15 C
আবহাওয়া
১১:৪১ পূর্বাহ্ণ - ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪
Bnanews24.com
Home » দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল:সংসদীয় আসন-২৩৯ (হবিগঞ্জ-১)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল:সংসদীয় আসন-২৩৯ (হবিগঞ্জ-১)

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হালচাল:সংসদীয় আসন-২৩৯ (হবিগঞ্জ-১)

বিএনএ, ঢাকা: বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ধারাবাহিক নির্বাচনী হালচাল প্রচার করছে। এতে ১৯৯১ সালের ২৭ই ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পঞ্চম জাতীয় সংসদ থেকে ২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর আসনভিত্তিক সাংগঠনিক হালচাল তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর ডটকম। আজ থাকছে হবিগঞ্জ-১ আসনের হালচাল।
চিরসবুজ চায়ের বাগান আর দিগন্তজোড়া হাওড়ের জেলা হবিগঞ্জ। সুফি সাধক হযরত শাহজালাল (র) এর অনুসারী সৈয়দ নাছির উদ্দিন (র) এর পুণ্যস্মৃতি বিজড়িত খোয়াই, করাঙ্গী, সুতাং, বিজনা, রত্না প্রভৃতি নদী বিধৌত হবিগঞ্জ একটি ঐতিহাসিক জেলা।

YouTube player

হবিগঞ্জ-১ আসন 

হবিগঞ্জ-১ সংসদীয় আসনটি বাহুবল এবং নবীগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত। এটি জাতীয় সংসদের ২৩৯ তম আসন।

পঞ্চম সংসদ নির্বাচন: জাতীয় পার্টির খলিলুর রহমান বিজয়ী হন

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এই আসনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫ শত ৭৬ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৭ হাজার ৩ শত ১৬ জন। নির্বাচনে জাতীয় পার্টির খলিলুর রহমান বিজয়ী হন। লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান ৪১ হাজার ৯ শত ৫৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের দেওয়ান ফরিদ গাজী। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৩৮ হাজার ৯ শত ২৭ ভোট ।

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: বিএনপির সুজাত মিয়াকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগসহ সব বিরোধী দল এই নির্বাচন শুধু বর্জন করে ক্ষান্ত হয়নি, প্রতিহতও করে। নির্বাচনে বিএনপি,ফ্রিডম পার্টি এবং কিছু নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দল, অখ্যাত ব্যক্তি প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এই নির্বাচনে বিএনপির সুজাত মিয়াকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত এই সংসদের মেয়াদ ছিল মাত্র ১১ দিন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিল পাশ হওয়ার পর এই সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

সপ্তম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দেওয়ান ফরিদ গাজী বিজয়ী হন

১৯৯৬ সালের ১২ জুন সপ্তম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৩ হাজার ৩ শত ৬ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৩৮ হাজার ২ শত ৭০ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দেওয়ান ফরিদ গাজী বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৫২ হাজার ৯ শত ৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় পার্টির খলিলুর রহমান । লাঙ্গল প্রতীকে তিনি পান ৪৪ হাজার ১ শত ১৩ ভোট।

অষ্টম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দেওয়ান ফরিদ গাজী বিজয়ী হন 

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর অষ্টম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৬২ হাজার ৮ শত ৯৫ জন। ভোট প্রদান করেন ১ লাখ ৮৬ হাজার ২ শত ৪৬ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দেওয়ান ফরিদ গাজী বিজয়ী হন । নৌকা প্রতীকে তিনি পান ৭৪ হাজার ৬ শত ৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির সুজাত মিয়া। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৬৬ হাজার ১ শত ৩৭ ভোট।

নবম সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের দেওয়ান ফরিদ গাজী বিজয়ী হন

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নবম সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ২ লাখ ৮৬ হাজার ১ শত ৯৭ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৪ শত ৯২ জন। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দেওয়ান ফরিদ গাজী বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৪৯ হাজার ৪ শত ৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির সুজাত মিয়া। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৭৯ হাজার ৮ শত ৫২ ভোট।

দেওয়ান ফরিদ গাজী ২০১০ সালের নভেম্বরে মৃত্যুবরণ করেন। জানুয়ারী ২০১১ সালের উপ-নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী মুশফিক হোসেন চৌধুরীকে ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুল মুনিম চৌধুরীকে পরাজিত করে, বিএনপির শেখ সুজাত মিয়া নির্বাচিত হন।

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন: জাতীয় পার্টির আবদুল মুনিম চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে জাতীয় পার্টির আবদুল মুনিম চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে র্নিবাচনের দাবিতে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট এই নির্বাচনে অংশ গ্রহন করেনি।

একাদশ সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের গাজী মোঃ শাহনেওয়াজ বিজয়ী হন

২০১৮ সালের ৩০শে ডিসেম্বর একাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৬৫ হাজার ১৮ জন। ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ৫৬ হাজার ৮ শত ৬৪ জন।

নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন ৬ জন। নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের গাজী মোঃ শাহনেওয়াজ, ধানের শীষ প্রতীকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শরিক গণফোরামের রেজা কিবরিয়া, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির আতিকুর রহমান, মই প্রতীকে সমাজতান্ত্রিক দল বাসদের চৌধুরী ফয়সল শোয়েব, মোমবাতি প্রতীকে ইসলামী ফ্রন্ট এর জুবায়ের আহমেদ এবং গামছা প্রতীকে কৃষক শ্রমীক জনতা লীগের নুরুল হক প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের গাজী মোঃ শাহনেওয়াজ বিজয়ী হন। নৌকা প্রতীকে তিনি পান ১ লাখ ৬০ হাজার ৮ শত ৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টের শরিক গণফোরামের রেজা কিবরিয়া। ধানের শীষ প্রতীকে তিনি পান ৮৫ হাজার ৮ শত ৮৫ ভোট। কারচুপির অভিযোগে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নির্বাচন বর্জন ও ফলাফল প্রত্যাখান করে।

পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, পঞ্চম ও দশম সংসদে জাতীয় পার্টি, ষষ্ঠ ও নবম সংসদের উপ নির্বাচনে বিএনপি এবং সপ্তম, অষ্টম, নবম, ও একাদশ সংসদে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়।

দৈবচয়ন পদ্ধতিতে জরিপ 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর এর গবেষণা টিম দৈবচয়ন পদ্ধতিতে সারাদেশে জরিপ চালায়। জরিপে অংশগ্রহণকারি বেশীরভাগ ভোটার ১৯৯১ সালের পঞ্চম, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হয়েছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তারই ভিত্তিতে বিএনএ নিউজ টুয়েন্টি ফোর হবিগঞ্জ-১ আসনে পঞ্চম, সপ্তম, অষ্টম ও নবম এই ৪টি নির্বাচনের প্রদত্ত ভোটের পরিসংখ্যানকে মানদন্ড ধরে আওয়ামী লীগ,বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত ইসলামীর সাংগঠনিক শক্তি বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি কল্পানুমান উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, হবিগঞ্জ-১ সংসদীয় আসনে ১৯৯১ সালের পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৪৫.৩৬% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৬.২৭%, বিএনপি ১২.৫০%, জাতীয় পাটি ৩৯.১০%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১২.১৩% ভোট পায়।
১৯৯৬ সালের সপ্তম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৬৮.০১% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৩৮.২৯%, বিএনপি ১৯.৭১% জাতীয় পাটি ৩১.৯০%, জামায়াত ইসলামী ২.৪৫% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ৭.৬৫% ভোট পায়।
২০০১ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৭০.৮৪% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে আওয়ামী লীগ ৪০.১০%, ৪ দলীয় জোট ৩৫.৫১%, জাতীয় পাটি ২৩.৩৩%, স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ১.০৬% ভোট পায়।
২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে ভোট প্রদান করেন ৮৩.৩৯% ভোটার। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে ১৪ দলীয় জোট ৬৩.৭৮%, ৪ দলীয় জোট ৩৩.৩৪% স্বতন্ত্র ও অন্যান্য ২.৮৮% ভোট পায়।

হবিগঞ্জ-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ প্রকাশ মিলাদ গাজী। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন চাইবেন। মিলাদ গাজী ছাড়া এই আসন থেকে মনোনয়ন চাইবেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী এবং জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আলমগীর চৌধুরী।বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন সাবেক এমপি শেখ সুজাত মিয়া। তিনি দলের একক প্রার্থী।

জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়ন চাইবেন সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মুনিম চৌধুরী বাবু। তবে এ আসনের বড় চমক হতে পারে আওয়ামী লীগের অর্থমন্ত্রী প্রয়াত শাহ্ এ.এম.এস কিবরিয়ার ছেলের গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক অর্থনীতিবিদ ডক্টর রেজা কিবরিয়া। নিবন্ধন না থাকায় গণ পরিষদ বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে গণঅধিকার পরিষদের রেজা কিবরিয়া প্রার্থী হতে পারেন। আবার তিনি সদ্য তৃণমূল বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়েও প্রার্থী হতে পারেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি গণ ফোরামের প্রার্থী হিসাবে ধানের শীষ প্রতীকে জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট থেকে প্রতিদ্বন্ধিতা করেছিলেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের ভিপি নুরুল হক নুরুর সঙ্গে গণ পরিষদ নামে আলাদা দল গঠন করে। নুরের সঙ্গে ইসরাইলি গোয়ান্দা সংস্থা মোসাদ এজেন্টের সঙ্গে বৈঠক ও বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেয়ার ইস্যুতে পরস্পর বহিস্কার,পাল্টা বহিস্কার করে।

তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণে দেখা যায়, (হবিগঞ্জ-১) সংসদীয় আসনটি একক কোন রাজনৈতিক দলের ঘাঁটি নয়। ১৯৭৩ সালের প্রথম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের আব্দুল মান্নান চৌধুরী ছানু মিয়া, ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে জাসদের মাহাবুবুর রব সাদী, ১৯৮৬ সালের তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইসমত আহমদ চৌধুরী, ১৯৮৮ সালের চতুর্থ সংসদ নির্বাচনে জাসদের অ্যাডভোকেট আব্দুল মোছাব্বির, ১৯৯১ সালে জাতীয় পার্টির খলিলুর রহমান চৌধুরী রফি, ১৯৯৬ সালের সপ্তম, ২০০১ সালের অষ্টম ও ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা

সাবেক মন্ত্রী দেওয়ান ফরিদ গাজী সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১০ সালের ১৯ নভেম্বর দেওয়ান ফরিদ গাজী মৃত্যুবরণ করেন। শূন্য আসনে ২০১১ সালের ২৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের দুর্গে প্রথমবারের মতো হানা দেয় বিএনপি। শেখ সুজাত মিয়া সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি প্রার্থী এমএ মুনিম চৌধুরী বাবু বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালে এমপি নির্বাচিত হন গাজী মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ প্রকাশ মিলাদ গাজী।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শক্তি মজবুত। তবে দলীয় কোন্দল তীব্র। দ্বাদশ সংসদের মনোনয়ন নিয়ে কোন্দল তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। বিএনপির সাংগঠনিক তৎপরতা দৃশ্যমান না হলেও প্রচুর ভোট রয়েছে। জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রমে ভাটার টান দেখা যায়। তবে ব্যক্তি নির্ভর কিছু ভোট রয়েছে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক হলে জাতীয় সংসদের ২৩৯ তম সংসদীয় আসন (হবিগঞ্জ-১) আসনটিতে জয় পরাজয় নির্ভর করছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির জোটগত সমীকরণের ওপর।

বিএনএ/ শাম্মী, রেহানা, ওজি, ওয়াইএইচ

Loading


শিরোনাম বিএনএ