24 C
আবহাওয়া
৩:২৫ পূর্বাহ্ণ - মে ৯, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-১১৬ (ভোলা-২)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল: সংসদীয় আসন-১১৬ (ভোলা-২)


বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ৫ম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে ভোলা-২ আসনের হালচাল।

ভোলা-২ আসন

ভোলা-২ সংসদীয় আসনটি দৌলতখান এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ১১৬ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ৮ শত ৫১ জন। ভোট প্রদান করেন ৭৯ হাজার ৮ শত ৭ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩৮ হাজার ৬ শত ২৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় পার্টির নাজিউর রহমান মনজুর। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান ২৩ হাজার ৪ শত ৪৫ ভোট।

৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির নিজাম উদ্দিন আহমেদকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি, ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। ভোটারবিহীন এই নির্বাচনে বিএনপির নিজাম উদ্দিন আহমেদকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৩ জন। ভোট প্রদান করেন ৯৬ হাজার ৪ শত ৭৭ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৪৮ হাজার ৯ শত ২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৪০ হাজার ৬ শত ৪৩ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম বিজয়ী হন

২০০১ সালের ১ অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৭২ হাজার ২ শত ৫৬ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩৮ হাজার ৮ শত ৫৬ জন। নির্বাচনে বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম বিজয়ী হন। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৮২ হাজার ৯ শত ২৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫৪ হাজার ৪শত ৩৭ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৩৭ হাজার ৩ শত ৬৪ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৯৪ হাজার ৮ শত ৮৫ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৮ হাজার ৬ শত ২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির আশিকুর রহমান। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৮১ হাজার ৫ শত ১৮ ভোট।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের আলী আজম বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৫৩ হাজার ৬ শত ১৬ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩ শত ৬৬ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আলী আজম বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৫৬ হাজার ৬ শত ৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আনোয়ার হোসেন মন্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পাটির ছালাউদ্দিন। বাই সাইকেল প্রতীকে তিনি পান ৮ হাজার ৫ শত ৬১ ভোট। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের আলী আজম বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৯৭ হাজার ২ শত ২১ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৪৯ হাজার ৬ শত ২৩ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৩ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের আলী আজম, ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম ও হাতপাখা প্রতীকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ওবায়দুর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আলী আজম বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ২ লাখ ২৫ হাজার ৭ শত ৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান মাত্র ১৪ হাজার ৩শত ১৪ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম, সপ্তম, নবম, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়। বিএনপি বিজয়ী হয় শুধুমাত্র ১১ দিনের ষষ্ঠ ও অষ্টম সংসদ নির্বাচনে।

YouTube player

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ভোলা-২ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৩৩.৭০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪৮.৪০ %, বিএনপি ১০.৮৬%, জাতীয় পার্টি ২৯.৩৮% , জামায়াতে ইসলামী ৮.২০%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৩.১৬% ভোট পায়।

১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬২.২১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৫০.৭১%, বিএনপি ৪২.১৩%, জাতীয় পাটি ০.৬০%, জামায়াতে ইসলামী ৪.৭৩%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.৮৩% ভোট পায়।

২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৫১.০০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৯.২০%, ৪দলীয় জোট ৫৯.৭২%,জাতীয় পার্টি ০.৩৭%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ০.৭১% ভোট পায়।

২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৩.১০% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৫৭.৩১%, ৪দলীয় জোট ৪২.৬৯% ভোট পায়।

ভোলা-২ সংসদীয় আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আলী আজম। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। এছাড়াও মনোনয়ন চাইবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক সাংসদ ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মাহবুবুর রহমান, ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ হাওলাদার।

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন সাবেক এমপি বিএনপির কেন্দ্রীয় কমটির সদস্য হাফিজ ইব্রাহিম। কোনো কারণে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে না পারেন সেক্ষেত্রে তার ছেলে ভোলা জেলা বিএনপির সদস্য ব্যারিস্টার মারুফ ইব্রাহিম মনোনয়ন চাইবেন। কিন্তু তার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ও নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ নেই।

ভোলা ২ আসনে বিএনপির মনোনয়নের ক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের উপদেষ্টা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম মমিন। একাদশ জাতীয় সংসদে তাকে মনোনয়ন দেয় বিএনপি। কিন্তু রহস্যজনক কারণে প্রতীক বরাদ্দ দেয় হাফিজ ইব্রাহিমকে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত রয়েছেন হাফিজ ইব্রাহিম। দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে গত ১৪ বছর ধরে হাফিজ পরিবারের একধরনের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। এছাড়া হাফিজ ইব্রাহীম, তার স্ত্রী মাফরুজা সুলতানা এবং তার ভাই বির্তকিত ব্যবসায়ি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে অর্থপাচারসহ অসংখ্য দূর্নীতি মামলা চলমান রয়েছে।

হাফিজ ইব্রাহিম আবারও মনোনয়ন পেলে খুব সহজে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বিজয়ী হবেন বলে মনে করেন স্থানীয় বিএনপি নে`তাকর্মীরা। ফলে তৃণমূল পর্যায়ে নেতাকর্মীরা হাফিজ ইব্রাহিমের পরিবর্তন চায়। সেক্ষেত্রে ক্লিন ইমেজ, দলের দু:সময়ের কান্ডারি, গরীবের বন্ধু খ্যাত কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের উপদেষ্টা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম মমিনই হবেন বিএনপির শেষ ভরসা।

বিএনপি থেকে আরও মনোনয়ন চাইবেন কেন্দ্রীয় যুবদল নেতা শহিদুল্লাহ তালুকদার, প্রবাসী জাহাঙ্গীর এম আলম, ডক্টর অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি সিরাজুল ইসলাম।

জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়ন চাইবেন ভোলা জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান। জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি কেফায়েত উল্লাহ নজিব, জাতীয় যুব সংহতির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ থেকে মনোনয়ন চাইবেন একাদশ জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থী, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ওবায়েদুর রহমান এবং ভোলা উত্তর জেলার সহ সভাপতি মাওলানা মিজানুর রহমান।

তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই আসন থেকে ১৯৭৩ সালের ৭ই মার্চ অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচিত হন। সেদিক থেকে ভোলা-২ সংসদীয় আসনটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। বর্তমান সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল তোফায়েল আহমেদের বড় ভাইয়ের ছেলে। তিনি স্থায়ী বেড়িবাধসহ শত শত কোটি টাকার উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার যোগাযোগ রয়েছে। সে কারণে তৃণমূল পর্যায়ে আওয়ামী লীগের সমর্থন বেড়েছে। কিন্তু দলে রয়েছে অন্তদলীয় কোন্দল।

১৯৯১সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক ৪টি নির্বাচনের মধ্যে শুধুমাত্র একটিতে বিএনপি বিজয়ী হয়। বিএনপির সাংগঠনিক অবস্থা মজবুত না হলেও আওয়ামী লীগ বিরোধী প্রচুর ভোট রয়েছে। আওয়ামী লীগ চাইবে ধারাবাহিক বিজয় ধরে রাখতে। অন্যদিকে বিএনপি চাইবে ক্লিন ইমেজ, কর্মীবান্ধব নতুন মুখ প্রার্থী দিয়ে আসনটির দখল নিতে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ১১৬তম ভোলা-২ সংসদীয় আসনটিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে হাড্ডাহাডি লড়াই হবে বলে মনে করেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকগণ।

বিএনএ/ শিরীন সুলতানা, ওজি, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ