29 C
আবহাওয়া
৬:১০ পূর্বাহ্ণ - এপ্রিল ২৮, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৬৩ (চাঁদপুর-৪)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৬৩ (চাঁদপুর-৪)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৬৩ (চাঁদপুর-৪)

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম।  আজ  থাকছে  চাদঁপুর-৪ আসনের হালচাল।

YouTube player

চাদঁপুর-৪ সংসদীয় আসনটি ফরিদগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৬৩ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৪১ হাজার ৫ শত ৬৮ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৫ হাজার ১ শত ১ জন। নির্বাচনে বিএনপির প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বিজয়ী হন। ধানের শীষ   প্রতীকে তিনি পান ৩৩ হাজার ৮ শত ৪৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের আব্দুল আওয়াল। নৌকা  প্রতীকে তিনি পান ২২ হাজার ৫ শত ২৭ ভোট।

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল্লাহ কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল্লাহ কে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।  ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৯২ হাজার ১ শত ৮৯ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ২৭ হাজার ৯ শত ৯৩ জন। নির্বাচনে বিএনপির প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল্লাহ বিজয়ী হন।। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৬৩ হাজার ৫০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের ফজলুল হক সরকার। নৌকা প্রতীকে  তিনি পান ৪৮ হাজার ৫ শত ৮১ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএন পির এস এ সুলতান বিজয়ী হন

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫ শত ৫৯ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৯ শত ২৩ জন। নির্বাচনে বিএন পির এস এ সুলতান বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে  তিনি পান ৯২  হাজার ৮ শত ২৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  মো: ইউসুফ গাজী । নৌকা প্রতীকে   তিনি পান ৬১ হাজার ৭ শত ৪০ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির মোহাম্মাদ হারুনুর রশিদ বিজয়ী হন 

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ২৩ হাজার ৫ শত ৯৭ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৭৭ হাজার ১ শত ৯ জন। নির্বাচনে বিএনপির মোহাম্মাদ হারুনুর রশিদ বিজয়ী হন । ধানের শীষ প্রতীকে  তিনি পান ৮৮ হাজার ৯ শত ৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের  মুহাম্মদ শফিকুর রহমান। নৌকা প্রতীকে   তিনি পান ৮১ হাজার ৮ শত ৩৬ ভোট।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন : আওয়ামী লীগের শামসুল হক ভুঁইয়া বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শামসুল হক ভুঁইয়া বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয়  জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন  করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের  মুহাম্মদ শফিকুর রহমান বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৯ হাজার ৭ শত ৭৬ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ১৫ হাজার ৯ শত ৩৩ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৯ জন। নৌকা  প্রতীকে আওয়ামী লীগের  মুহাম্মদ শফিকুর রহমান, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির মোহাম্মাদ হারুনুর রশিদ, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মাইনুল ইসলাম, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মকবুল হোসাইন, মোমবাতি প্রতীকে ইসলামিক ফ্রন্টের  গোলাম মাহমুদ ভূইয়া মানিক, মই প্রতীকে সমাজতান্ত্রিক দল বাসদের এম ‍আনিছুজ্জামান ভূঁইয়া রানা, আম প্রতীকে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি -এনপিপির দেলোয়ার হোসেন পাটোয়ারী, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির বাচ্ছু মিয়া ভাসানী , হারিকেন প্রতীকে মুসলিম লীগের মাহ্‌বুবুর রহমান ভূঁইয়া প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের  মুহাম্মদ শফিকুর রহমান বিজয়ী হন। নৌকা  প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৭৩ হাজার ৩ শত ৬৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির মোঃ হারুনুর রশিদ। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ৩০ হাজার ৭ শত ৯৯ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম সংসদে বিএনপি এবং দশম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ  বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর  চাদঁপুর-৪ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, চাদঁপুর-৪ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৪৩.৫১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২১.৪৩%, বিএনপি ৩২.২১%, জাতীয় পাটি ১৯.৮২%, জামায়াত ইসলামী ৭.১৮%স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১৯.৩৬% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৬.৬০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৭.৯৬%, বিএনপি ৪৯.২৬% জামায়াত ইসলামী ৩.২১% জাতীয় পাটি ৬.৫৬%,স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩.০১% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬২.৭৭% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৭.৯০%, ৪ দলীয় জোট ৫৬.৯৮%, জাতীয় পাটি ৩.৬৬%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৪৬% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭৮.১৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৪৬.৮১%, ৪ দলীয় জোট ৫০.৮৫.% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.৩৪% ভোট পায়।

চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ)  আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সাংবাদিক  মুহাম্মদ শফিকুর রহমান। আওয়ামী লীগ থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। মাঠের রাজনীতিতে এবার প্রার্থী বদলের বেশ গুঞ্জন রয়েছে। সেই ক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য সাবেক সংসদ সদস্য ড. সামসুল হক ভূইয়া। তিনি মনোনয়নের জন্য আদাজল খেয়ে মাঠে নেমেছেন। তবে শফিকুর রহমানের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার সুসর্স্পক রয়েছে। চাদপুর  জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ফরিদগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম রোমান ও মনোনয়ন চাইবেন।

বিএনপি থেকে এ আসনে মনোনয়ন চাইবেন দলের কেন্দ্রীয় ব্যাংকিং ও রাজস্ববিষয়ক সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য  হারুনুর রশিদ, ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ হান্নান, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন পাটওয়ারী, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী রফিকুল ইসলাম, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা আব্বাস উদ্দিন,  বিএনপির কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রিয়াজউদ্দিন নসু, ফরিদগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি শরীফ মুহাম্মদ ইউনুস।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, এক সময় এই আসনটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি ছিল। কিন্তু নানা রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ৩৫ বছর এই আসনে ক্ষমতা বলয়ের বহিরে ছিল আওয়ামী লীগ। এই ৩৫ বছরে নানা ভাঙ্গা-গড়ার খেলা চলে।

স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালের প্রথম সংসদ নির্বাচনে দেশের ২৬৩তম আসনটি কুমিল্লা ২৩ নামে পরিচিত ছিল। ওই সময় আওয়ামী লীগের গোলাম মোর্শেদ ফারুকী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনটি কুমিল্লা ২১ নামে পরিচিত ছিল। নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একান্ত রাজনৈতিক সহযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, অবসরপ্রাপ্ত ফ্লাইট লে: এবি সিদ্দিক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

১৯৮৬ সালের তৃতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় পার্টিতে যোগ দেন আওয়ামী লীগের একাংশের সভাপতি মিজানুর রহমান চৌধুরী। তিনি নির্বাচনে বিজয়ী হন। ওই সংসদে তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়ে ১৯৯৬ সালের ৯ জুলাই থেকে ১৯৮৮ সালের ২৭ মার্চ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন। তখন থেকে আসনটি আওয়ামী লীগের হাতছাড়া হয়ে যায়।

১৯৯০ সালের এরশাদ সরকারের পতনের পর এই আসনটিতে পতন হয় জাতীয় পার্টির। ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর হাত ধরে আসনটি চলে যায় বিএনপির ঘরে। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনের আগ পর্যন্ত এই সাম্রাজ্য ছিল বিএনপির। সেকারণে বিএনপি এই আসনে শক্ত ভিত তৈরি করেছে। দশম ও একাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসনটি দখলে রাখলেও সাংগঠনিক অবস্থা খুব বেশি শক্ত বলা যাবে না। তবে বর্তমান সংসদ সদস্য সাংবাদিক শফিকুল ইসলামের ক্লিন ইমেজ এবং ব্যাপক উন্নয়নকে সম্বল করে আবারও নৌকা তীরে ভিড়াতে চায় আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে বিএনপি চায় ভোট ব্যাংকের ওপর নির্ভর করে পুনরুদ্বার।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৬৩তম সংসদীয় আসন (চাদঁপুর-৪) আসনটিতে আওয়ামী লীগের  ধারাবাহিক জয় অব্যাহত রাখা বেশ কঠিন হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

বিএনএ/ শাম্মী, রেহানা, ওজি,ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ