24 C
আবহাওয়া
৭:৫১ অপরাহ্ণ - মে ৬, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৫৬ (কুমিল্লা-৮)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৫৬ (কুমিল্লা-৮)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল সংসদীয় আসন-২৫৬ (কুমিল্লা-৮)

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে কুমিল্লা-৮ আসনের হালচাল।

কুমিল্লা-৮ আসন 

কুমিল্লা-৮ সংসদীয় আসনটি বরুড়া উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৫৬ তম আসন।

YouTube player

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির কর্নেল (অব:) আকবর হোসেন বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৭৬ হাজার ৫ শত ২০ জন। ভোট প্রদান করেন ৯৭ হাজার ১ শত ২৭ জন। নির্বাচনে বিএনপির কর্নেল (অব:) আকবর হোসেন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৫৪ হাজার ৪ শত ৯৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের আ ক ম বাহার উদ্দীন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২৮ হাজার ৫ শত ৫২ ভোট।

ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচন: বিএনপির কর্নেল (অব:) আকবর হোসেন বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি, ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির কর্নেল (অব:) আকবর হোসেনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির কর্নেল (অব:) আকবর হোসেন বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৮ শত ৭৪ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ১৬ হাজার ৬ শত ৯৯ জন। নির্বাচনে বিএনপির কর্নেল (অব:) আকবর হোসেন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৫১ হাজার ৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের এ টি এম শামসুল হক। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩৮ হাজার ৫ শত ৫৭ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির কর্নেল (অব:) আকবর হোসেন বিজয়ী হন

২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ২৬ হাজার ৮ শত ৮৫ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯ শত ৬৯ জন। নির্বাচনে বিএনপির কর্নেল (অব:) আকবর হোসেন বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৬৫ হাজার ৪ শত ৪৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের এ টি এম শামসুল হক। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩৪ হাজার ৩ শত ৯৯ ভোট।

জুন ২০০৬ সালের আকবর হোসেন মৃত্যুবরণ করেন। শুন্য আসনটি পূরণ করতে নির্বাচন কমিশন ওই বছরের ৭ সেপ্টেম্বর উপ-নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে। কিন্তু উচ্চ আদালতের এক রিটের পরিপেক্ষিতে নির্বাচন স্থগিত করে আদালত। পরবর্তীতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন হলে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয় নির্বাচন কমিশন।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী নজরুল বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ১৭ হাজার ২ শত ১১ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৭১ হাজার ৮ শত ৭৩ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী নজরুল বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৪১ হাজার ৪ শত ২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির জাকারিয়া তাহের। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ২১ হাজার ৮ শত ৮৭ ভোট।

দশম সংসদ নির্বাচন: জাতীয় পার্টির নুরুল ইসলাম বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫৩ হাজার ৮৪ জন। ভোট প্রদান করেন ৬৯ হাজার ১ শত ৯৭ জন। নির্বাচনে জাতীয় পার্টির নুরুল ইসলাম বিজয়ী হন। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান ৫০ হাজার ৮ শত ৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এ এস এম কামরুল ইসলাম। আনারস প্রতীকে তিনি পান ১৭ হাজার ১ শত ৬ ভোট। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে র্নিবাচনের দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী নজরুল বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯৩ হাজার ২ শত ৭৯ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৩১ হাজার ১ শত ১৮ জন। নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৯ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির জাকারিয়া তাহের, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির নুরুল ইসলাম মিলন, হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মিজানুর রহমান, বটগাছ প্রতকে খেলাফত আন্দোলনের আবুল ফারাহ মো. আবদুল আজিজ, হারিকেন প্রতীকে মুসলিম লীগের খন্দকার জিল্লুর রহমান, গোলাপ ফুল প্রতীকে জাকের পার্টির শরিফুল ইসলাম, হাতুড়ী প্রতীকে ওয়ার্কার্স পার্টির আহসান উল্লাহ এবং মাছ প্রতীকে গণফ্রন্ট এর দুলাল মিয়া প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী নজরুল বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬ শত ৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির জাকারিয়া তাহের। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ৩৪ হাজার ২ শত ১৯ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম সংসদে বিএনপি, নবম ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ এবং দশম সংসদে জাতীয় পার্টি বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর কুমিল্লা-৮ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, কুমিল্লা-৮ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫৫.০২% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৯.৪০%, বিএনপি ৫৬.১১%, জাতীয় পার্টি ১.৬৩%, জামায়াতে ইসলামী ৮.৬৪%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৪.২২% ভোট পায়

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৮.৭০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৩.০৪%, বিএনপি ৪৩.৭৭%, জাতীয় পার্টি ১৭.৭৪%, জামায়াতে ইসলামী ৪.৭০%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ০.৭৫% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫৯.৪৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৫.৪৯%, ৪ দলীয় জোট ৪৮.৪৯%, জাতীয় পার্টি ১.৪২%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২৪.৬০% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৪.৫৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৫২.৭১%, ৪ দলীয় জোট ৪৫.৪২%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৮৭% ভোট পায়।

কুমিল্লা-৮ (বরুড়া) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চাইবেন উপজেলা চেয়ারম্যান মইনুল ইসলাম, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, শিল্পপতি ও এসকিউ গ্রুপের চেয়ারম্যান এ. জেড. এম. শফিউদ্দিন শামীম। এলাকায় তিনি ক্লিন ইমেজের রাজনীতিক হিসেবে পরিচিত। এ. জেড. এম. শফিউদ্দিন শামীম দলের নিষ্ক্রিয়-অবহেলিত ও দীর্ঘদিনের ত্যাগী নেতাকর্মীদের সংগঠিত করতে দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় কাজ করে আসছেন।

আরো মনোনয়ন চাইবেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও বরুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত আবদুল হাকিমের আরেক ছেলে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ এস এম কামরুল ইসলাম।

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থী সাবেক সংসদ সদস্য জাকারিয়া তাহের সুমন ও কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা মোরতাজুল করিম বাদরু।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে এ আসনে জাতীয় পার্টিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর উল্লেখযোগ্য তৎপরতা না থাকলেও এ আসন থেকে জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম মিলন দলের মনোনয়ন চাইবেন। জাতীয় পার্টি থেকে আরো মনোনয়ন চাইবেন বরুড়া উপজেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সভাপতি ইরফান বিন তোরাব আলী।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনী ভাবনায় সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরী বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধশালী উন্নত বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্য নিয়ে এলাকায় প্রচুর উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করেছেন। জনগণ ও এলাকার মানুষ তার সঙ্গে আছেন। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পাবেন এবং তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হবেন এমন আশা ব্যক্ত করেন।

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী জাকারিয়া তাহের সুমন বলেন, বিএনপি যদি নির্বাচনে অংশ নেয় এবং দল তাকে মনোনয়ন দিলে পারিবারিক ও রাজনৈতিক ইমেজকে কাজে লাগিয়ে ভোটারদের সংগঠিত করে আসনটি পুনরুদ্ধারে সক্ষম হবেন।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, এই আসনটি বিএনপির ঘাঁটি হিসাবে পরিচিত। ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচন থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত এই আসনটি টানা বিএনপির দখলে ছিল। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচন থেকে আসনটি আওয়ামী লীগের দখলে চলে আসে।

এই আসনের সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরী এবং উপজেলা চেয়ারম্যান এ এন এম মইনুল ইসলাম গ্রুপ বেশ সক্রিয় রয়েছে। এ দুই গ্রুপের মধ্যে একাধিকবার দাঙ্গা-হাঙ্গামার ঘটনা ঘটে। আওয়ামী লীগের অন্তঃকোন্দলকে কাজে লাগিয়ে আসনটি পুনরুদ্ধার করতে চায় বিএনপি। এ আসনে বিগত সময়ে অন্তত চারটি সাধারণ নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীরা জয় লাভ করলেও সর্বশেষ ২০০৮ সালের নির্বাচনে আসনটি বিএনপির হাতছাড়া হয়।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৫৬ তম সংসদীয় আসন (কুমিল্লা-৮) আসনটিতে আওয়ামী লীগ কঠিন লড়াইয়ের সম্মুখীন হবেন বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

আরও পড়ুন: দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-২৫৫(কুমিল্লা-৭)

বিএনএনিউজ/ শাম্মী/ রেহানা/ বাবর/ ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ