চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম জানান, স্বচ্ছতার স্বার্থে যা প্রয়োজন তাই করা হবে। হত্যাযজ্ঞের তথ্য চেয়ে ইতোমধ্যে দেশের সব জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জনদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। কবরস্থান কর্তৃপক্ষের কাছেও তথ্য চাওয়া হয়েছে।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) উচ্চপর্যায়ের এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই মন্তব্য করেন।
এর আগে গত ৮ সেপ্টেম্বর তিনি জানিয়েছিলেন, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের অপরাধী বিনিময় চুক্তি রয়েছে। সেই চুক্তির আলোকে শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গণহত্যার অভিযোগে দায়ের করা অধিকাংশ মামলার প্রধান আসামি শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে ট্রাইব্যুনালে বিচারের মুখোমুখি করা হবে।
তিনি বলেন, গণহত্যার এভিডেন্স (প্রমাণ) নষ্ট হওয়ার আগেই সংরক্ষণ করা বড় চ্যালেঞ্জ। আলামত নষ্ট হওয়ার আগেই যার কাছে গণহত্যা, নির্যাতনের যে এভিডেন্স আছে আপনারা ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনের কাছে বা তদন্ত সংস্থার কাছে জমা দেয়ার আহবান জানান তিনি।
শেখ হাসিনাকে নিয়ে আরেক প্রশ্নের জবাবে নবনিযুক্ত চিফ প্রসিকিউটর বলেন, শেখ হাসিনাসহ যত প্রভাবশালী আসামিই হোক না কেন সবার সঙ্গে সমান আচরণ করা হবে। কারো প্রতি যেমন জুলুম করা হবে না, তেমনি কাউকে ছাড়ও দেওয়া হবে না।
বিএনএ/ ওজি/এইচ মুন্নী