাকে।

জানা গেছে, সাদ্রা দরবার শরিফের প্রতিষ্ঠাতা পীর মাওলানা ইসহাক ১৯২৮ সাল থেকে বিশ্বের যেকোনো দেশে সর্ব প্রথম চাঁদ দেখার ভিত্তিতে ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলো পালন করেছেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রতি বছর ঈদ ও রোজা পালন করা হয়। এছাড়াও শবে বরাত, শবে কদর এবং শবে মেরাজসহ ধর্মীয় অনুষ্ঠান এভাবেই পালিত হয়।

স্থানীয়রা জানান, চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার সাদ্রা, সমেশপুর, অলীপুর, ভোলাচোঁ, ঝাকনি, সোনাচোঁ, প্রতাপপুর, ও সুরঙ্গচাইল গ্রাম। ফরিদগঞ্জ উপজেলার – কামতা, ভূলাচোঁ, সোনাচোঁ, উভারামপুর, উটতলী, বাচপাড়, টোরামুন্সিরহাট, মূলপাড়া, বদরপুর, আইটপাড়া, সুরঙ্গচাইল, কাইতপাড়া, নূরপুর, সাচনমেঘ, হাঁসা ও গোবিন্দপুর এবং মতলব উত্তর উপজেলার পাঁচানী, বাহেরচর পাঁচানী, আইটাদি পাঁচানী, দেওয়ানকান্দি, লতুর্দী, সাতানী ও দক্ষিণ মাথাভাঙ্গার আংশিক, আমিয়াপুর গ্রামের একাংশ, মধ্য ইসলামবাদ গ্রামের একাংশ, গাজীপুর গ্রামের একাংশ, মধ্য এখলাছপুর (বড়ইকান্দি) গ্রামের একাংশ, ফরাজীকান্দি, রামদাশপুর, চরমাছুয়া, হাজিপুর, দক্ষিণ রামপুর, সরকারপাড়া ও ঠাকুরপাড়ায় এবারও সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখছেন এবং ঈদ উদযাপন করেন গ্রামবাসীরা।

মতলব উত্তরের দেওয়ানকান্দি গ্রামের বোরহান উদ্দিন ডালিম বলেন, আমরা চট্টগ্রামের মির্জাখিল দরবার শরিফের অনুসারী। প্রতি বছর আমরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও ঈদ উদযাপন করে আসছি। এবারও এভাবে রোজা রাখছি।

সাদ্রার দরবার শরীফের পীর শাইখ মো. আরিফ চৌধুরী জানান, এই দরবারের প্রতিষ্ঠাতা পীর মাওলানা ইসহাক প্রথম চন্দ্র দর্শনের ভিত্তিতে ধর্মীয় উৎসব পালনের রেওয়াজ চালু করেন। চাঁদ দেখার ভিত্তিতে মুসলিম বিশ্ব সিদ্ধান্ত নেয়। আমরা তার ভিত্তিতে রোজা রাখি। মুসলিম বিশ্বের প্রথম চাঁদ দেখা গেলে রোজা ও ঈদ পালন করতে হবে। তবে নির্ভরযোগ্য সূত্র হতে হবে।

দিনাজপুর

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে দিনাজপুরের বেশ কয়েটি গ্রামে আজ অনুষ্ঠিত হবে ঈদুল ফিতরের জামাত। প্রায় দুই হাজার মুসল্লি আজ ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করবেন।

জেলার ১৩টি উপজেলায় প্রায় ৪৫টি ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। দিনাজপুর শহর, চিরিরবন্দর, বিরল, কাহারোল, বিরামপুর উপজেলাসহ বেশ কিছু এলাকায় সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।

সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে দিনাজপুর শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও শহরের নিউটাউন, ফুলতলা, কাচারির পেছনে ইসলামবাগ, কাহারোল উপজেলার জয়নন্দ ও গড়েয়া, বিরামপুর উপজেলার দুইটি গ্রামে, চিরিরবন্দর উপজেলার সাইতাড়া গ্রাম, বিরল উপজেলার কামদেবপুর ও কাজিপাড়া ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

ঈদ উদযাপন কমিটির সভাপতি মকবুল হোসেন জানান, এবার জেলার ১৩ থানায় প্রায় ৪৫টি ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

লালমনিরহাট

লালমনিরহাটের কয়েকটি স্থানে ঈদুল ফিতর পালিত হবে। শুক্রবার (২১ এপ্রিল) সকাল ৯টায় কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়নের হারিশহর গ্রামে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মুন্সীপাড়া জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা ইমান আলী।

তিনি বলেন, প্রতিবার আমরা সৌদি আরবের আকাশে চাঁদ দেখা গেলে ঈদ পালন করি। ঈদের জামাতে দুই শতাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন। পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও অংশ নেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার, সুন্দ্রহবী, কাকিনা, চাপারহাট, চন্দ্রপুর,আমিনগঞ্জ ও মুন্সীপাড়া গ্রামের প্রায় শতাধিক পরিবারের মুসল্লিরা নামাজ আদায় করবেন। প্রতি বছর সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগে রোজা ও ঈদ করেন এসব গ্রামের মুসল্লিরা।

লক্ষ্মীপুর

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগেই ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন লক্ষ্মীপুরের ১১ গ্রামের মানুষ। শুক্রবার সকাল ১০টায় রামগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ পূর্ব নোয়াগাঁও তালিমুল কুরআন নূরানী মাদরাসা ঈদগাহ ময়দানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এ উপজেলার ৪টি ও রায়পুর উপজেলার একটি মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জেলার রামগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও, জয়পুরা, বিঘা, বারোঘরিয়া, হোটাটিয়া, শরশৈই, কাঞ্চনপুর ও রায়পুর উপজেলার কলাকোপাসহ ১১টি গ্রামের সহস্রাধিক মানুষ সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদ করে আসছেন। তারা পৃথকভাবে স্ব স্ব এলাকার মসজিদে ঈদের নামাজের আয়োজন করেছেন। রামগঞ্জ পৌরসভার জাহাঙ্গীর টাওয়ার, উপজেলার পূর্ব বিঘা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, পশ্চিম নোয়াগাঁও জামে মসজিদে ও রায়পুরের কলাকোপা গ্রামে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। মাওলানা ইসহাকের অনুসারী হিসেবে ৪৬ বছর ধরে এ নিয়ম পালন করে আসছেন তারা।

দক্ষিণ পূর্ব তালিমুল কুরআন মাদরাসার ঈদগাহের খতিব মাওলানা আমিনুল ইসলাম খান বলেন, আমরা হানাফি মাজহাবের অনুসারী। প্রত্যেকটি মাজহাবে একসঙ্গে সারা বিশ্বে ঈদের জামাত আদায় করার ফতোয়া রয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ঈদ উদযাপন করা হচ্ছে। আগে যোগাযোগের উন্নত মাধ্যম ছিল না। এজন্য মানুষ সৌদি আরবের একদিন পর ঈদ করত। কিন্তু এখন যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক উন্নত। এতে আমরা পিছিয়ে থাকব কেন।

পিরোজপুর

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আজ ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন পিরোজপুরের ৮ গ্রামের ৭ শতাধিক পরিবার। শুক্রবার (২১ এপ্রিল) জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার ৬ গ্রাম, কাউখালী উপজেলার ১টি গ্রাম, নাজিরপুরের ১টি গ্রামের ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।

জানা গেছে, জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার সাপলেজা ইউনিয়নের ভাইজোড়া, কচুবুনিয়া, সাপলেজা, ঝাটিবুনিয়া, খেতাছিড়া ও চকরগাছিয়া গ্রামের প্রায় ৬ শতাধিক পরিবার, কাউখালী উপজেলার শিয়ালকাঠী ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামের ৪০ পরিবার, নাজিরপুর উপজেলার শেখমাটিয়া ইউনিয়নের খেজুরতলা গ্রামের ৬০ পরিবার ঈদ উদযাপন করছেন।

মঠবাড়িয়া উপজেলার সাপলেজা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মাহবুব আলম বলেন, সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে সাপলেজা ইউনিয়নসহ মঠবাড়িয়ার বিভিন্ন এলাকায় সুরেশ্বর দরবারের অনুসারীরা আজ ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন। বিভিন্ন স্থানে ভিন্ন সময়ে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে।

ফরিদপুর

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে একদিন আগেই আজ ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন ফরিদপুরের বোয়ালমারী ও আলফাডাঙ্গা উপজেলার ১৩ গ্রামের তিন সহস্রাধিক মানুষ।

বোয়ালমারী উপজেলার শেখর ও রুপাপাত ইউনিয়নের কাটাগড়, সহস্রাইল, মাইটকোমড়া, ভুলবাড়িয়া, রাখালতলী, বারাংকুলা, দড়ি সহস্রাইল এবং আলফাডাঙ্গা উপজেলার ইছাপাশা ও শুকুরহাটাসহ ১৩টি গ্রামের প্রায় কয়েক হাজার মানুষ এতে অংশ নেবেন।

বোয়ালমারীর কাটাগড় গ্রামের বাসিন্দা মাহিদুল হক এ সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন। তিনি জানান, তাদের পুর্বপূরুষ থেকে তারা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার মির্জাখিল পীরের তরিকাপ্রাপ্ত চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার হযরত ইয়াছিন আলী (রহ.) পীরের অনুসারী। যারা মির্জাখিল পীরের অনুসারী তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করে থাকেন।

তিনি বলেন, সব মিলিয়ে হাজার তিনেক মানুষ আছেন যারা আমরা চট্টগ্রামের পীরের অনুসারী। আগে প্রায় ২০ হাজার মানুষ ছিল।নতুন প্রজন্মের অনেকে এ নিয়ম মানতে চায় না।

স্থানীয়রা জানান, প্রায় শত বছর ধরে সৌদির সাথে মিল রেখে রোজা ও দুই ঈদ পালন করে আসছেন তারা। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলার বড়কুল পশ্চিম ইউনিয়নের সাদ্রা হামিদিয়া দাখিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ আবু ইছহাক ১৯২৮ সাল থেকে সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে সর্বপ্রথম ধর্মীয় রীতিনীতি প্রচলন শুরু করেন।

সাতক্ষীরা

এক যুগ ধরে সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে ঈদুল আজহা ও ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন সাতক্ষীরার বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ। শুক্রবার (২১ এপ্রিল) সৌদি আরবে ঈদ উদযাপন করা হবে। তারই ধারাবাহিকতায় সাতক্ষীরা সদরসহ প্রায় ২০ গ্রামের মানুষ ঈদুল ফিতর পালন করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

শুক্রবার(২১ এপ্রিল) সকালে ঈদগাহে নামাজ আদায় করবেন মুসল্লিরা। এ সময় পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও ঈদের নামাজে যোগ দেবেন।

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বাওখোলা, সাতক্ষীরার তালা উপজেলার ইসলামকাটি, গোয়ালচত্তর, ভাদড়া, ঘোনা, ভাড়খালি, মিরগিডাঙ্গাসহ প্রায় ২০ গ্রামের মানুষ ঈদ উৎসবে অংশগ্রহণ করে থাকেন।

ময়মনসিংহ

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে শুক্রবার (২১ এপ্রিল) ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার বাহাদুরপুর সুরেশ্বর দরবার শরীফে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হবে।

বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) রাতে নুরমহল দরবার শরীফের পীর ও মোর্শেদ সৈয়দ শাহ নূরে আফতাব পারভেজ নূরী আল সুরেশ্বরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আজ সকাল সাড়ে ৯টায় সুরেশ্বর দরবার শরীফে ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এখানকার অনুসারী ও ভক্তরা প্রতিবছর সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে বাংলাদেশের একদিন আগে রোজা রাখে এবং ঈদ উদযাপন করে।

বিএনএ নিউজ/এ আর

Loading


শিরোনাম বিএনএ