34 C
আবহাওয়া
১১:১০ পূর্বাহ্ণ - মে ১৭, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » জাতীয় সংসদের ৫০ বছর : কেমন ছিল প্রথম জাতীয় সংসদ?

জাতীয় সংসদের ৫০ বছর : কেমন ছিল প্রথম জাতীয় সংসদ?

জাতীয় সংসদের ৫০ বছর কেমন ছিল প্রথম জাতীয় সংসদ

।। ইয়াসীন হীরা/বাবর মুনাফ ।।

স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।এই নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৩০০টি আসনের মধ্যে ২৯৩টি আসনে বিজয়ী হয়। জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত ৩০০ জন ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের ১৫ জনসহ মোট ৩১৫ জন সংসদ সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে দেশের প্রথম সংসদ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয় ৭ এপ্রিল। প্রথম স্পীকার ছিলেন মোহাম্মদ উল্লাহ। তিনি ১৯৭৩ সালের ৭ এপ্রিল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। দ্বিতীয় স্পীকার ছিলেন আব্দুল মালেক উকিল। তিনি ১৯৭৪ সালের ২৮ জানুয়ারি পর্যন্ত স্পীকারের দায়িত্ব পালন করেন। সংসদ নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মোহাম্মদ মনসুর আলী। ডেপুটি স্পিকার ছিলেন মোহাম্মদ বায়তুল্লাহ। তিনি ১৯৭৩ সালের ৭ এপ্রিল পর্যন্ত ডেপুটি স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন।

প্রথম সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন ছিল ১৫টি

প্রথম সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন ছিল ১৫ টি। ১৯৭৩ সালের ৫ এপ্রিল মহিলা আসনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১৫ জন মহিলাই আওয়ামী লীগের। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হয় ৯ এপ্রিল। বিচারপতি আবু সায়ীদ চৌধুরী রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।

দেশের ইতিহাসের প্রথম জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন না। এই সংসদ ২ বছর ৬ মাস স্থায়ী ছিল। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পরও ৮২ দিন সংসদ কার্যত সচল ছিল। ১৯৭৫ সালের ৬ নভেম্বর সংসদের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়।

প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল করা হয় ১৯৭৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র বাছাই করা হয় ৬ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করা হয় ৮ ফেব্রুয়ারি। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ৭ মার্চ। এতে ব্যয় হয় ৮১ লক্ষ ৮৬ হাজার টাকা। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন বিচারপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস। প্রার্থীর জামানত ধরা হয় ১ হাজার টাকা।

প্রার্থী ছিলেন ১ হাজার ৮৯ জন 

মনোনয়নপত্রের জন্য আবেদন করেন ১ হাজার ২ শত ৩ জন। আবেদন বাতিল করা হয় ৪ জনের। আবেদন প্রত্যাহার করেন ১০৮ জন। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয় ১১ জন (আওয়ামীলীগ)।নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দলের সংখ্যা ছিল ১৪টি। মোট প্রার্থী ছিলেন ১ হাজার ৮৯ জন।নির্বাচনে পোলিং সেন্টার ছিল ১৫ হাজার ৮৪টি। পোলিং বুথ ছিল ৫৯ হাজার ১ শত ১৩ টি।

সূত্র জানায়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৩০০টি সংসদীয় আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়। বিজয়ী হয় ২৯৩ টিতে। মোট ভোটার ছিল ৩ কোটি ৫২ লাখ ৫ হাজার ৬ শত ৪২ জন। ভোট দেন ১ কোটি ৯৩ লাখ ২৯ হাজার ৬ শত ৮৩ জন। (৫৪.৯০%)। বৈধ প্রাপ্ত ভোট  ১ কোটি ৮৮ লাখ ৫১ হাজার ৮ শত ৮ জন। আওয়ামী লীগ ভোট পেয়েছে ১ কোটি ৩৭ লাখ ৯৩ হাজার ৭ শত ১৭ টি (৭৩.২০ শতাংশ)। আওয়ামী লীগের প্রতীক ছিল নৌকা।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রার্থী ছিলেন ২৩৭ জন। আসন পেয়েছে ১ টি। ভোট পেয়েছে ১২ লাখ ২৯ হাজার ১ শত ১০ টি (৬.৫২ শতাংশ)। প্রতীক ছিল মশাল।

ন্যাপের (মোজাফফর) এর প্রার্থী ছিলেন ২২৪ জন। প্রতীক ছিল কুঁড়েঘর। দলটি কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ১৫ লাখ ৬৯ হাজার ২ শত ৯৯ টি( ৮.৩৩ শতাংশ)। ন্যাপের (ভাসানী) এর প্রার্থী ছিলেন ১৬৯ জন। দলীয় প্রতীক ছিল ধানের শীষ। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ১০ লাখ ২ হাজার ৭ শত ৭১ টি( ৫.৩২ শতাংশ)।

সিপিবি’র প্রার্থী ছিলেন ৪ জন। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ৪৭ হাজার ২ শত ১১ টি (০.২৫ শতাংশ)। তাদের প্রতীক ছিল চাবি।
সিপিবি’র (এল) প্রার্থী ছিলেন ২ জন। প্রতীক ছিল গরুর গাড়ি। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ১৮ হাজার ৬ শত ১৯ টি।

বাংলাদেশ জাতীয় লীগের প্রার্থী ছিলেন ৮ জন। প্রতীক ছিল লাঙ্গল। আসন পেয়েছে ১ টি। ভোট পেয়েছে ৬২ হাজার ৩ শত ৫৪ টি (০.৩৩ শতাংশ)। বাংলার কমিউনিষ্ট পার্টির প্রার্থী ছিলেন ৩ জন।প্রতীক ছিল কুড়াল। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ১১ হাজার ৯ শত ১১ টি (০.০৬ শতাংশ)।
বাংলা জাতীয় লীগের প্রার্থী ছিলেন ১১ জন। প্রতীক ছিল গাভী। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ৫৩ হাজার ৯৭ টি (০.২৮ শতাংশ)।
শ্রমিক কৃষক সমাজবাদী দলের প্রার্থী ছিলেন ৩ জন। প্রতীক ছিল ছাতা । কোন আসন পায়নি। ভোট পেযেছে ৩৮ হাজার ৪ শত ২১ টি। ০.২০ শতাংশ।
বাংলাদেশ জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী ছিলেন ৩ জন। প্রতীক ছিল কলস। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ৩ হাজার ৭ শত ৬১ টি (০.০২ শতাংশ) ।জাতীয় গণতান্ত্রিক দলের প্রার্থী ছিলেন ১ জন। প্রতীক ছিল চাকা। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ১ হাজার ৮ শত ১৮ টি ( ০.০১ শতাংশ)।

বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের প্রার্থী ছিল ৩ জন। প্রতীক ছিল ঘোড়া। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ১৭ হাজার ২ শত ৭১ টি(০.০৯ শতাংশ।বাংলা ছাত্র ইউনিয়নের প্রার্থী ছিলেন ১ জন। প্রতীক ছিল দোয়াত কলম। কোন আসন পায়নি। ভোট পেয়েছে ৭ হাজার ৫ শত ৬৪ টি (০.০৪ শতাংশ)।এছাড়া প্রথম সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিল ১২০ জন। আসন পেয়েছে ৫ টি। ভোট পেয়েছে ৯ লাখ ৮৯ হাজার ৮ শত ৮৪ টি (৫.২৫ শতাংশ)।

গৃহীত আইন ও অধিবেশন

প্রথম জাতীয় সংসদে ৪টি সংবিধান সংশোধনী বিলসহ সর্বমোট ১৫৪টি বিল গৃহীত হয়। ১৯৭৩ সালে ৩৪টি বিল গৃহীত হয়। ১৯৭৪ সালে ৭৬টি এবং ১৯৭৫ সালে ৪৪টি। সংসদে ১৯৭১ সালের ১২ জুলাইয়ে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধী ও অন্যান্য গণবিরোধীদের বিচারের বিধান সম্বলিত প্রথম সংবিধানী বিল উত্থাপিত হয়। ১৯৭৩ সালের ১৪ জুলাই এই বিল সংসদে বিবেচনার পর গৃহীত হয়। রাষ্ট্রপতি ১৯৭৩ সালের ১৫ জুলাই এই বিলে সম্মতি দেন।

১৯৭৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সংসদে দ্বিতীয় সংশোধনী বিল ১৯৭৩ উত্থাপিত হয়। ১৯৭৩ সালের ২০ সেপ্টেম্বর এই বিল গৃহীত হয়। এই বিল ছিল জরুরী অবস্থা ঘোষণার বিধান সম্পর্কিত বিল। রাষ্ট্রপতি এই বিলে ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সম্মতি দেন।

১৯৭৪ সালের ২১ নভেম্বরে ভারতের কাছে বেরুবাড়ি হস্তান্তর করার বিধান সম্বলিত তৃতীয় সংবিধান সংশোধনী বিল ১৯৭৪ উত্থাপিত হয়। ১৯৭৪ সালের ২৩ নভেম্বর এই বিল সংসদে গৃহীত হয় এবং রাষ্ট্রপতি ১৯৭৪ সালের ২৭ নভেম্বর এই বিলে সম্মতি দেন। চতুর্থ সংবিধান সংশোধনী বিল ১৯৭৫ সংসদে উত্থাপিত হয় ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারিতে। এই বিল ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারিতে গৃহীত হয়। এই সংশোধনীতে বাকশাল গঠন ও প্রেসিডেন্ট পদ্ধতির শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। রাষ্ট্রপতি এই বিলে ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারিতে সম্মতি দেন।

কারা ছিলেন প্রথম জাতীয় সংসদের সংসদ সদস্য?

রংপুর জেলা 
সংসদীয় আসন ১। রংপুর-১ : আব্দুর রউফ ২। রংপুর-২ : আফসার আলী আহমেদ ৩। রংপুর-৩ : জোনাব আলী উকিল ৪। রংপুর-৪ : মো. আলিম উদ্দিন ৫। রংপুর-৫ : আবিদ আলী ৬। রংপুর-৬ : করিম উদ্দিন আহাম্মদ ৭। রংপুর-৭ : আনিছুল হক চৌধুরী ৮। রংপুর-৮ : মো. ছিদ্দিক হোসেন ৯। রংপুর-৯ : মো. আব্দুল আউয়াল ১০। রংপুর-১০ : মো. হামিদুজ্জামান সরকার ১১। রংপুর-১১ : এড. মতিউর রহমান ১২। রংপুর-১২ : মো. শামসুল হক চৌধুরী ১৩। রংপুর-১৩ : রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ ভোলা মিয়া ১৪। রংপুর-১৪ : আবুল হোসেন ১৫। রংপুর-১৫ : শ্রী কানাই লাল সরকার ১৬। রংপুর-১৬ : মো. সাদাকাত হোসেন ১৭। রংপুর-১৭ : সামসুল হোসেন সরকার ১৮। রংপুর-১৮ : মো. আবু তালেব মিয়া ১৯। রংপুর-১৯ : মো. লুৎফর রহমান ২০। রংপুর-২০ : ওয়ালিউর রহমান ২১। রংপুর-২১ : শাহ জাহাঙ্গীর কবীর ২২। রংপুর-২২ : তোফাজ্জল হোসেন সরকার ।

দিনাজপুর জেলা 
সংসদীয় আসন ২৩। দিনাজপুর-১ : কমরউদ্দিন আহমেদ ২৪। দিনাজপুর-২ : এড. সিরাজুল ইসলাম ২৫। দিনাজপুর-৩ : মো. ফজলুল করিম ২৬। দিনাজপুর-৪ : আলী আকবর ২৭। দিনাজপুর-৫ : আব্দুল হক সবুজ ২৮। দিনাজপুর-৬ : অধ্যা. মো. ইউসুফ আলী ২৯। দিনাজপুর-৭ : মো. আমজাদ হোসেন ৩০। দিনাজপুর-৮ : শাহ মাহতাব আহমেদ ৩১। দিনাজপুর-৯ : সরদার মোশারফ হোসেন ৩২। দিনাজপুর-১০ : মো. আব্দুল লতিফ মিয়া ।

বগুড়া জেলা 
সংসদীয় আসন ৩৩। বগুড়া-১ : ড. মফিজ চৌধুরী ৩৪। বগুড়া-২ : মো. কছিম উদ্দিন আহমেদ ৩৫। বগুড়া-৩ : হাসান আলী তালুকদার ৩৬। বগুড়া-৪ : মোজাফফর হোসেন ৩৭। বগুড়া-৫ : মোস্তাফিজুর রহমান পটল ৩৮। বগুড়া-৬ : এসএম সিরাজুল ইসলাম সুরুজ ৩৯। বগুড়া-৭ : আমানউল্লা খান ৪০। বগুড়া-৮ একে মুজিবুর রহমান ৪১। বগুড়া-৯ : এড. হাশেম আলী চৌধুরী ।

রাজশাহী জেলা 
সংসদীয় আসন ৪২। রাজশাহী-১ : মঈন উদ্দিন আহমেদ মন্টু ৪৩। রাজশাহী-২ : মো. খালেদ আলী মিঞা ৪৪। রাজশাহী-৩ : এএএম মেজবাহুল হক বাচ্চু ৪৫। রাজশাহী-৪ : শাহ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ৪৬। রাজশাহী-৫ : সরদার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর ৪৭। রাজশাহী-৬ : আতোয়ার রহমান তালুকদার ৪৮। রাজশাহী-৭ : ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক ৪৯। রাজশাহী-৮ : মো. আব্দুল জলিল ৫০। রাজশাহী-৯ : এড. মোহাম্মদ বায়তুল্লাহ ৫১। রাজশাহী-১০ : এএইচএম কামারুজ্জামান ৫২। রাজশাহী-১১ : এএইচএম কামারুজ্জামান ৫৩। রাজশাহী-১২ : সরদার আমজাদ হোসেন ৫৪। রাজশাহী-১৩ : এড. শাহ মো. জাফরুল্লাহ ৫৫। রাজশাহী-১৪ : ডা: মো. আলাউদ্দিন ৫৬। রাজশাহী-১৫ : এড. মো. সাইফুল ইসলাম ৫৭। রাজশাহী-১৬ : আশরাফুল ইসলাম ৫৮। রাজশাহী-১৭ : মো. রফিক উদ্দিন সরকার।

পাবনা জেলা 
সংসদীয় আসন ৫৯। পাবনা-১ : এড. মো. মনসুর আলী ৬০। পাবনা-২ : সৈয়দ হায়দার আলী ৬১। পাবনা-৩ : রওশনুল হক মতি মিয়া ৬২। পাবনা-৪ : এড. দবির উদ্দিন আহমদ ৬৩। পাবনা-৫ : আব্দুল মমিন তালুকদার ৬৪। পাবনা-৬ : অধ্যক্ষ মো. আবু বক্কার ৬৫। পাবনা-৭ : মুকুল মিয়া ৬৬। পাবনা-৮ : অধ্যাপক আবু সাঈদ ৬৭। পাবনা-৯ : আহমেদ তফিজউদ্দিন ৬৮। পাবনা-১০ : মোজাম্মেল হক সমাজী ৬৯। পাবনা-১১ : মহিউদ্দিন আহমেদ ৭০। পাবনা-১২ : এড. আমজাদ হোসেন।

কুষ্টিয়া জেলা 
সংসদীয় আসন ৭১। কুষ্টিয়া-১ : আজিজুর রহমান আক্কাস ৭২। কুষ্টিয়া-২ : আব্দুর রউফ চৌধুরী ৭৩। কুষ্টিয়া-৩ : ব্যারিষ্টার আমীরুল ইসলাম ৭৪। কুষ্টিয়া-৪ : মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া ৭৫। কুষ্টিয়া-৫ : মো. ছহিউদ্দিন ৭৬। কুষ্টিয়া-৬ : ব্যারিষ্টার বাদল রশীদ ৭৭। কুষ্টিয়া-৭ : ডা: আসহাব উল হক।

যশোর জেলা 
সংসদীয় আসন ৭৮। যশোর-১ : মো. খাদেমুল ইসলাম ৭৯। যশোর-২ : নূরে আলম সিদ্দিকী ৮০। যশোর-৩ : জেকেএমএ আজিজ ৮১। যশোর-৪ : মো. মঈনুদ্দিন মিয়াজী ৮২। যশোর-৫ : তালিবর রহমান সরদার ৮৩। যশোর-৬ : মুহম্মদ আবুল ইসলাম ৮৪। যশোর-৭ : পীযুষ কান্তি ভট্টাচার্য্য ৮৫। যশোর-৮ : শাহ হাদীউজ্জামান ৮৬। যশোর-৯ : এড. মো. রওশন আলী ৮৭। যশোর-১০ : মো. আব্দুর রশীদ বিশ্বাস ৮৮। যশোর-১১ : মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন ৮৯। যশোর-১২ : এখলাস উদ্দিন আহমদ ৯০। যশোর-১৩ : খোন্দকার আব্দুল হাফিজ।

খুলনা জেলা 
সংসদীয় আসন ৯১। খুলনা-১ : এম আবুল খায়ের ৯২। খুলনা-২ : অধ্যক্ষ শেখ আব্দুর রহমান ৯৩। খুলনা-৩ : মীর সাখাওয়াত আলী ৯৪। খুলনা-৪ : এড. শেখ আব্দুল আজিজ ৯৫। খুলনা-৫ : শ্রী কুবের চন্দ্র বিশ্বাস ৯৬। খুলনা-৬ : এম এ বারী ৯৭। খুলনা-৭ : মোমিন উদ্দিন আহম্মদ ৯৮। খুলনা-৮ : এড. মো. এনায়েত আলী সানা ৯৯। খুলনা-৯ : স ম বাবর আলী সরদার ১০০। খুলনা-১০ : এস এম নওয়াব আলী ১০১। খুলনা-১১ : মুহম্মদ মহসীন ১০২। খুলনা-১২ : এএফএম এনতাজ আলী ১০৩। খুলনা-১৩ : সৈয়দ কামাল বখত ১০৪। খুলনা-১৪ : এড. সালাল উদ্দিন ইউসুফ ।

পটুয়াখালী জেলা 
সংসদীয় আসন ১০৫। পটুয়াখালী-১ : আসমত আলী শিকদার ১০৬। পটুয়াখালী-২ : শাহজাদা আব্দুল মালেক খান ১০৭। পটুয়াখালী-৩ : হাবিবুর রহমান মিয়া ১০৮। পটুয়াখালী-৪ : এড. কাজী আবুল কাশেম ১০৯। পটুয়াখালী-৫ : নিজামউদ্দিন আহমেদ ১১০। পটুয়াখালী-৬ : আব্দুল আজিজ খন্দকার ১১১। পটুয়াখালী-৭ : আব্দুল বারেক মিয়া।

বরিশাল জেলা 
সংসদীয় আসন ১১২। বাকেরগঞ্জ-১ : তোফায়েল আহমেদ ১১৩। বাকেরগঞ্জ-২ : মো. নজরুল ইসলাম ১১৪। বাকেরগঞ্জ -৩ : মোতাহার হোসেন ১১৫।বাকেরগঞ্জ-৪ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১১৬। বাকেরগঞ্জ-৫ : আব্দুল মান্নান হাওলাদার ১১৭। বাকেরগঞ্জ-৬ : মকিম হোসেন হাওলাদার ১১৮। বাকেরগঞ্জ-৭ : মো. আমির হোসেন আমু ১১৯। বাকেরগঞ্জ-৮ : মো. নুরুল ইসলাম মনজুর ১২০। বাকেরগঞ্জ-৯ : ফজলুল হক তালুকদার ১২১। বাকেরগঞ্জ-১০ : মহিউদ্দিন আহাম্মদ ১২২। বাকেরগঞ্জ-১১ : একেএম নুরুল করিম ১২৩। বাকেরগঞ্জ-১২ : হরনাথ বাইন ১২৪। বাকেরগঞ্জ-১৩ : এড. আব্দুর রব ছেরনিয়াবাত ১২৫। বাকেরগঞ্জ-১৪ : চিত্ত রঞ্জন সুতার ১২৬। বাকেরগঞ্জ-১৫ : ডা: ক্ষিতীশ চন্দ্র মন্ডল ১২৭। বাকেরগঞ্জ-১৬ : এড. এনায়েত হোসেন খান ১২৮। বাকেরগঞ্জ-১৭ : ব্যারিষ্টার মইনুল হোসেন ১২৯। বাকেরগঞ্জ-১৮ : মহিউদ্দিন আহমেদ।

টাঙ্গাইল জেলা 
সংসদীয় আসন ১৩০। টাঙ্গাইল-১ : মো. আব্দুস সাত্তার ১৩১। টাঙ্গাইল-২ : হাতেম আলী তালুকদার ১৩২। টাঙ্গাইল-৩ : এড. শামসুর রহমান খান ১৩৩। টাঙ্গাইল-৪ : আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী ১৩৪। টাঙ্গাইল-৫ : মির্জা তোফাজ্জল হোসেন মুকুল ১৩৫। টাঙ্গাইল-৬ : আব্দুল মান্নান ১৩৬। টাঙ্গাইল-৭ : এম শওকত আলী খান ১৩৭। টাঙ্গাইল-৮ : ফজলুর রহমান ফারুক ১৩৮। টাঙ্গাইল-৯ : মো. হুমায়ন খালিদ।

ময়মনসিংহ জেলা 
সংসদীয় আসন ১৩৯। ময়মনসিংহ-১ : মো. দেলোয়ার হোসেন ১৪০। ময়মনসিংহ-২ : রাশেদ মোশাররফ ১৪১। ময়মনসিংহ-৩ : ডা. নুরুল ইসলাম ১৪২। ময়মনসিংহ-৪ : আব্দুল মালেক ১৪৩। ময়মনসিংহ-৫ : এড. মো. আব্দুল হাকিম ১৪৪। ময়মনসিংহ-৬ : মো. আনিছুর রহমান ১৪৫। ময়মনসিংহ-৭ : মো. মিজানুর রহমান ১৪৬। ময়মনসিংহ-৮ : এড. মো. আব্দুল হালিম ১৪৭। ময়মনসিংহ-৯ : মো. কুদরত উল্লাহ মন্ডল ১৪৮। ময়মনসিংহ-১০ : মো. সামছুল হক ১৪৯। ময়মনসিংহ-১১ : এড. মো. নাজিম উদ্দিন ১৫০। ময়মনসিংহ-১২ : এড. আনোয়ারুল কাদির ১৫১। ময়মনসিংহ-১৩ : রফিক উদ্দিন ভূইয়া ১৫২। ময়মনসিংহ-১৪ : একে মোশাররফ হোসেন আকন্দ ১৫৩। ময়মনসিংহ-১৫ : মো. শামসুল হক ১৫৪। ময়মনসিংহ-১৬ : আ ন ম নজরুল ইসলাম ১৫৫। ময়মনসিংহ-১৭ : অধ্যাপক আব্দুর রশিদ ১৫৬। ময়মনসিংহ-১৮ : এড. মোস্তফা এম এ মতিন ১৫৭। ময়মনসিংহ-১৯ : মো. আবুল কাশেম ১৫৮। ময়মনসিংহ-২০ : আব্দুল মজিদ তারা মিয়া ১৫৯। ময়মনসিংহ-২১ : এড. সাদির উদ্দিন আহমেদ ১৬০। ময়মনসিংহ-২২ : এড. আব্দুল মমিন ১৬১। ময়মনসিংহ-২৩ : ফজলুর রহমান খান ১৬২। ময়মনসিংহ-২৪ : এড. জুবেদ আলী ১৬৩। ময়মনসিংহ-২৫ : মো. আব্দুল খালেক ১৬৪। ময়মনসিংহ-২৬ : এড. আসাদুজ্জামান খান ১৬৫। ময়মনসিংহ-২৭ : এড. মনোরঞ্জন ধর ১৬৬। ময়মনসিংহ-২৮ : সৈয়দ নজরুল ইসলাম ১৬৭। ময়মনসিংহ-২৯ : এম এ কুদ্দুস ১৬৮। ময়মনসিংহ-৩০ : এড. আব্দুল হামিদ ১৬৯। ময়মনসিংহ-৩১ : মনজুর আহমদ বাচ্চু ১৭০। ময়মনসিংহ-৩২ : এড. জিল্লুর রহমান।

ঢাকা জেলা 
সংসদীয় আসন ১৭১। ঢাকা-১ : আবু মো. ছায়েদুর রহমান ১৭২। ঢাকা-২ : মোছলেম উদ্দিন খান হাবু মিয়া ১৭৩। ঢাকা-৩ : মফিজুল ইসলাম খান কামাল ১৭৪। ঢাকা-৪ : ডা. মীর আবুল খায়ের ১৭৫। ঢাকা-৫ : শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ১৭৬। ঢাকা-৬ : এড. এম কোরবান আলী ১৭৭। ঢাকা-৭ : আব্দুল করিম বেপারী ১৭৮। ঢাকা-৮ : কে এম সামসুল হুদা ১৭৯। ঢাকা-৯ : রফিক উদ্দিন আহমেদ ১৮০। ঢাকা-১০ : খন্দকার হারুন উর রশিদ ১৮১। ঢাকা-১১ : বোরহান উদ্দিন আহমেদ গগন ১৮২। ঢাকা-১২ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৮৩। ঢাকা-১৩ : গাজী গোলাম মোস্তফা ১৮৪।
ঢাকা-১৪ : ড. কামাল হোসেন ১৮৫। ঢাকা-১৫ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৮৬। ঢাকা-১৬ : এড. শামসুল হক ১৮৭। ঢাকা-১৭ : কাজী মোজাম্মেল হক ১৮৮। ঢাকা-১৮ : আনোয়ার জঙ্গ তালুকদার ১৮৯। ঢাকা-১৯ : আতাউর রহমান খান (বিজেএল) ১৯০। ঢাকা-২০ : এড. তাজউদ্দিন আহমেদ ১৯১। ঢাকা-২১ : মোহাম্মদ ময়েন উদ্দিন ১৯২। ঢাকা-২২ : গাজী ফজলুর রহমান ১৯৩। ঢাকা-২৩ : রবিউল আউয়াল খান কিরণ ১৯৪। ঢাকা-২৪ : আফতাব উদ্দিন ভূইয়া ১৯৫। ঢাকা-২৫ : মোসলেম উদ্দিন ভূইয়া ১৯৬। ঢাকা-২৬ : কাজী সাহাবুদ্দিন আহামেদ ১৯৭। ঢাকা-২৭ : ডা: সাদত আলী শিকদার ১৯৮। ঢাকা-২৮ : মো. মোবারক হোসেন ১৯৯। ঢাকা-২৯ : আফজল হোসেন ২০০। ঢাকা-৩০ : আবুল খায়ের মো. শামসুজ্জোহা।

ফরিদপুর 
সংসদীয় আসন ২০১। ফরিদপুর-১ : ডা: এস এ মালেক ২০২। ফরিদপুর-২ : খোন্দকার নুরুল ইসলাম ২০৩। ফরিদপুর-৩ : সৈয়দ কামরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র) ২০৪। ফরিদপুর-৪ : অধ্যক্ষ দেলওয়ার হোসেন ২০৫। ফরিদপুর-৫ : ইমাম উদ্দিন আহাম্মদ ২০৬। ফরিদপুর-৬ : মো. আব্দুস ছালাম মিয়া ২০৭। ফরিদপুর-৭ : কে এম ওবায়দুর রহমান ২০৮। ফরিদপুর-৮ : এড, শামসুদ্দিন মোল্লা ২০৯। ফরিদপুর-৯ : নজির আহম্মদ তালুকদার ২১০। ফরিদপুর-১০ : নুরুল কাদির জুনু ২১১। ফরিদপুর-১১ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ২১২। ফরিদপুর-১২ : সন্তোষ কুমার বিশ্বাস ২১৩। ফরিদপুর-১৩ : ইলিয়াস আহম্মদ চেৌধুরী ২১৪। ফরিদপুর-১৪ : মো. আসমত আলী খান
২১৫। ফরিদপুর-১৫ : আমিনুল ইসলাম দানেশ মিয়া ২১৬। ফরিদপুর-১৬ : এড. মো. আব্দুর রাজ্জাক ২১৭। ফরিদপুর-১৭ : নুরুল হক হাওলাদার ২১৮। ফরিদপুর-১৮ : এড. আবিদুর রেজা খান ২১৯। ফরিদপুর-১৯ : ফণী ভূষণ মজুমদার।

সিলেট জেলা 
সংসদীয় আসন ২২০। সিলেট-১ : আব্দুল হাকিম চৌধুরী ২২১। সিলেট-২ : মো. আব্দুস সামাদ আজাদ ২২২। সিলেট-৩ : এড. আব্দুর রইছ ২২৩। সিলেট-৪ : আব্দুস সামাদ আজাদ ২২৪। সিলেট-৫ : আব্দুল জহুর মিয়া ২২৫। সিলেট-৬ : মুহ. আতাউল গণি ওসমানী ২২৬। সিলেট-৭ : নুরুল ইসলাম খান ২২৭। সিলেট-৮ : দেওয়ান ফরিদ গাজী ২২৮। সিলেট-৯ : এড, হাবিবুর রহমান ২২৯। সিলেট-১০ : আব্দুল লতিফ ২৩০। সিলেট-১১ : এড. আব্দুর রহিম ২৩১।
সিলেট-১২ : সিরাজুল ইসলাম ২৩২। সিলেট-১৩ : আব্দুল মোন্তাকিম চৌধুরী ২৩৩। সিলেট-১৪ : তোয়াবুর রহিম ২৩৪। সিলেট-১৫ : আলতাফুর রহমান চৌধুরী ২৩৫। সিলেট-১৬ : গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী ২৩৬। সিলেট-১৭ : এনামুল হক মোস্তফা শহীদ ২৩৭। সিলেট-১৮ : কমান্ডেন্ট মানিক চৌধুরী ২৩৮। সিলেট-১৯ : এড. মোস্তফা আলী ২৩৯। সিলেট-২০ : মোহাম্মদ আব্দুর রব ২৪০। সিলেট-২১ : আব্দুল মান্নান।

কুমিল্লা জেলা 
সংসদীয় আসন ২৪১। কুমিল্লা-১ : মো. ছায়েদুল হক ২৪২। কুমিল্লা-২ : তাহের উদ্দিন ঠাকুর ২৪৩। কুমিল্লা-৩ : এড. আলী আজম ২৪৪। কুমিল্লা-৪ : এড. সিরাজুল হক ২৪৫। কুমিল্লা-৫ : আব্দুল কুদ্দুস মাখন ২৪৬। কুমিল্লা-৬ : কাজী আকবার উদ্দিন সিদ্দিকী ২৪৭। কুমিল্লা-৭ : এ ডাব্লুউ মো. আব্দুল হক ২৪৮। কুমিল্লা-৮ : মোহা. মুজাফফর আরী ২৪৯। কুমিল্লা-৯ : খন্দকার মোশতাক আহম্মদ ২৫০। কুমিল্লা-১০ : ডা: ওয়ালী আহম্মদ ২৫১। কুমিল্লা-১১ : মো. আলী আশরাফ (স্বতন্ত্র) ২৫২। কুমিল্লা-১২ : ক্যাপ্টেন মো. সুজাত আলী ২৫৩। কুমিল্লা-১৩ : আব্দুল হাকিম মিয়া ২৫৪। কুমিল্লা-১৪ : মোহাম্মদ ইউনুছ খান ২৫৫। কুমিল্লা-১৫ : মো. খোরশেদ আলম ২৫৬। কুমিল্লা-১৬ : অলি আহাম্মদ ২৫৭। কুমিল্লা-১৭ : কাজী জহিরুল কাইয়ুম ২৫৮। কুমিল্লা-১৮ : আবুল কালাম মজুমদার ২৫৯। কুমিল্লা-১৯ : মো. জালাল আহামদ ২৬০। কুমিল্লা-২০ : এড. আব্দুল আউয়াল ২৬১। কুমিল্লা-২১ : ডা. মো. আব্দুস সাত্তার ২৬২। কুমিল্লা-২২ : আবু জাফর মো. মঈনুদ্দিন ২৬৩। কুমিল্লা-২৩ : গোলাম মোর্শেদ ফারুকী ২৬৪। কুমিল্লা-২৪ : মিজানুর রহমান চৌধুরী ২৬৫। কুমিল্লা-২৫ : মো. আব্দুল্লাহ সরকার (স্বতন্ত্র) ২৬৬। কুমিল্লা-২৬ : মোহাম্মদ ছফিউল্লা।

নোয়াখালী জেলা 
সংসদীয় আসন ২৬৭। নোয়াখালী-১ : এবিএম মুসা ২৬৮। নোয়াখালী-২ : খাজা আহমদ ২৬৯। নোয়াখালী-৩ : এবিএম তালেব আলী ২৭০। নোয়াখালী-৪ : আবু নাছের চৌধুরী ২৭১। নোয়াখালী-৫ : আবদুর রহমান ২৭২। নোয়াখালী-৬: প্রফেসর মোহাম্মদ হানিফ ২৭৩। নোয়াখালী-৭ : মো. নুরুল হক ২৭৪। নোয়াখালী-৮ : মো. আব্দুর রশিদ ২৭৫। নোয়াখালী-৯ : মোহাম্মদ উল্লাহ ২৭৬। নোয়াখালী-১০ : মাহমুদুর রহমান বেলায়েত ২৭৭। নোয়াখালী-১১ : এ কে এম শাহজাহান কামাল ২৭৮। নোয়াখালী-১২ : আব্দুল মালেক উকিল ২৭৯। নোয়াখালী-১৩ : মো. সিরাজুল ইসলাম ২৮০। নোয়াখালী-১৪ : আমিরুল ইসলাম কামাল।

চট্টগ্রাম জেলা 
সংসদীয় আসন ২৮১। চট্টগ্রাম-১ : মোশাররফ হোসেন ২৮২। চট্টগ্রাম-২ : মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী ২৮৩। চট্টগ্রাম-৩ : মৌলানা এম ওবায়দুল হক ২৮৪। চট্টগ্রাম-৪ : নুরুল আলম চৌধুরী ২৮৫। চট্টগ্রাম-৫ : আব্দুল ওহাব ২৮৬। চট্টগ্রাম-৬ : অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ ২৮৭। চট্টগ্রাম-৭ : এম এ মান্নান ২৮৮। চট্টগ্রাম-৮ : জহুর আহমদ চৌধুরী ২৮৯। চট্টগ্রাম-৯ : কফিল উদ্দিন ২৯০।চট্টগ্রাম-১০ : ডা: আবুল কাসেম ২৯১। চট্টগ্রাম-১১ : এড. নুরুল ইসলাম চৌধুরী ২৯২। চট্টগ্রাম-১২ : মোহাম্মদ ইদ্রিস ২৯৩। চট্টগ্রাম-১৩ : বি এম ফয়েজুর রহমান ২৯৪। চট্টগ্রাম-১৪ : মোহাম্মদ ছিদ্দিক ২৯৫। চট্টগ্রাম-১৫ শাহ্-ই-জাহান চৌধুরী ২৯৬। চট্টগ্রাম-১৬ : ডা. শামসুদ্দিন চৌধুরী ২৯৭। চট্টগ্রাম-১৭ : মোশতাক আহমেদ চৌধুরী ২৯৮। চট্টগ্রাম-১৮ : ওসমান সরওয়ার আলম চৌধুরী।

পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা 
সংসদীয় আসন ২৯৯। পার্বত্য চট্টগ্রাম-১ : শ্রী মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা (স্বতন্ত্র) ৩০০। পার্বত্য চট্টগ্রাম-২ : শ্রী চাই থোওয়াই রোয়াজা (স্বতন্ত্র)।

বিএনএনিউজ/ ওজি,জিএন

Loading


শিরোনাম বিএনএ